২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স প্রেরণে শীর্ষ দেশ কোনটি?
A
সৌদি আরব
B
যুক্তরাষ্ট্র
C
কুয়েত
D
সংযুক্ত আরব আমিরাত
উত্তরের বিবরণ
২০২৪-২৫ অর্থবছরে রেমিট্যান্স প্রাপ্তি
-
মোট প্রাপ্তি: প্রায় ৩০.৩৩ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ২৩.৯১ বিলিয়ন ডলার থেকে ৬.৪২ বিলিয়ন ডলার (২৬.৮%) বেশি।
-
সর্বাধিক উৎস দেশ: যুক্তরাষ্ট্র।
-
শীর্ষ ৫ রেমিট্যান্স প্রেরক দেশ (২০২৪-২৫):
১. যুক্তরাষ্ট্র
২. সৌদি আরব
৩. সংযুক্ত আরব আমিরাত
৪. যুক্তরাজ্য
৫. মালয়েশিয়া
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশ থেকে কত সালে জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ হয়?
Created: 1 month ago
A
১৯৫০ সালে
B
১৯৫৪ সালে
C
১৯৫৮ সালে
D
১৯৬০ সালে
বাংলাদেশে জমিদারি প্রথা ও রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ আইন, ১৯৫০
-
জমিদারি প্রথার বিলুপ্তি: বাংলাদেশে জমিদারি প্রথা ১৯৫০ সালে উচ্ছেদ করা হয়।
-
আইন প্রণয়ন: এটি ১৯৫০ সালের পূর্ববঙ্গ রাজ্য অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের মাধ্যমে কার্যকর হয়। আইনের মাধ্যমে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত বিলুপ্ত করা হয় এবং কৃষকদের জমির মালিকানা নিশ্চিত করা হয়।
The State Acquisition and Tenancy Act, 1950 (রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০):
-
আইন প্রণয়ন: ১৯৫০ সালে; আইন সংখ্যা: ২৮, ১৯৫১ সন
-
বিষয়বস্তু: পূর্ববাংলায় জমিতে খাজনা সংগ্রাহক ও অন্যান্য স্বার্থধারীদের অধিগ্রহণ, প্রজাদের সঙ্গে সম্পর্ক, এবং সম্পর্কিত অন্যান্য আইনগত বিষয়সমূহ সংজ্ঞায়িত করা।
-
প্রেক্ষাপট: এই আইনের আগে কৃষিসংক্রান্ত আইন ছিল ১৭৯৩ সালের বঙ্গীয় চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবিধান ও ১৮৮৫ সালের বঙ্গীয় প্রজাস্বত্ব আইন।
-
প্রণয়নের ধাপ:
-
১৯৪৮ সালের ৩১ মার্চ পূর্ববঙ্গ জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব বিল প্রকাশ
-
বিল পাঠানো হয় আইন পরিষদের বিশেষ কমিটিতে
-
১৬ মে ১৯৫১ সালে অনুমোদনমূলক সম্মতি প্রাপ্ত
-
আইনের কার্যক্রম ও বৈশিষ্ট্য:
-
সরকার দেশের একমাত্র জমিদারে পরিণত হয়
-
জমিতে সকল খাজনা-আদায়ি স্বার্থ অধিগ্রহণ করে
-
৩ নং ধারা বলবৎ হওয়ায় জমির মালিকরা সরকারের প্রত্যক্ষ প্রজা হিসেবে গণ্য হন
-
সরকার হাটবাজার, ফেরি ও মাছ উৎপাদনমূলক জলভাগের মালিক ও ব্যবস্থাপক হয়
-
আইনটি ১৫২টি ধারায় বিভক্ত, যা পাঁচটি অংশ ও উনিশটি অধ্যায়ে বিন্যস্ত
0
Updated: 1 month ago
কোন উপজাতিটির আবাসস্থল “বিরিশিরি” নেত্রকোনায়?
Created: 1 month ago
A
সাঁওতাল
B
গারো
C
খাসিয়া
D
মুরং
‘গারো’ উপজাতি
-
প্রধান নিবাস: বাংলাদেশের গারো উপজাতি মূলত ময়মনসিংহ জেলার পাহাড়ি এলাকায় বসবাস করে।
-
অন্যান্য জেলা: শেরপুর, নেত্রকোনা, রংপুর, জামালপুর, সিলেট ও মৌলভীবাজারে কিছু গারো উপজাতি দেখা যায়।
-
প্রধান উপজেলাগুলি:
-
ময়মনসিংহ: হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া
-
নেত্রকোনা: দুর্গাপুর, কলমাকান্দা
-
শেরপুর: নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী
-
টাঙ্গাইল: মধুপুর
-
-
বিশেষ কেন্দ্র: নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর উপজেলার বিরিশিরি এলাকায় গারোদের সংখ্যা বেশি এবং তারা সেখানে তাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি ধরে রেখেছে।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
ধর্ম: ঐতিহ্যবাহী ধর্ম ‘সাংসারেক’, কিছু গারো খ্রিস্টান ধর্ম পালন করে।
-
প্রধান দেবতা: তাতারা রাবুগা
-
উৎসব: ওয়ানগালা
-
ভাষা: মান্দি
-
পরিবার ব্যবস্থা: মাতৃতান্ত্রিক
উৎস: ময়মনসিংহ জেলার সরকারি ওয়েবসাইট
0
Updated: 1 month ago
অর্থ পাচারের কারণ নয় কোনটি?
Created: 1 month ago
A
অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ গোপন করা
B
কর ফাঁকি না দেয়া
C
কোম্পানির মুনাফা লুকানো
D
দেশে বিনিয়োগ পরিস্থিতি না থাকা
অর্থ পাচার হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে অপরাধীরা তাদের বেআইনি উপার্জনের উৎস এবং মালিকানা লুকানোর চেষ্টা করে। এটি প্রত্যেক দেশের জন্য একটি জাতীয় ও অর্থনৈতিক সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হয়। অর্থ পাচারের পেছনে প্রধান কারণগুলো হলো:
-
দেশে বিনিয়োগের জন্য উপযুক্ত পরিস্থিতি না থাকা।
-
ব্যবসায়ীরা প্রতিযোগিতার চাপের মধ্যে টিকে থাকতে না পারা।
-
বাংলাদেশের ভবিষ্যতের প্রতি আস্থা না থাকা।
-
অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ গোপন করার চেষ্টা।
উক্ত কারণে, এই অপশনগুলোর মধ্যে একমাত্র ‘কর ফাঁকি না দেওয়া’ সঠিক উত্তর হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।
0
Updated: 1 month ago