মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান ও বীরত্বের জন্যে কতটি বীরত্বসূচক খেতাব বা উপাধি প্রদান করা হয়?
A
৪টি
B
৩টি
C
৫টি
D
৬টি
উত্তরের বিবরণ
মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান ও বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর তৎকালীন সরকার মোট ৬৭৬ জনকে চার ধরনের বীরত্বসূচক খেতাব প্রদান করে।
-
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় খেতাব বীরশ্রেষ্ঠ—৭ জন।
-
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেতাব বীরউত্তম—৬৮ জন।
-
তৃতীয় সর্বোচ্চ খেতাব বীরবিক্রম—১৭৫ জন।
-
চতুর্থ সর্বোচ্চ খেতাব বীরপ্রতীক—৪২৬ জন।
0
Updated: 1 month ago
শ্রাবণ বিদ্রোহ তথ্যচিত্রটি কোন ঘটনার প্রেক্ষাপটে নির্মিত?
Created: 2 months ago
A
ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান
B
ভাষা আন্দোলন
C
মুক্তিযুদ্ধ
D
জুলাই গণঅভ্যুত্থান
শ্রাবণ বিদ্রোহ
-
‘শ্রাবণ বিদ্রোহ’ একটি তথ্যচিত্র।
-
এটি নির্মিত হয়েছে বাংলাদেশের ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত কোটা সংস্কার আন্দোলন ও অসহযোগ আন্দোলনের মধ্যে ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানকে কেন্দ্র করে।
-
এ তথ্যচিত্রে জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানের ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরা হয়েছে।
উৎস: বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বিএসএস)
0
Updated: 2 months ago
স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য ‘বীরপ্রতীক’ উপাধি লাভ করে কত জন?
Created: 4 weeks ago
A
৭ জন
B
৬৮ জন
C
১৭৫ জন
D
৪২৬ জন
বীরপ্রতীক উপাধি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখার জন্য ৬৮ জন মুক্তিযোদ্ধাকে দেওয়া হয়েছিল। এটি ছিল বাংলাদেশ সরকারের তৃতীয় সর্বোচ্চ মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালে, সারা দেশব্যাপী মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসিকতা এবং ত্যাগের স্বীকৃতি হিসেবে এই উপাধি প্রদান করা হয়। মুক্তিযুদ্ধে সাহসিকতার জন্য প্রধানত তিনটি উপাধি দেওয়া হয়েছিল:
বীরশ্রেষ্ঠ: সর্বোচ্চ সাহসিকতা ও অবদানের জন্য ৭ জন মুক্তিযোদ্ধা এই উপাধি লাভ করেন।
বীরবিক্রম: দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মাননা, যা ২৭০ জনকে দেওয়া হয়েছিল।
বীরপ্রতীক: তৃতীয় সর্বোচ্চ সম্মাননা, যার জন্য ৬৮ জন মুক্তিযোদ্ধা নির্বাচিত হন।
0
Updated: 4 weeks ago
মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হয়?
Created: 3 months ago
A
আট
B
দশ
C
এগার
D
পনের
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন মুক্তিবাহিনীর কার্যক্রম পরিচালনা এবং সংগঠিত করার জন্য পুরো দেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল।
সেক্টরভিত্তিক অঞ্চলসমূহ:
-
সেক্টর ১: ফেনী নদী থেকে শুরু করে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙামাটি এবং ফেনী জেলার অন্তর্ভুক্ত অঞ্চল।
-
সেক্টর ২: ঢাকা, কুমিল্লা, আখাউড়া–ভৈরব রেলপথ ঘিরে নোয়াখালী ও ফরিদপুরের কিছু এলাকাও অন্তর্ভুক্ত ছিল।
-
সেক্টর ৩: আখাউড়া–ভৈরব রেলপথের পূর্ব দিকসহ কুমিল্লার কিছু অংশ, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ এবং ঢাকার কিছু এলাকাকে নিয়ে গঠিত।
-
সেক্টর ৪: সিলেট জেলার নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চল অন্তর্ভুক্ত ছিল এই সেক্টরে।
-
সেক্টর ৫: বৃহত্তর ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী অঞ্চল ও সিলেটের অংশবিশেষ এই সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত ছিল।
-
সেক্টর ৬: ঠাকুরগাঁও মহকুমা ও ব্রহ্মপুত্র নদ ঘেঁষা এলাকাগুলো বাদে পুরো রংপুর অঞ্চল এই সেক্টরের আওতাভুক্ত ছিল।
-
সেক্টর ৭: রাজশাহী, পাবনা, বগুড়ার বেশিরভাগ এলাকা, দিনাজপুরের দক্ষিণ অংশ এবং রংপুরের কিছু অংশ নিয়ে এই সেক্টরের গঠন।
-
সেক্টর ৮: কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনার দৌলতপুর-সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত অঞ্চল এবং ফরিদপুরের কিছু অংশ এই সেক্টরের অন্তর্গত।
-
সেক্টর ৯: বরিশাল, পটুয়াখালী এবং খুলনার কিছু অঞ্চলকে নিয়ে গঠিত হয় ৯ নম্বর সেক্টর।
-
সেক্টর ১০: এই সেক্টরটি ছিল বিশেষ; সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল, নৌ-কমান্ডো এবং দেশের অভ্যন্তরীণ নৌপথ নিয়ন্ত্রণে এ সেক্টরের কাজ ছিল গুরুত্বপূর্ণ।
-
সেক্টর ১১: ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল অঞ্চল নিয়ে গঠিত হয়েছিল ১১ নম্বর সেক্টর।
তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা, ২৬ মার্চ ২০২৩
0
Updated: 3 months ago