উইং কমান্ডার এম কে বাশার মুক্তিযুদ্ধের কততম সেক্টর প্রধান ছিলেন?
A
৭ নং সেক্টর
B
৯ নং সেক্টর
C
৩ নং সেক্টর
D
৬ নং সেক্টর
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সমগ্র যুদ্ধ কার্যক্রম সমন্বয়ের জন্য দেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়। এর মধ্যে ১ থেকে ৯ পর্যন্ত স্থলভাগে এবং ১০ নম্বর সেক্টর নৌ-অভিযানে ভূমিকা রাখে। প্রতিটি সেক্টরের নেতৃত্বে ছিলেন একজন সেক্টর কমান্ডার।
-
১ নং সেক্টর – প্রথমে মেজর জিয়াউর রহমান, পরে মেজর রফিকুল ইসলাম
-
২ নং সেক্টর – প্রথমে মেজর খালেদ মোশাররফ, পরে মেজর এ.টি.এম হায়দার
-
৩ নং সেক্টর – প্রথমে মেজর কে.এম শফিউল্লাহ, পরে মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান
-
৪ নং সেক্টর – প্রথমে মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত, পরে ক্যাপ্টেন এ রব
-
৫ নং সেক্টর – কমান্ডার ছিলেন মেজর মীর শওকত আলী
-
৬ নং সেক্টর – কমান্ডার ছিলেন উইং কমান্ডার এম. খাদেমুল বাশার
-
৭ নং সেক্টর – প্রথমে মেজর নাজমুল হক, পরে সুবেদার মেজর এ রব এবং মেজর কাজী নূরুজ্জামান
-
৮ নং সেক্টর – প্রথমে মেজর আবু ওসমান চৌধুরী, পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর
-
৯ নং সেক্টর – প্রথমে মেজর এম.এ জলিল, পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন
-
১০ নং সেক্টর – এটি মূলত নৌ-কমান্ডো বাহিনী নিয়ে গঠিত হয়েছিল এবং এ সেক্টরের নিয়মিত কোনো সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না

0
Updated: 15 hours ago
পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেন কে?
Created: 1 month ago
A
খালেদ মোশাররফ
B
এম. এ. জি. ওসমানী
C
এ. কে. খন্দকার
D
জিয়াউর রহমান
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়)
-
১৯৭১ সালের ৬ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত যৌথ বাহিনীর প্রবল আক্রমণে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী সম্পূর্ণভাবে পরাজিত হয়ে আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়।
-
১৬ ডিসেম্বর ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তান বাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড প্রধান লে. জেনারেল আমীর আবদুল্লাহ খান নিয়াজী ৯৩ হাজার সৈন্যসহ যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেন।
-
আত্মসমর্পণ দলিলে পাকিস্তানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন নিয়াজী এবং যৌথ বাহিনীর পক্ষে স্বাক্ষর করেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড প্রধান লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।
-
বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ.কে. খন্দকার।

0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধের সময় ১১ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কে ছিলেন?
Created: 2 weeks ago
A
মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান
B
মেজর এম. আবু তাহের
C
মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত
D
মেজর নাজমুল হক
⇒ ১১ নং সেক্টর:
- টাঙ্গাইল জেলা এবং কিশোরগঞ্জ মহকুমা ব্যতীত সমগ্র ময়মনসিংহ জেলা নিয়ে গঠিত।
- সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর এম. আবু তাহের।
- মেজর তাহের যুদ্ধে গুরুতর আহত হলে স্কোয়াড্রন লীডার হামিদুল্লাহকে সেক্টরের দায়িত্ব দেয়া হয়।
- মহেন্দ্রগঞ্জ ছিল এই সেক্টরের হেডকোয়ার্টার।
উল্লেখ্য:
- ১নং সেক্টর: সেক্টর প্রধান ছিলেন প্রথমে মেজর জিয়াউর রহমান এবং পরে মেজর রফিকুল ইসলাম।
- ২ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন প্রথমে মেজর খালেদ মোশাররফ এবং পরে মেজর এ.টি.এম হায়দার।
- ৩ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর কে.এম শফিউল্লাহ এবং পরে মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান।
- ৪নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত এবং পরে ক্যাপ্টেন এ রব।
- ৫ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর মীর শওকত আলী।
- ৬ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন উইং কমান্ডার এম খাদেমুল বাশার।
- ৭ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর নাজমুল হক এবং পরে সুবেদার মেজর এ. রব ও মেজর কাজী নূরুজ্জামান।
- ৮ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী এবং পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর।
- ৯ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর এম.এ জলিল এবং পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন।
- ১০ নং সেক্টর: নৌ-কমান্ডো বাহিনী নিয়ে এই সেক্টর গঠিত হয়। এই সেক্টরের নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না।
তথ্যসূত্র - বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 2 weeks ago
বাংলাদেশের কোন নারী মুক্তিযোদ্ধা 'মুক্তিবেটি' নামে পরিচিত?
Created: 1 month ago
A
কাঁকন বিবি
B
সিতারা বেগম
C
তারামন বিবি
D
রাবেয়া খাতুন
কাঁকন বিবি (উৎস: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষা ও সংস্কৃতি : সপ্তম শ্রেণী এবং পত্রিকা রিপোর্ট)
-
নারী মুক্তিযোদ্ধা কাঁকন বিবি খাসিয়া সম্প্রদায়ের সদস্য ছিলেন।
-
তিনি ‘মুক্তিবেটি’ নামে পরিচিত ছিলেন।
-
জন্ম: ১৯৪৮ সালে, সুনামগঞ্জ জেলার এক খাসিয়া পরিবারে।
-
পরবর্তীতে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে প্রথমে একজন বাঙালি এবং পরে একজন পাকিস্তানিকে বিয়ে করেন।
-
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি ৫ নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনীর হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করেন।
-
পাক সেনাদের হাতে ধরা পড়লে তার উপর নির্মম নির্যাতন চালানো হয়।
-
১৯৯৭ সালে তাকে মৌখিকভাবে ‘বীর প্রতীক’ খেতাব দেওয়া হলেও এ সংক্রান্ত কোনো গেজেট প্রকাশিত হয়নি।
-
মৃত্যু: ২১ মার্চ, ২০১৮।

0
Updated: 1 month ago