'ল' কোন ধরনের ব্যঞ্জন?
A
নাসিক্য ব্যঞ্জন
B
পার্শ্বিক ব্যঞ্জন
C
উষ্ম ব্যঞ্জন
D
কম্পিত ব্যঞ্জন
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষায় পার্শ্বিক ব্যঞ্জন ধ্বনি সেই ধ্বনি, যেটি উচ্চারণ করার সময় জিভের ডগা দন্তমূল স্পর্শ করে এবং ফুসফুস থেকে আসা বাতাস জিভের দুই পাশ দিয়ে বের হয়। এই কারণে এ ধ্বনিকে পার্শ্বিক ব্যঞ্জন বলা হয়। এর একটি স্পষ্ট উদাহরণ হলো— লাল শব্দে ব্যবহৃত ‘ল’, যা পার্শ্বিক ব্যঞ্জনধ্বনির অন্তর্ভুক্ত।

0
Updated: 16 hours ago
কোন শব্দে তালব্য ব্যঞ্জনধ্বনি আছে?
Created: 1 month ago
A
হাতি
B
ধান
C
ঝড়
D
তাল
তালব্য ব্যঞ্জন
-
সংজ্ঞা: যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় জিভের ডগা খানিকটা প্রসারিত হয়ে শক্ত তালুর কাছে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলিকে তালব্য ব্যঞ্জন বলা হয়।
-
উদাহরণ: চাচা, ছাগল, জাল, ঝড়, শসা — এখানে চ, ছ, জ, ঝ, শ হলো তালব্য ব্যঞ্জনধ্বনি।
অন্যান্য ব্যঞ্জনধ্বনির উদাহরণ:
-
কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জন: হাতি — হ
-
দন্ত্য ব্যঞ্জন: তাল, থালা, দাদা, ধান — ত, থ, দ, ধ
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২২ সংস্করণ)

0
Updated: 1 month ago
নিম্নে কোনটি অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জন?
Created: 1 month ago
A
থ
B
ঠ
C
ব
D
ধ
অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জন
যে সব ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহের মাত্রা কম থাকে, সেগুলোকে অল্পপ্রাণ ধ্বনি বলে।
উদাহরণ: প, ব, ত, দ, স, ট, ড, ড়, চ, জ, শ, ক, গ।
মহাপ্রাণ ব্যঞ্জন
যে সব ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহের মাত্রা বেশি হয়, সেগুলোকে মহাপ্রাণ ধ্বনি বলে।
উদাহরণ: ফ, ভ, থ, ধ, ঠ, ঢ, ঢ়, ছ, ঝ, খ, ঘ, হ।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, ৯ম–১০ম শ্রেণি, ২০২৫ সালের সংস্করণ

0
Updated: 1 month ago
'হাতি' শব্দের 'হ' ধ্বনিটি কোন ধরনের ব্যঞ্জনধ্বনি?
Created: 1 week ago
A
কণ্ঠ্য
B
তালব্য
C
কণ্ঠনালীয়
D
ওষ্ঠ্য
বাংলা ভাষায় ব্যঞ্জনধ্বনির একটি বিশেষ শ্রেণি হলো কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জন। এ ধরনের ধ্বনি উচ্চারণের সময় বায়ু ধ্বনিদ্বার থেকে কণ্ঠনালি হয়ে সরাসরি মুখ দিয়ে বের হয়ে আসে।
-
বাংলা বর্ণমালায় মোট ১টি কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জনধ্বনি রয়েছে।
-
কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জনধ্বনি হলো হ।
-
উদাহরণ: হাতি শব্দের প্রথম অক্ষর ‘হ’ কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জনধ্বনির উদাহরণ।

0
Updated: 1 week ago