সৈয়দ ওয়লীউল্লাহর লেখা নাটক কোনটি?
A
কবর
B
বহিপীর
C
ওরা কদম আলী
D
লাল সালু
উত্তরের বিবরণ
• "বহিপীর"
- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর রচিত একটি নাটক।
অন্য অপশনগুলো:
ক) কবর = মুনীর চৌধুরীর ভাষা আন্দোলনভিত্তিক বিখ্যাত নাটক।
গ) ওরা কদম আলী = মামুনুর রশীদের নাটক।
ঘ) লাল সালু = সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর উপন্যাস (নাটক নয়)।
------------------
• 'বহিপীর' নাটক সম্পর্কিত কিছু তথ্য:
- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ আধুনিক বাংলা সাহিত্যের কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার।'বহিপীর' সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ রচিত সামাজিক নাটক।
- ১৯৫৫ সালে 'বহিপীর' রচিত এবং নাটকটি ১৯৬৫ সালে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
- নাটকটি গড়ে উঠেছে বহিপীরের সর্বগ্রাসী স্বার্থ ও নতুন দিনের প্রতীক এক বালিকার বিদ্রোহের কাহিনীকে কেন্দ্র করে।
- নাটকের এই কেন্দ্রীয় চরিত্রটির নাম অনুসারেই নাটকের নামকরণ করা হয়েছে বহিপীর। এখানে ধর্মকে ভণ্ডবহিপীর ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করে।
উল্লেখযোগ্য চরিত্র:
- বহিপীর,
- তাহেরা,
- হাতেম,
- আমেনা,
- হাশেম।

0
Updated: 21 hours ago
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক "নিষিদ্ধ লোবান" উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত চলচ্চিত্রের নাম কী?
Created: 3 weeks ago
A
ওঙ্কার
B
যাত্রা
C
গেরিলা
D
কুল নাই কিনারা নাই
‘নিষিদ্ধ লোবান’ উপন্যাস
-
লেখক: সৈয়দ শামসুল হক
-
প্রকাশকাল: ১৯৮১
-
বিষয়বস্তু: মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কর্তৃক নারী নির্যাতন, লিবিডো ক্রিয়া, লালসা ও রিরংসাবৃত্তি।
-
চলচ্চিত্রে রূপান্তর: ‘গেরিলা’ সিনেমা নির্মিত হয়েছে এই উপন্যাস অবলম্বনে।
কাহিনি সংক্ষেপ
-
উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র বিলকিস, যিনি মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে তার পিতামাতা, ভাইবোন ও আত্মীয়স্বজন হারায়।
-
তার স্বামী নিখোঁজ হয়ে যায়।
-
ঘটনার সূত্র ধরে পরিচয় হয় প্রদীপকুমার/সিরাজের সঙ্গে।
-
পাকিস্তানি সৈন্যরা নিহত মুক্তিযোদ্ধাদের লাশ দাফনের নিষেধাজ্ঞা জারি করে।
-
বিলকিস ও তার সহযোগীরা রাতের অন্ধকারে লাশগুলো দাফন করতে গেলে পাকিস্তানি মিলিটারির হাতে ধরা পড়ে।
-
এর পরও বিলকিস প্রতিবাদে অবিচল থাকে, যা তার দৃঢ় চরিত্র এবং স্বাধীনচেতা মনোভাবের প্রকাশ।
উৎস: ‘নিষিদ্ধ লোবান’, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা; বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 3 weeks ago
বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণ কয়টি?
Created: 21 hours ago
A
আটটি
B
নয়টি
C
সাতটি
D
দশটি
• বাংলা
বর্ণমালায়
মাত্রাহীন
বর্ণ সংখ্যা- ১০টি।
• মাত্রাভেদে
বর্ণমালা:
- বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণমাত্রা বর্ণের সংখ্যা ৩২টি।
- বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণ সংখ্যা ১০টি।
- বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রার বর্ণ হচ্ছে ৮টি।
• মাত্রাভেদে
ব্যঞ্জনবর্ণ:
- ব্যঞ্জনবর্ণে পূর্ণমাত্রার বর্ণের সংখ্যা ২৬টি।
- ব্যঞ্জনবর্ণে অর্ধমাত্রার বর্ণ সংখ্যা ৭টি।
- ব্যঞ্জনবর্ণে মাত্রাহীন বর্ণের সংখ্যা ৬টি।
• মাত্রাভেদে
স্বরবর্ণ:
- স্বরবর্ণে পূর্ণমাত্রার বর্ণের সংখ্যা ৬টি।
- স্বরবর্ণে অর্ধমাত্রার বর্ণ সংখ্যা ১টি।
- স্বরবর্ণে মাত্রাহীন বর্ণ সংখ্যা ৪টি।

0
Updated: 21 hours ago
নিচের কোনটি নিম্নবিবৃত স্বরধ্বনি?
Created: 7 hours ago
A
ই
B
আ
C
উ
D
অ্যা
• নিম্নবিবৃত
স্বরধ্বনি
— আ।
• স্বরধ্বনির
উচ্চারণ:
উচ্চারণের সময়ে জিভের উচ্চতা অনুযায়ী, জিভের সম্মুখ-পশ্চাৎ অবস্থান অনুযায়ী এবং ঠোঁটের উন্মুক্তি
অনুযায়ী স্বরধ্বনিকে ভাগ করা হয়।
উচ্চারণের সময়ে জিভ কতটা
নিচে নামে সেই অনুযায়ী
স্বরধ্বনি চার ভাগে বিভক্ত।
যথা -
১. উচ্চ স্বরধ্বনি - ই, উ।
২. উচ্চ -মধ্য স্বরধ্বনি - এ,
ও।
৩. নিম্ন-মধ্য স্বরধ্বনি - অ্যা,
অ।
৪. নিম্ন স্বরধ্বনি - আ।
• স্বরধ্বনি
উচ্চারণের সময়ে ঠোঁট কতটুকু
খোলা বা বন্ধ থাকে
অর্থাৎ কী পরিমাণ উন্মুক্ত
হয়, তার ভিত্তিতে স্বরধ্বনি
চার ভাগে বিভক্ত।
- সংবৃত: [ই], [উ]।
- অর্ধ-সংবৃত: [ এ ], [ও]।
- বিবৃত:
[আ]।
- অর্ধ-বিবৃত: [অ্যা], [অ]।
• সংবৃত স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ঠোঁট কম খোলে; বিবৃত স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ঠোঁট বেশি খোলে।

0
Updated: 7 hours ago