কোনটি জসীমউদ্দীনের রচনা?
A
গাজী মিয়াঁর বস্তানী
B
দুর্দিনের দিনলিপি
C
রেখাচিত্র
D
যে দেশে মানুষ বড়
উত্তরের বিবরণ
সঠিক
উত্তর
- ঘ)
যে দেশে মানুষ বড়।
----------------------
• জসীম উদ্দীন:
- তিনি ১৯০৩ সালের ১
জানুয়ারি ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে মাতুলালয়ে জন্মগ্রহণ করেন।
- তিনি ছিলেন কবি, শিক্ষাবিদ।
- তিনি পল্লিকবি হিসেবে পরিচিত।
- তাঁর রচিত উপন্যাস 'বোবা
কাহিনী'।
- তাঁর রচিত 'নক্সী কাঁথার মাঠ' একটি বিখ্যাত
গাথাকাব্য। এটি ১৯২৯ সালে
প্রকাশিত হয়।
- E.M. Millford গ্রন্থটি
'The Field of the Embroidered Quilt' নামে
অনুবাদ করেন।
- তিনি প্রেসিডেন্টের প্রাইড অব পারফরমেন্স পুরস্কার
(১৯৫৮), বাংলাদেশ সরকারের একুশে পদক (১৯৭৬) ও
স্বাধীনতা দিবস পুরস্কারে (মরণোত্তর,
১৯৭৮) ভূষিত হন।
- ১৯৭৬ সালের ১৩ মার্চ তিনি
ঢাকায় মারা যান।
• তাঁর
রচিত ভ্রমণকাহিনি:
- চলে মুসাফির,
- হলদে পরীর দেশ,
- যে দেশে মানুষ বড়।
• 'যে দেশে মানুষ বড়' ভ্রমণকাহিনির রচয়িতা - জসীম উদ্দীন।
- এটি ১৯৬৮ সালে প্রকাশিত হয়।
অন্য অপশনগুলো:
ক) গাজী মিয়াঁর বস্তানী- মীর মশাররফ হােসেনের আত্মজীবনীমূলক উপন্যাসোপম রচনা।
খ) দুর্দিনের দিনলিপি - আবুল ফজল রচিত দিনলিপি।
গ) রেখাচিত্র - আবুল ফজল রচিত একটি দিনিলিপি।

0
Updated: 22 hours ago
কোনটি ধরণবাচক ক্রিয়াবিশেষণ বিশিষ্ট বাক্য?
Created: 2 days ago
A
টিপ টিপ বৃষ্টি পড়ছে।
B
মিছিলটি সামনে এগিয়ে যায়।
C
খুব যে বলেছিলেন আসবেন!
D
যথাসময়ে সে হাজির হয়।
টিপ টিপ বৃষ্টি পড়ছে - একটি ধরণবাচক ক্রিয়াবিশেষণ।
- কোনো ক্রিয়া কীভাবে সম্পন্ন হয়, ধরনবাচক ক্রিয়াবিশেষণ তা নির্দেশ করে।
• উদাহরণ
- টিপ টিপ বৃষ্টি পড়ছে।
- ঠিকভাবে চললে কেউ কিছু বলবে না।
স্থানবাচক ক্রিয়াবিশেষণ:
- ক্রিয়ার স্থান নির্দেশ করে স্থানবাচক ক্রিয়াবিশেষণ।
• উদাহরণ
- মিছিলটি সামনে এগিয়ে যায়
- তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
পদাণু ক্রিয়াবিশেষণ:
- বাক্যের মধ্যে বিশেষ কোনো ভূমিকা পালন না করলেও 'কি',
'যে', 'বা',
'না', 'তো' প্রভৃতি পদাণু ক্রিয়াবিশেষণ হিসেবে কাজ করে।
• উদাহরণ
- কি: আমি কি যাব?
- যে: খুব যে বলেছিলেন আসবেন!
কালবাচক ক্রিয়াবিশেষণ:
- এই ধরনের ক্রিয়াবিশেষণ ক্রিয়া সম্পাদনের কাল নির্দেশ করে।
• উদাহরণ
- আজকাল ফলের চেয়ে ফুলের দাম বেশি।
- যথাসময়ে সে হাজির হয়।

0
Updated: 2 days ago
নিচের কোনটি যৌগিক ক্রিয়ার উদাহরণ?
Created: 3 days ago
A
মন দেওয়া
B
বৃদ্ধি পাওয়া
C
এগিয়ে চলা
D
গান করা
• যৌগিক ক্রিয়ার উদাহরণ = এগিয়ে চলা।
-------------------------------
• যৌগিক ক্রিয়া:
অসমাপিকা ক্রিয়ার সঙ্গে সমাপিকা ক্রিয়া যুক্ত হয়ে যখন একটি ক্রিয়া গঠন করে, তখন তাকে যৌগিক ক্রিয়া বলে।
যেমন
- মরে যাওয়া,
- কমে আসা,
- এগিয়ে চলা,
- হেসে ওঠা,
- উঠে পড়া,
- পেয়ে বসা, ইত্যাদি।
অন্যদিকে,
- মন দেওয়া, বৃদ্ধি পাওয়া, গান করা, সংযোগ ক্রিয়ার উদাহরণ।
উল্লেখ্য,
- বিশেষ্য, বিশেষণ বা ধ্বন্যাত্মক শব্দের পরে করা, কাটা, হওয়া, দেওয়া, ধরা, পাওয়া, খাওয়া, মারা প্রভৃতি ক্রিয়া যুক্ত হয়ে সংযোগ ক্রিয়া গঠিত হয়।

0
Updated: 3 days ago
নিচের কোনটি নিম্নবিবৃত স্বরধ্বনি?
Created: 7 hours ago
A
ই
B
আ
C
উ
D
অ্যা
• নিম্নবিবৃত
স্বরধ্বনি
— আ।
• স্বরধ্বনির
উচ্চারণ:
উচ্চারণের সময়ে জিভের উচ্চতা অনুযায়ী, জিভের সম্মুখ-পশ্চাৎ অবস্থান অনুযায়ী এবং ঠোঁটের উন্মুক্তি
অনুযায়ী স্বরধ্বনিকে ভাগ করা হয়।
উচ্চারণের সময়ে জিভ কতটা
নিচে নামে সেই অনুযায়ী
স্বরধ্বনি চার ভাগে বিভক্ত।
যথা -
১. উচ্চ স্বরধ্বনি - ই, উ।
২. উচ্চ -মধ্য স্বরধ্বনি - এ,
ও।
৩. নিম্ন-মধ্য স্বরধ্বনি - অ্যা,
অ।
৪. নিম্ন স্বরধ্বনি - আ।
• স্বরধ্বনি
উচ্চারণের সময়ে ঠোঁট কতটুকু
খোলা বা বন্ধ থাকে
অর্থাৎ কী পরিমাণ উন্মুক্ত
হয়, তার ভিত্তিতে স্বরধ্বনি
চার ভাগে বিভক্ত।
- সংবৃত: [ই], [উ]।
- অর্ধ-সংবৃত: [ এ ], [ও]।
- বিবৃত:
[আ]।
- অর্ধ-বিবৃত: [অ্যা], [অ]।
• সংবৃত স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ঠোঁট কম খোলে; বিবৃত স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ঠোঁট বেশি খোলে।

0
Updated: 7 hours ago