এটমিক সংখ্যা একই হওয়া সত্ত্বেও নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা বেশি হওয়ার ফলে ভরসংখ্যা বেড়ে যায় বলে তাদের বলা হয়-
A
আইসোটোপ
B
আইসোমার
C
আইসোটোন
D
আইসোবার
উত্তরের বিবরণ
পরমাণুগুলোর পারমাণবিক সংখ্যা যদি সমান হয় কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাহলে তাদেরকে পরস্পরের আইসোটোপ বলা হয়।
-
সহজ কথায়, একই পরমাণু নম্বর থাকার পরও নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের সংখ্যা পার্থক্যের কারণে ভর সংখ্যা পরিবর্তিত হয়, যা আইসোটোপ সৃষ্টি করে।
-
অর্থাৎ, আইসোটোপগুলো মূলত নিউট্রনের তারতম্যের ফলাফল।
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 weeks ago
কত তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি?
Created: 1 week ago
A
০° সেন্টিগ্রেড
B
১০° সেন্টিগ্রেড
C
৪° সেন্টিগ্রেড
D
১০০° সেন্ট্রিগ্রেড
পানির ঘনত্ব তাপমাত্রার পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত হয়।
-
৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সর্বাধিক থাকে।
-
০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পানি জমে বরফে রূপান্তরিত হয়।
-
১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানি বাষ্পে পরিণত হয়।
-
এই অবস্থায় পানির ঘনত্ব প্রায় ১ গ্রাম প্রতি সেন্টিমিটার ঘনত্ব (বা ১০০০ কেজি প্রতি ঘনমিটার) হয়ে থাকে।
-
১ ঘনমিটার পানির ওজন ১০০০ কেজি হয়।
-
চাপে প্রমাণ হিসাবে ৭৬০ মিমি পারদ চাপের অধীনে পানি ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বাষ্পে রূপান্তরিত হয়।
উৎস:বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
মানবদেহের রক্তচাপ নির্ণায়ক যন্ত্র-
Created: 2 weeks ago
A
স্ফিগমোম্যানোমিটার
B
স্টেথস্কোপ
C
কার্ডিওগ্রাফ
D
ইকোকার্ডিওগ্রাফ
হৃৎপিণ্ডের সংকোচন ও প্রসারণের কারণে রক্ত যখন ধমনির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়, তখন ধমনিপ্রাচীরে যে চাপ সৃষ্টি হয় তাকে রক্তচাপ বলা হয়।
-
সাধারণত রক্তচাপ বলতে ধমনির রক্তচাপকেই বোঝানো হয়।
-
যখন হৃৎপিণ্ড সঙ্কুচিত অবস্থায় থাকে (সিস্টোল), তখন ধমনিতে যে উচ্চ চাপ থাকে তাকে সিস্টোলিক রক্তচাপ বলা হয়।
-
আর যখন হৃৎপিণ্ড বিশ্রামে থাকে (ডায়াস্টোল), তখন ধমনিতে যে নিম্ন চাপ থাকে তাকে ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ বলে।
-
রক্তচাপ পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র হলো স্ফিগমোম্যানোমিটার।
অন্যদিকে,
-
হৃৎপিণ্ড ও ফুসফুসের শব্দ শোনা ও নির্ণয়ের যন্ত্র হল স্টেথোস্কোপ।
-
আর হৃৎপিণ্ডের গতি নির্ণয়ের যন্ত্র হলো কার্ডিওগ্রাফ।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 weeks ago
টেস্টিং সল্ট-এর রাসায়নিক নাম কি?
Created: 2 weeks ago
A
সোডিয়াম বাইকার্বোনেট
B
সোডিয়াম গ্লুটামেট
C
পটাশিয়াম বাইকার্বোনেট
D
সোডিয়াম মনোগ্লুটামেট
সাধারণভাবে আমরা যে খাবার লবণ ব্যবহার করি, তার রাসায়নিক নাম হলো সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl)। এর পাশাপাশি আরও এক ধরনের লবণ রয়েছে,
যা "টেস্টিং সল্ট" নামে পরিচিত এবং যার রাসায়নিক নাম মনো সোডিয়াম গ্লুটামেট (MSG)। এটি খাদ্যের স্বাদ বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে শুকনো খাবার যেমন পাউরুটি ও চানাচুরে।
এছাড়া আর্দ্র সোডিয়াম সালফেট একটি বিশেষ ধরনের লবণ, যা গ্লুবার লবণ নামে পরিচিত। অপরদিকে, সোডিয়াম থায়োসালফেট কে সাধারণভাবে হাইপো নামে ডাকা হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি [২০১৯ সংস্করণ]।

0
Updated: 2 weeks ago