এটমিক সংখ্যা একই হওয়া সত্ত্বেও নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা বেশি হওয়ার ফলে ভরসংখ্যা বেড়ে যায় বলে তাদের বলা হয়-
A
আইসোটোপ
B
আইসোমার
C
আইসোটোন
D
আইসোবার
উত্তরের বিবরণ
পরমাণুগুলোর পারমাণবিক সংখ্যা যদি সমান হয় কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাহলে তাদেরকে পরস্পরের আইসোটোপ বলা হয়।
-
সহজ কথায়, একই পরমাণু নম্বর থাকার পরও নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের সংখ্যা পার্থক্যের কারণে ভর সংখ্যা পরিবর্তিত হয়, যা আইসোটোপ সৃষ্টি করে।
-
অর্থাৎ, আইসোটোপগুলো মূলত নিউট্রনের তারতম্যের ফলাফল।
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago
ডেঙ্গু জ্বরের বাহক কোন মশা?
Created: 1 month ago
A
অ্যানোফিলিস
B
এডিস
C
কিউলেক্স
D
সব ধরনের মশা
ডেঙ্গু জ্বর একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যার প্রধান বাহক এডিস প্রজাতির মশা। সাধারণত Aedes Aegypti (এডিস এজিপটাই) নামক মশার কামড় থেকেই এই রোগ বিস্তার লাভ করে। তবে Aedes Albopictus নামের আরেকটি প্রজাতিও ডেঙ্গু ছড়াতে সক্ষম।
এডিস মশার কামড়ে আক্রান্ত হওয়ার পর সাধারণত ৩ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়। ডেঙ্গুর সাধারণ উপসর্গগুলোর মধ্যে রয়েছে—উচ্চমাত্রার জ্বর, মাথা ব্যথা, বমি ভাব, পেশি ও গাঁটে ব্যথা, এবং ত্বকে লালচে ফুসকুড়ি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে, রোগী ২ থেকে ৭ দিনের মধ্যেই সুস্থ হয়ে ওঠে।
তবে কিছু ক্ষেত্রে রোগটি জটিল আকার ধারণ করতে পারে। এর মারাত্মক রূপকে ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার বা রক্তক্ষরী ডেঙ্গু জ্বর বলা হয়, যা রক্তপাত, রক্ত অনুচক্রিকার পরিমাণ হ্রাস এবং রক্ত প্লাজমার নিঃসরণ ঘটাতে পারে। আরও জটিল অবস্থায় রোগী ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে আক্রান্ত হতে পারে, যেখানে রক্তচাপ বিপজ্জনকভাবে কমে যায় এবং তা জীবনসংকট ডেকে আনতে পারে।
অন্যদিকে, ম্যালেরিয়া ছড়ায় অ্যানোফিলিস প্রজাতির মশার মাধ্যমে, এবং ফাইলেরিয়া বা গোদ রোগের বাহক হলো কিউলেক্স মশা।
তথ্যসূত্র: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জীববিজ্ঞান (দ্বিতীয় পত্র) ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-এর ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে কোনটি খাওয়া উচিত নয়?
Created: 1 month ago
A
বেলে মাছ
B
পালং শাক
C
খাশির মাংস
D
মুরগির মাংস
রেড মিট বলতে সাধারণত গরু বা খাসির মাংসকে বোঝানো হয়। এই ধরণের মাংসে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি হওয়ায় যাদের রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে গেছে, তাদের জন্য এটি পরিহার করাই উত্তম। রেড মিটে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সোডিয়াম থাকে,
যা রক্তচাপ বৃদ্ধির একটি কারণ হিসেবে কাজ করে। আর একবার উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিলে তা থেকে হৃদরোগ, স্ট্রোক এমনকি কিডনি সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে। এছাড়া, রেড মিটের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল ধমনিতে জমে রক্ত চলাচলে বাধা সৃষ্টি করতে পারে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
তথ্যসূত্র: বিবিসি

0
Updated: 1 month ago
পরমাণু (Atom) চার্জ নিরপেক্ষ হয়, কারণ পরমাণুতে-
Created: 1 month ago
A
নিউট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান
B
প্রোটন ও নিউট্রনের ওজন সমান
C
নিউট্রন ও প্রোটন নিউক্লিয়াসে থাকে
D
ইলেকট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান
নিউক্লিয়াস হলো পরমাণুর কেন্দ্রীয় অংশ, যেখানে প্রোটন এবং নিউট্রন অবস্থান করে। এখানেই পরমাণুর সব ধনাত্মক আধান এবং অধিকাংশ ভর সঞ্চিত থাকে।
অন্যদিকে, ইলেকট্রনগুলো নিউক্লিয়াসের বাইরে অবস্থান করে এবং তার চারপাশে ঘোরে। পরমাণু সাধারণত নিরপেক্ষ থাকে, কারণ এতে প্রোটনের সংখ্যা এবং ইলেকট্রনের সংখ্যা সমান থাকে।
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago