মুক্তিযুদ্ধকালীন কোন সেক্টরে কোনো নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিল না?
A
৯ নং সেক্টর
B
১০ নং সেক্টর
C
১১ নং সেক্টর
D
১ নং সেক্টর
উত্তরের বিবরণ
মুক্তিযুদ্ধে
বাংলাদেশকে মোট ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়। প্রতিটি সেক্টরের একটি করে সেক্টর কমান্ডার ছিলেন, তবে ১০ নং সেক্টর ছিল ব্যতিক্রম।
মুক্তিযুদ্ধের
সেক্টর ও সাব-সেক্টর সমূহ:
- মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ
করা হয়েছিল।
- ১১টি সেক্টরের অধীনে ৬৪টি সাব-সেক্টরে
ভাগ করা হয়।
- ঢাকা ও কুমিল্লা অঞ্চল
নিয়ে ২নং সেক্টর গঠন
করা হয়।
- চট্টগ্রাম অঞ্চল নিয়ে ১নং সেক্টর গঠন
করা হয়।
- নৌ সেক্টর ছিল ১০ নং
সেক্টরের অধীনে।
- ১০ নং সেক্টরের নিয়মিত কোনো সেক্টর কমান্ডার ছিলো না।
- ২ নং সেক্টর প্রথমে
মেজর খালেদ মোশাররফ এবং পরে মেজর
এ.টি.এম হায়দারের
অধীনে ছিল।
- ১ নং সেক্টরে সেক্টর
প্রধান ছিলেন প্রথমে মেজর জিয়াউর রহমান
এবং পরে মেজর রফিকুল
ইসলাম।

0
Updated: 8 hours ago
নিচের কোনটি বাংলাদেশের স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান?
Created: 1 week ago
A
জেলা পরিষদ
B
উপজেলা প্রশাসন
C
জাতীয় সংসদ
D
জেলা পরিষদ ও পার্বত্য জেলা পরিষদ
প্রশ্নটির সঠিক উত্তর হলো ক) জেলা পরিষদ এবং ঘ) পার্বত্য জেলা পরিষদ। তবে অপশনে দ্বৈত উত্তর থাকায় এটি বাতিল করা হয়েছে।
বাংলাদেশে স্থানীয় পর্যায়ে জনগণের অংশগ্রহণ ও স্বশাসনের ভিত্তিতে স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। এটি এমন এক ধরণের শাসনব্যবস্থা যেখানে নির্দিষ্ট এলাকার জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে নিজেদের বিষয়াদি পরিচালনা করে।
-
স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন বলতে বোঝায় নির্দিষ্ট এলাকাভিত্তিক জনগণের স্বশাসন।
-
এ ব্যবস্থায় জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি দ্বারা প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হয়।
-
প্রতিনিধিরা জনগণের নিকট দায়বদ্ধ থাকেন এবং তাঁদের কার্যক্রমের জবাবদিহি করতে হয়।
স্থানীয় স্বায়ত্তশাসনের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো—
-
আইনগত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত হওয়া,
-
নির্বাচিত সংস্থার মাধ্যমে পরিচালনা,
-
সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ,
-
করারোপ করে তহবিল সংগ্রহের ক্ষমতা,
-
নিজস্ব পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের সুযোগ,
-
কেন্দ্রীয় বা বিভাগীয় প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণমুক্ত থেকে স্বাধীনভাবে কার্য পরিচালনা।
এ ব্যবস্থা আসলে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থার একটি পরিশীলিত রূপ, যেখানে স্থানীয় জনগণ সরাসরি ক্ষমতায়নের সুযোগ পান।
বাংলাদেশের স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলো হলো— ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, জেলা পরিষদ, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন এবং পার্বত্য জেলা পরিষদ।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
২০২৫ সালে কতজন ব্যক্তিকে একুশে পদক দেওয়া হয়?
Created: 2 days ago
A
১৯ জন
B
১৭ জন
C
১৫ জন
D
১২ জন
একুশে পদক বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা, যা ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিকে ধারণ করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য প্রদান করা হয়। ২০২৫ সালে মোট ১৭ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং একটি প্রতিষ্ঠানকে এই পদকে ভূষিত করা হয়েছে।
-
ক্রীড়া: বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল
-
গবেষণা: মঈদুল হাসান (মূলধারা ৭১-এর রচয়িতা)
-
ভাষা ও সাহিত্য: শহীদুল জহির (মরণোত্তর), হেলাল হাফিজ (মরণোত্তর)
-
সংস্কৃতি ও শিক্ষা: ড. শহীদুল আলম
-
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: মেহেদী হাসান খান, রিফাত নবী, মো. তানবিন ইসলাম সিয়াম, শাবাব মুস্তাফা
-
সাংবাদিকতা: মাহফুজ উল্লা (মরণোত্তর)
-
সাংবাদিকতা ও মানবাধিকার: মাহমুদুর রহমান
-
শিল্পকলার চলচ্চিত্র: আজিজুর রহমান
-
সংগীত: উস্তাদ নীরদ বরণ বড়ুয়া, ফেরদৌস আরা
-
আলোকচিত্র: নাসির আলী মামুন
-
চিত্রকলা: রোকেয়া সুলতানা
-
শিক্ষা: ড. নিয়াজ জামান
-
সমাজসেবা: মোহাম্মদ ইউসুফ চৌধুরি
উৎস:

0
Updated: 2 days ago
ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব কবে ও কোথায় উত্থাপিত হয়?
Created: 1 week ago
A
১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ, লাহোরে
B
১৯৩৯ সালের ৩ সেপ্টেম্বর, দিল্লিতে
C
১৯৪৬ সালের ৯ এপ্রিল, কলকাতায়
D
১৯৪৭ সালের ৩ জুন, করাচিতে
১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ, লাহোরে নিখিল ভারত মুসলিম লীগের বার্ষিক অধিবেশনে শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন, যা পরবর্তীতে পাকিস্তান প্রস্তাব নামেও পরিচিতি লাভ করে।
-
প্রস্তাবটি জিন্নাহর সভাপতিত্বে সভায় গৃহীত হয় এবং ইতিহাসে লাহোর প্রস্তাব নামে সুপরিচিত।
-
প্রস্তাবের ভিত্তি ছিল দ্বিজাতি তত্ত্ব।
-
প্রস্তাবে সরাসরি ‘পাকিস্তান’ শব্দ ব্যবহৃত হয়নি, তথাপি এটি মুসলিমদের পৃথক আবাসভূমির স্বপ্ন বপন করে।
-
এই প্রস্তাব ভারতীয় মুসলমানদের মধ্যে স্বাধীন রাষ্ট্রের ধারণা সৃষ্টি করে।
-
কংগ্রেস নেতৃবৃন্দ লাহোর প্রস্তাবের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেন।
সূত্র:

0
Updated: 1 week ago