বিশ্বের সবচেয়ে গভীরতম হ্রদ-
A
টাঙ্গানিকা হ্রদ
B
সুপিরিয়র হ্রদ
C
বৈকাল হ্রদ
D
ভিক্টোরিয়া হ্রদ
উত্তরের বিবরণ
বৈকাল হ্রদ দক্ষিণ সাইবেরিয়ার বুরিয়াত প্রজাতন্ত্র ও ইরকুতস্ক ওব্লাস্ট-এর মধ্যবর্তী এলাকায় অবস্থিত এবং এটি বিশ্বের বৃহত্তম মিঠা পানির হ্রদ হিসেবে খ্যাত।
-
আয়তন অনুযায়ী বিশ্বে প্রথম, যদিও আয়তনের দিক থেকে নয়
-
পৃথিবীর মোট মিঠা পানির প্রায় ২২% বৈকাল হ্রদে সংরক্ষিত
-
উত্তর আমেরিকার সমস্ত গ্রেট লেকসের পানির পরিমাণ একত্র করলেও বৈকাল হ্রদ পূর্ণ করতে সক্ষম নয়
-
বিশ্বের সবচেয়ে গভীর হ্রদ
-
অত্যন্ত স্বচ্ছ (clearest) হ্রদ হিসেবে পরিচিত
অন্য উল্লেখযোগ্য হ্রদসমূহ:
-
ভিক্টোরিয়া হ্রদ: পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশুদ্ধ পানির আধার
-
টাঙ্গানিকা হ্রদ: বিশ্বের দীর্ঘতম স্বাদু পানির হ্রদ
-
সুপিরিয়র হ্রদ: উত্তর আমেরিকার সর্ববৃহৎ হ্রদ
0
Updated: 1 month ago
মোসাদ কোন দেশের গোয়েন্দা সংস্থা?
Created: 1 month ago
A
ইসরায়েল
B
ইউক্রেন
C
যুক্তরাজ্য
D
ইরান
মোসাদ হলো ইসরায়েলের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা, যা কাজ করে তথ্য সংগ্রহ, গোপন অভিযান এবং সন্ত্রাসবাদ দমন ক্ষেত্রে।
মূল তথ্য:
-
প্রতিষ্ঠিত: ১৩ ডিসেম্বর, ১৯৪৯
-
প্রতিষ্ঠাতা: ডেভিড বেনগুরিয়ন
-
সদরদপ্তর: তেলআবিব, ইসরায়েল
-
পরিচালক সরাসরি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর কাছে জবাবদিহি করেন
-
বৈশ্বিক মর্যাদা: বিশ্বের বৃহত্তম গুপ্তচর সংস্থাগুলোর একটি
-
কার্যক্রম ও বাজেট: কোনো আইন দ্বারা সংজ্ঞায়িত নয়
অন্য দেশের সমতুল্য গোয়েন্দা সংস্থা:
-
পাকিস্তান: ISI
-
ইরান: IROIIM
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কত শতাংশ কমানোর লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে?
Created: 2 months ago
A
২৫%
B
৩৫%
C
৪৩%
D
৫০%
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
গ্রিন হাউস
প্যারিস শান্তি চুক্তি
সাম্রাজ্যের পতন
প্যারিস জলবায়ু চুক্তি (Paris Climate Agreement)
-
সংজ্ঞা: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি।
-
স্বাক্ষরের সাল: ২০১৫ (COP-21 সম্মেলন)
-
স্বাক্ষরের স্থান: প্যারিস, ফ্রান্স
-
কার্যকর হওয়ার তারিখ: ৪ নভেম্বর, ২০১৬
-
স্বাক্ষরকারী দেশ: ১৯৫টি দেশ
মূল উদ্দেশ্য
-
বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে সীমাবদ্ধ রাখা এবং ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখার প্রচেষ্টা।
-
২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন প্রায় ৪৩% হ্রাস করা।
-
২০৫০–২১০০ সালের মধ্যে নিঃসৃত গ্রিনহাউস গ্যাস প্রাকৃতিকভাবে গাছ, মাটি ও সমুদ্র যতটা শোষণ করতে পারে, সেই পর্যায়ে নামিয়ে আনা।
-
প্রতি ৫ বছর অন্তর প্রত্যেক দেশের অবদান (Nationally Determined Contributions – NDCs) পর্যালোচনা করা।
-
জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়াতে এবং নবায়নযোগ্য শক্তির প্রসারে গরিব দেশগুলোকে সহায়তা করার জন্য ধনী দেশগুলোর জলবায়ু তহবিল গঠন।
জলবায়ু তহবিল
-
উন্নত দেশগুলো ২০২০ সাল থেকে প্রতি বছর ১০০ বিলিয়ন ডলার জলবায়ু তহবিলে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়।
-
এই অর্থ উন্নয়নশীল ও ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর অভিযোজন (adaptation) ও প্রশমন (mitigation) কার্যক্রমে ব্যয় হওয়ার কথা।
-
COP-29 (নভেম্বর, ২০২৪)-এ এই প্রতিশ্রুতি বাড়ানো হয়:
-
২০৩৫ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর ৩০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
-
লক্ষ্য: জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে সহায়তা করা।
-
উৎস:
i) UNFCCC (United Nations Framework Convention on Climate Change) ওয়েবসাইট
ii) UNTC (United Nations Treaty Collection) ওয়েবসাইট
0
Updated: 2 months ago
'কুড়িল দ্বীপপুঞ্জ' নিয়ে কোন দুটি দেশের মধ্যে বিরোধ রয়েছে?
Created: 1 month ago
A
চীন ও কোরিয়া
B
রাশিয়া ও জাপান
C
ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ড
D
জাপান ও চীন
কুরিল দ্বীপপুঞ্জ হলো রাশিয়া ও জাপানের মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোধপূর্ণ দ্বীপসমূহ, যা ভূরাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলোকে কেন্দ্র করে দুই দেশের মধ্যে এখনো আনুষ্ঠানিক শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়নি।
-
কুরিল দ্বীপপুঞ্জ প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত
-
অবস্থান: জাপানের হোক্কাইডো দ্বীপের উত্তরে
-
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপানের কাছ থেকে এই দ্বীপগুলো সোভিয়েত ইউনিয়ন দখল করে
-
প্রশান্ত মহাসাগরের চারটি দ্বীপ নিয়ে রাশিয়া ও জাপানের মধ্যে বিরোধ রয়েছে, যার মধ্যে কুরিল দ্বীপপুঞ্জ অন্যতম
-
এই বিতর্কিত দ্বীপগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ হলো কুনাশির
-
চারটি দ্বীপকে জাপান তাদের নর্দান টেরিটরি হিসেবে দাবি করে
-
এই বিরোধের কারণে রাশিয়া ও জাপান দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী শান্তিচুক্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষর করতে পারেনি
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago