ধ্বনিবিজ্ঞান বিষয়ক গ্রন্থ 'শব্দতত্ত্ব' কে লিখেছেন?
A
মুনীর চৌধুরী
B
আহমদ শরীফ
C
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
D
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
উত্তরের বিবরণ
• 'শব্দতত্ত্ব' গ্রন্থ:
- শব্দ ও ভাষা সংক্রান্ত ধ্বনিবিজ্ঞানের উপর লেখা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত গ্রন্থ হলো- 'শব্দতত্ত্ব'।
- 'শব্দতত্ত্ব' বইটিতে রবীন্দ্রনাথের প্রায় সারাজীবনের ভাষাচিন্তা, মতান্তর, বিশ্লেষণ-প্রবণতা, ধারণার বিবর্তন ইত্যাদি মুদ্রিত হয়ে আছে।
- মূলত এখানে বাংলাভাষার স্বভাব ও স্বাতন্ত্র্য আবিষ্কারের চেষ্টা করা হয়েছে।
• রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রবন্ধগ্রন্থ হলো:
- কালান্তর,
- পঞ্চভূত,
- বিচিত্র প্রবন্ধ,
- সাহিত্য,
- শিক্ষা,
- সভ্যতার সংকট,
- মানুষের ধর্ম।
0
Updated: 1 month ago
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে কোন উপাধিটি পেয়েছিলেন, যা পরে তিনি ত্যাগ করেন?
Created: 1 month ago
A
ব্যারন
B
নাইটহুড
C
লর্ড
D
বাহাদুর
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও নাইটহুড
-
৩রা জুন, ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে 'নাইটহুড' বা 'স্যার' উপাধি প্রদান করে।
-
পাঞ্জাবের জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ড (১৩ এপ্রিল ১৯১৯)-এর প্রতিবাদে ১৯১৯ সালের এপ্রিলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই উপাধি ত্যাগ করেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
-
জন্ম: ৭ মে ১৮৬১ (২৫ বৈশাখ ১২৬৮ বঙ্গাব্দ), কলকাতা, জোড়াসাঁকোর অভিজাত ঠাকুর পরিবার
-
মাত্র ৮ বছর বয়সে লিখেছিলেন প্রথম কবিতা হিন্দুমেলার উপহার
-
১৫ বছর বয়সে প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ: বনফুল
-
অর্জন: ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার, এশিয়ার বরেণ্য ব্যক্তিদের মধ্যে প্রথম
-
বাংলা সাহিত্যে ছোটগল্পের জনক হিসেবে পরিচিত
-
গীতিকার ও চিত্রশিল্পী হিসেবেও অবদান অনন্যসাধারণ
-
সাহিত্যকর্মের পরিমাণ:
-
৫৬টি কাব্যগ্রন্থ
-
৪টি গীতিপুস্তক
-
১১৯টি ছোটগল্প
-
৯টি ভ্রমণকাহিনী
-
২৯টি নাটক
-
১৯টি কাব্যনাট্য
-
২২৩২টি গান
-
২ হাজারের বেশি চিত্রাবলি
-
-
মৃত্যু: ৭ আগস্ট ১৯৪১ (২২ শ্রাবণ ১৩৪৮), জোড়াসাঁকোর নিজ বাড়িতে
0
Updated: 1 month ago
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘নাইট’ উপাধি ত্যাগ করেন কবে?
Created: 1 month ago
A
১৯১৯ সালে
B
১৯১৭ সালে
C
১৯১৫ সালে
D
১৯১৩ সালে
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন কবি, সঙ্গীতজ্ঞ, কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, চিত্রশিল্পী, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক, শিক্ষাবিদ ও সমাজসংস্কারক।
-
জন্ম: ১৮৬১ সালের ৭ মে (১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫ বৈশাখ), কলকাতার জোড়াসাঁকোর অভিজাত ঠাকুর পরিবারে।
-
পিতা: মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, পিতামহ: প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর।
-
তিনি ছিলেন দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের চতুর্দশ সন্তান।
-
১৯১৩ সালে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত এশিয়ার প্রথম ব্যক্তি।
-
১৯১৫ সালে ইংরেজ সরকারের কাছ থেকে ‘নাইট’ উপাধি পান; ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে এটি ফিরিয়ে দেন।
-
মৃত্যু: ১৯৪১ সালের ৭ আগস্ট (২২ শ্রাবণ ১৩৪৮), জোড়াসাঁকোর নিজ বাড়িতে।
0
Updated: 1 month ago
’মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে, মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই।’ পঙ্ক্তিটি কোন কবিতার অংশবিশেষ?
Created: 1 month ago
A
মরণ
B
বধূ
C
প্রাণ
D
বর্ষা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘প্রাণ’ কবিতার অংশবিশেষ হলো— “মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে, মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই।” কবিতাটি তাঁর কড়ি ও কোমল কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। এই কবিতায় কবির প্রাণপ্রবাহ, জীবনপ্রেম এবং মানবজীবনের সঙ্গে গভীর একাত্মতার আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ মে (১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫ বৈশাখ) কলকাতার জোড়াসাঁকোর অভিজাত ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন মহার্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং মাতা সারদা দেবী। ঠাকুর বাড়ির সাহিত্য ও সংস্কৃতিমণ্ডিত পরিবেশে শৈশবেই তাঁর কবি-প্রতিভার বিকাশ ঘটে।
তিনি ১৯০১ সালে প্রতিষ্ঠা করেন শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়। ১৯১৩ সালে তাঁর ইংরেজি অনুবাদগ্রন্থ ‘গীতাঞ্জলি’ (The Song Offerings, ১৯১১)-এর জন্য সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন। তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা ছিল ‘হিন্দুমেলার উপহার’।
তাঁর রচিত উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থগুলো হলো—
-
প্রভাতসঙ্গীত
-
মানসী
-
সোনার তরী
-
চিত্র
-
চৈতালী
-
কল্পনা
-
ক্ষণিকা
-
গীতাঞ্জলি
-
বলাকা
-
পুনশ্চ
0
Updated: 1 month ago