'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কে আবিষ্কার করেন?
A
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
B
বসন্তকুমার রায়
C
দেবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়
D
কোনোটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন:
- বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের প্রথম কাব্য হিসেবে 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' স্বীকৃত।
- এ গ্রন্থের লেখক বড়ু চণ্ডীদাস।
- এটি বাংলা ভাষায় কোন লেখকের প্রথম এককগ্রন্থ।
- ১৯০৯ সালে (১৩১৬ বঙ্গাব্দে) বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার কাকিল্যা গ্রামে মল্লরাজগুরু বৈষ্ণবমহন্ত শ্রীনিবাস আচার্যের দৌহিত্র বংশজাত শ্রী দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের বাড়ির গোয়ালঘর থেকে শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুথি আবিষ্কার করেন।
- ১৯১৬ সালে (১৩২৩ বঙ্গাব্দ) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে বসন্তরঞ্জন রায়ের সম্পাদনায় পুথিটি 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' নামে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
0
Updated: 1 month ago
‘কাদম্বিনী’ - কোন গল্পের প্রধান চরিত্র?
Created: 1 month ago
A
নষ্টনীড়
B
দেনাপাওনা
C
জীবিত ও মৃত
D
সমাপ্তি
0
Updated: 1 month ago
'হাজার বছরের পুরাণ বাংলা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা' গ্রন্থটি কে সম্পাদনা করেন?
Created: 2 months ago
A
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
B
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
C
রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্র
D
প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
চর্যাপদ
-
সংজ্ঞা: বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নির্ভরযোগ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন
-
প্রকাশের ইতিহাস:
-
১৮৮২ সালে Sanskrit Buddhist Literature in Nepal গ্রন্থে রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্র নেপালের বৌদ্ধতান্ত্রিক সাহিত্যের তথ্য প্রকাশ করেন
-
মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজগ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদের পদগুলি আবিষ্কার করেন
-
-
প্রকাশিত সংকলন:
-
১৯১৬ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ চর্যাপদের পদগুলি গ্রন্থাকারে প্রকাশ করে
-
প্রকাশিত গ্রন্থের নাম: হাজার বছরের পুরাণ বাংলা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা
-
এতে চর্যাপদ, কৃষ্ণপাদ ও ডাকার্ণব-এর চারটি পুঁথি একত্রে সংকলিত হয়
-
উৎস: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, মাহবুবুল আলম
0
Updated: 2 months ago
নিচের কোনটি নিম্নবিবৃত স্বরধ্বনি?
Created: 1 month ago
A
ই
B
আ
C
উ
D
অ্যা
• নিম্নবিবৃত স্বরধ্বনি — আ
স্বরধ্বনির শ্রেণীবিভাগ:
উচ্চারণের সময় জিভের উচ্চতা, জিভের সামনের-পেছনের অবস্থান, এবং ঠোঁটের উন্মুক্তির উপর ভিত্তি করে স্বরধ্বনি ভাগ করা হয়।
১. উচ্চ স্বরধ্বনি – ই, উ
২. উচ্চ-মধ্য স্বরধ্বনি – এ, ও
৩. নিম্ন-মধ্য স্বরধ্বনি – অ্যা, অ
৪. নিম্ন স্বরধ্বনি – আ
ঠোঁটের উন্মুক্তি অনুযায়ী শ্রেণীবিভাগ:
-
সংবৃত – ই, উ (ঠোঁট কম খোলা)
-
অর্ধ-সংবৃত – এ, ও
-
বিবৃত – আ (ঠোঁট বেশি খোলা)
-
অর্ধ-বিবৃত – অ্যা, অ
0
Updated: 1 month ago