বিষধর সাপে কামড়ালে ক্ষতস্থানে থাকে-
A
পাশাপাশি দুটো দাঁতের দাগ
B
অনেকগুলো ছোট ছোট দাঁতের দাগ
C
ক্ষতস্থান থেকে প্রচুর রক্ষপাত হতে থাকে
D
ক্ষতস্থানে প্রচুর বিষ লেগে থাকে
উত্তরের বিবরণ
বিষধর সাপে কাটা গেলে শরীরে যে লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে তা শনাক্ত করা জরুরি। সাধারণভাবে বিষধর সাপের দুটি বিষ দাঁত থাকে। এই দাঁতের দংশনের ফলে শরীরে বিষক্রিয়া শুরু হয় এবং কিছু নির্দিষ্ট উপসর্গ দেখা দেয়, যেমন:
-
দংশিত স্থানে দুটি সূক্ষ্ম দাঁতের চিহ্ন স্পষ্টভাবে দেখা যায়,
-
ক্ষতস্থান থেকে রক্তপাত হতে থাকে এবং তা অস্বাভাবিকভাবে ফুলে যায় ও তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়,
-
কখনো কখনো পুরো শরীরে ফোলা দেখা দিতে পারে,
-
আক্রান্ত ব্যক্তি খাবার বা পানি গিলতে কষ্ট পায়, শ্বাস নিতে সমস্যা হয়, চোখে ঝাপসা দেখে এবং চোখের পাতা ভারী হয়ে আসে বা বন্ধ হয়ে যায়।
উৎস: দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকা।
0
Updated: 3 months ago
পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগ কৃত্রিম উপগ্রহ কোনটি?
Created: 3 months ago
A
আর্লিবার্ড হল
B
এস্ট্রোলার হল
C
ওবেরী হল
D
কসমস
পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগের কৃত্রিম উপগ্রহ ছিল ইনটেলসেট-১, যেটি আর্লি বার্ড (Early Bird) নামেও পরিচিত।
এই উপগ্রহটি ১৯৬৫ সালের ৬ এপ্রিল মহাশূন্যে পাঠানো হয়।
নাসা এটি পৃথিবীর উপরে একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথে (geosynchronous orbit) স্থাপন করে।
উৎস: নাসার ওয়েবসাইট
0
Updated: 3 months ago
সূর্যে শক্তি উৎপন্ন হয়-
Created: 3 months ago
A
পরমাণুর ফিশন পদ্ধতিতে
B
পরমাণুর ফিউশন পদ্ধতিতে
C
রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে
D
তেজস্ক্রিয়তার ফলে
সূর্যে শক্তি উৎপন্ন হয় পরমাণুর ফিউশন পদ্ধতিতে।
- সূর্য থেকে যে শক্তি পাওয়ার যায় তাকে বলা হয় সৌরশক্তি।
- সূর্য সকল শক্তির উৎস।
- পৃথিবীতে যত শক্তি আছে তার সবই কোনো না কোনোভাবে সূর্যের কিরণ থেকে তৈরি হয়েছে।
- প্রকৃতপক্ষে সূর্যের শক্তির উৎস পারমাণবিক শক্তি, কারণ সূর্যে ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি উৎপন্ন হয়।
- এ শক্তি পৃথিবীতে বিকিরিত হয়।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 3 months ago
নিচের কোন উপাদানের অভাবে উদ্ভিদের ক্লোরোসিস হতে পারে?
Created: 1 month ago
A
লৌহ
B
ম্যাঙ্গানিজ
C
দস্তা
D
উপরোক্ত সবগুলোই
নাইট্রোজেন (N)
-
উদ্ভিদের জন্য নাইট্রোজেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ক্লোরোফিল উৎপাদনে সরাসরি ভূমিকা রাখে।
-
নাইট্রোজেনের অভাবে ক্লোরোফিল তৈরি বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে পাতার সবুজ রং ফিকে হয়ে ধীরে ধীরে হলুদে পরিণত হয়।
-
ক্লোরোফিলের অনুপস্থিতিতে অন্যান্য বর্ণকণার সম্মিলিত রঙ পাতায় দেখা দেয়, যা মূলত হলুদ।
-
পাতার এই হলুদ হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে ক্লোরোসিস (Chlorosis) বলা হয়।
-
শুধু নাইট্রোজেনের অভাব নয়, লৌহ (Fe), ম্যাঙ্গানিজ (Mn), দস্তা (Zn) এর ঘাটতিতেও ক্লোরোসিস হতে পারে, কারণ এ উপাদানগুলোও ক্লোরোফিল তৈরির সাথে সম্পর্কিত।
-
ক্লোরোসিস হলে কোষের বৃদ্ধি ও বিভাজন হ্রাস পায়, ফলে উদ্ভিদের সামগ্রিক বৃদ্ধি কমে যায়।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম–দশম শ্রেণি
0
Updated: 1 month ago