A
নিউক্লিয়াস
B
নিউক্লিওলাস
C
ক্রোমোজোম
D
নিউক্লিওপ্লাজম
উত্তরের বিবরণ
জীবের বংশগত বৈশিষ্ট্য বহনকারী গঠন হলো ক্রোমোসোম। জীবদেহের যেসব উপাদান বংশগত বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে, সেগুলোকে বংশগতি বস্তু বলা হয়। এই বস্তুর প্রধান উপাদান হলো DNA।
DNA-র নির্দিষ্ট অংশ যা কোনো একটি নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে, সেটিকে জিন বলা হয়। উন্নত জীবের কোষে DNA প্রোটিনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ক্রোমোসোম গঠন করে।
এই ক্রোমোসোমই জনন কোষের মাধ্যমে পরবর্তী প্রজন্মে বংশগত বৈশিষ্ট্য বহন করে নিয়ে যায়। তাই বলা হয়, ক্রোমোসোম হলো বংশগতি বস্তুর ধারক ও বাহক এবং এটিকে বংশগতির প্রধান উপাদান হিসেবে ধরা হয়।
উৎস: জীববিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago
মাইটোকন্ড্রিয়ায় কত ভাগ প্রোটিন?
Created: 2 weeks ago
A
৭০%
B
৭২%
C
৭৩%
D
৮০%
মাইটোকন্ড্রিয়া:
-
মাইটোকন্ড্রিয়া হলো কোষের সেই অঙ্গাণু যা শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজ করে।
-
এটি শ্বসনের মাধ্যমে কোষের জন্য শক্তি প্রস্তুত করে।
-
মাইটোকন্ড্রিয়ার গঠন প্রায় ৭৩% প্রোটিন, ২৫-৩০% লিপিড এবং অল্প পরিমাণে ডিএনএ, আরএনএ, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে।
-
যেহেতু শক্তি উৎপাদনের সমস্ত প্রক্রিয়া এখানে সংঘটিত হয়, তাই মাইটোকন্ড্রিয়াকে ‘শক্তি উৎপাদনের কারখানা’ বা ‘পাওয়ার হাউস’ হিসেবে পরিচিত।
তথ্যসূত্র: নবম-দশম শ্রেণির জীববিজ্ঞান।

0
Updated: 2 weeks ago
যখন সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে চাঁদ সরলরেখায় অবস্থান করে তখন হয়-
Created: 2 weeks ago
A
চন্দ্রগ্রহণ
B
সূর্যগ্রহণ
C
অমাবস্যা
D
পূর্ণিমা
সূর্যগ্রহণ:
যখন চাঁদ, পৃথিবী ও সূর্য একই সরলরেখায় অবস্থান করে এবং চাঁদ ঠিক পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে এসে পড়ে, তখন সূর্যের আলো কিছু সময়ের জন্য পৃথিবীতে পৌঁছাতে বাধাগ্রস্ত হয়। এই অবস্থায় সূর্য আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে ঢাকা পড়ে, যাকে সূর্যগ্রহণ বলা হয়। এ সময় চাঁদ পৃথিবীর ওপর ছায়া ফেলে।
চন্দ্রগ্রহণ:
চন্দ্রগ্রহণ ঘটে তখন, যখন পৃথিবী সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে চলে আসে। ফলে সূর্যের আলো চাঁদের গায়ে পৌঁছাতে পারে না, কারণ পৃথিবী সেই আলো রোধ করে। তখন পৃথিবীর ছায়া চাঁদের ওপর পড়ে, এবং আমরা চাঁদকে আংশিক বা সম্পূর্ণ ঢেকে যেতে দেখি।
পূর্ণিমা:
পূর্ণিমা তখনই ঘটে, যখন চাঁদ পৃথিবীর এমন একটি অবস্থানে থাকে, যেখানে পৃথিবীর একদিকে সূর্য এবং অপরদিকে চাঁদ থাকে। এতে সূর্যের পূর্ণ আলো চাঁদের দৃশ্যমান অংশে পড়ে এবং চাঁদ সম্পূর্ণ উজ্জ্বল দেখায়।
অমাবস্যা:
অমাবস্যার সময় চাঁদ অবস্থান করে পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে, এবং তিনটি বস্তু একই সরলরেখায় থাকে। এ কারণে চাঁদের সূর্যালোকিত অংশটি পৃথিবীর দৃষ্টিসীমার বাইরে থাকে এবং চাঁদ অদৃশ্য হয়ে যায়।
উৎস: বিবিসি বাংলা, ৪ ডিসেম্বর ২০২১

0
Updated: 2 weeks ago
প্রকৃতিতে সবচেয়ে শক্ত পদার্থ কোনটি?
Created: 2 weeks ago
A
পিতল
B
হীরা
C
ইস্পাত
D
গ্রানাইট
হীরকের ব্যবহার
-
কার্বন একটি অধাতু ও বিজারক প্রকৃতির মৌল।
-
কার্বনের কঠিন ও স্ফটিকাকার দানাদার রূপগুলোর মধ্যে হীরক (হীরা) ও গ্রাফাইট অন্যতম।
-
হীরক হলো প্রকৃতিতে পাওয়া সবচেয়ে কঠিন বা শক্ত পদার্থ।
-
এই কঠিনতা ও ধারযুক্ত গঠনের কারণে হীরক সাধারণত কাচ কাটার কাজে ব্যবহৃত হয়।
অতিরিক্ত তথ্য:
-
উল্লেখযোগ্যভাবে, প্রকৃতিতে পাওয়া সবচেয়ে শক্ত ধাতু হলো টাংস্টেন।
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, বাংলাদেশ।

0
Updated: 2 weeks ago