সামরিক ভাষায় WMD-এর পূর্ণরূপ কী?
A
Weapons of Modern Design
B
World Military Defense
C
World Medical Department
D
Weapons of Mass Destruction
উত্তরের বিবরণ
WMD হলো Weapons of Mass Destruction, যা গণবিধ্বংসী অস্ত্র বোঝায়। সামরিক ভাষায় এটি এমন অস্ত্রকে নির্দেশ করে যা বৃহৎ পরিসরে ধ্বংস ও মানব জীবনের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করতে পারে। এই শব্দটি প্রথম ব্যবহার করা হয় ১৯৩৭ সালে, বোমারু বিমানের ব্যাপক ধ্বংসের ক্ষমতা বর্ণনা করতে।
-
Weapons of Mass Destruction-এ অন্তর্ভুক্ত অস্ত্রসমূহ:
-
Nuclear Weapon (পারমাণবিক অস্ত্র)
-
Chemical Weapon (রাসায়নিক অস্ত্র)
-
Biological Weapon (জৈবিক অস্ত্র)
-
-
২০০৩ সালে WMD থাকার আশঙ্কায় মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোট ইরাকে আক্রমণ করেছিল
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
ভূমিকম্পের দেশ বলা হয়-
Created: 1 month ago
A
জাপানকে
B
তাইওয়ানকে
C
ইরানকে
D
জাম্বিয়াকে
ভৌগলিক উপনাম হলো দেশের বিশেষ বৈশিষ্ট্য, প্রতীক বা প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে প্রদত্ত নাম।
-
সোনালী প্যাগোডার দেশ: মিয়ানমার
-
লিলি ফুলের দেশ: কানাডা
-
ক্যাঙ্গারুর দেশ: অস্ট্রেলিয়া
-
সিল্ক রুটের দেশ: ইরান
-
মার্বেলের দেশ: ইতালি
-
পঞ্চম ড্রাগনের দেশ: তাইওয়ান
-
তামার দেশ: জাম্বিয়া
-
পিরামিডের দেশ: মিশর
-
প্রাচীরের দেশ: চীন
-
ভূমিকম্পের দেশ: জাপান
0
Updated: 1 month ago
প্রথম NAM শীর্ষ সম্মেলনে কতটি দেশ অংশগ্রহণ করেছিল?
Created: 1 month ago
A
২৫টি
B
২২টি
C
২৪টি
D
৩০টি
ন্যাম (NAM) বা Non-Aligned Movement হলো একটি আন্তর্জাতিক জোট, যা শীতল যুদ্ধের সময় প্রধান মহাশক্তির কোনো পক্ষ নেবার পরিবর্তে নিরপেক্ষ অবস্থান গ্রহণের লক্ষ্যে গঠিত হয়।
-
প্রথম শীর্ষ সম্মেলন: ১-৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৬১
-
স্থান: বেলগ্রেড, যুগোস্লাভিয়া
-
প্রথম অংশগ্রহণকারী দেশ সংখ্যা: ২৫টি
-
উৎপত্তি: ১৮-২৪ এপ্রিল, ১৯৫৫ অনুষ্ঠিত প্রথম বৃহৎ এশীয়-আফ্রিকান সম্মেলন (Bandung Conference, বান্দুং, ইন্দোনেশিয়া)
-
এতে ২৯টি দেশের প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে, অধিকাংশই এশীয় কারণ অনেক আফ্রিকান দেশ তখনও উপনিবেশ ছিল
-
-
বর্তমান সদস্য দেশ সংখ্যা: ১২১টি [আগস্ট, ২০২৫]
-
পর্যবেক্ষক দেশ সংখ্যা: ১৮টি
-
পর্যবেক্ষক সংগঠন সংখ্যা: ১০টি
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
‘জে–৩৬’কোন প্রজন্মের তৈরি যুদ্ধ বিমান?
Created: 1 month ago
A
পঞ্চম প্রজন্মের
B
তৃতীয় প্রজন্মের
C
ষষ্ঠ প্রজন্মের
D
চতুর্থ প্রজন্মের
জে‑৩৬ হলো চীনের দাবি করা নতুন ষষ্ঠ প্রজন্মের স্টেলথ যুদ্ধবিমান, যা রাডার-বাতিলকরণ ও দীর্ঘ‑পাল্লার আক্রমণে সক্ষমতা নিয়ে বিমানবাহিনীর শক্তি বাড়াতে ভুমিকা রাখবে।
-
মডেল: জে‑৩৬, চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান।
-
স্টেলথ ক্ষমতা: রাডারের চোখ ফাঁকি দেওয়ার সক্ষম স্টেলথ প্রযুক্তি রয়েছে।
-
ভূমিকা: দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আক্রমণ চালানোর উদ্দেশ্যে — বি‑২১ রাইডারের মতো ভূমিকা পালনের জন্য তৈরি।
-
ভারবহন: বিমানটি প্রায় ৪৫,০০০ কেজি পর্যন্ত ভার বহন করতে সক্ষম।
-
লক্ষ্য ধরণ: আকাশ, মাটি এবং বিমানবাহী রণতরির বিরুদ্ধে আক্রমণ পরিচালনা করতে সক্ষম।
-
রাডার ও সেন্সর: অত্যাধুনিক রাডার প্রযুক্তি রয়েছে, যা অন্যান্য স্টেলথ বিমানের সনাক্তকরণে সহায়ক বলেও বলা হয়েছে।
-
নেটওয়ার্কিং: ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন সহ এটি একটি নেটওয়ার্কভিত্তিক বাহিনী তৈরিতে সহায়তা করবে।
-
প্রভাব: চীনের সামরিক-আকাশসামরিক ক্ষমতা বাড়াতে জে‑৩৬ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
0
Updated: 1 month ago