A
সোডিয়াম বাইকার্বোনেট
B
সোডিয়াম গ্লুটামেট
C
পটাশিয়াম বাইকার্বোনেট
D
সোডিয়াম মনোগ্লুটামেট
উত্তরের বিবরণ
সাধারণভাবে আমরা যে খাবার লবণ ব্যবহার করি, তার রাসায়নিক নাম হলো সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl)। এর পাশাপাশি আরও এক ধরনের লবণ রয়েছে,
যা "টেস্টিং সল্ট" নামে পরিচিত এবং যার রাসায়নিক নাম মনো সোডিয়াম গ্লুটামেট (MSG)। এটি খাদ্যের স্বাদ বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে শুকনো খাবার যেমন পাউরুটি ও চানাচুরে।
এছাড়া আর্দ্র সোডিয়াম সালফেট একটি বিশেষ ধরনের লবণ, যা গ্লুবার লবণ নামে পরিচিত। অপরদিকে, সোডিয়াম থায়োসালফেট কে সাধারণভাবে হাইপো নামে ডাকা হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি [২০১৯ সংস্করণ]।

0
Updated: 2 weeks ago
জীবের বংশগতির বৈশিষ্ট্য বহন করে-
Created: 2 weeks ago
A
নিউক্লিয়াস
B
নিউক্লিওলাস
C
ক্রোমোজোম
D
নিউক্লিওপ্লাজম
জীবের বংশগত বৈশিষ্ট্য বহনকারী গঠন হলো ক্রোমোসোম। জীবদেহের যেসব উপাদান বংশগত বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে, সেগুলোকে বংশগতি বস্তু বলা হয়। এই বস্তুর প্রধান উপাদান হলো DNA।
DNA-র নির্দিষ্ট অংশ যা কোনো একটি নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে, সেটিকে জিন বলা হয়। উন্নত জীবের কোষে DNA প্রোটিনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ক্রোমোসোম গঠন করে।
এই ক্রোমোসোমই জনন কোষের মাধ্যমে পরবর্তী প্রজন্মে বংশগত বৈশিষ্ট্য বহন করে নিয়ে যায়। তাই বলা হয়, ক্রোমোসোম হলো বংশগতি বস্তুর ধারক ও বাহক এবং এটিকে বংশগতির প্রধান উপাদান হিসেবে ধরা হয়।
উৎস: জীববিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago
প্রাকৃতিক কোন উৎস থেকে সবচেয়ে মৃদু পানি পাওয়া যায়?
Created: 2 weeks ago
A
সাগর
B
হ্রদ
C
নদী
D
বৃষ্টি
পৃথিবীতে মৃদু পানির প্রধান উৎস হলো বৃষ্টিপাত, যা প্রাকৃতিকভাবে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করে।
-
সমুদ্রের পানিতে উচ্চমাত্রায় লবণ থাকার কারণে তা মিষ্টি পানির উৎস হিসেবে বিবেচিত হয় না।
-
যদিও নদী ও বিলের পানি মৃদু, তবুও এইসব জলাধার বৃষ্টির পানির উপর নির্ভর করে পূর্ণতা লাভ করে।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণী।

0
Updated: 2 weeks ago
আকাশ মেঘলা থাকলে গরম বেশি লাগে কেন?
Created: 2 weeks ago
A
মেঘ উত্তম তাপ পরিবাহক
B
সূর্যালোকের অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে মেঘ তাপ উৎপন্ন করে
C
বজ্রপাতের ফলে তাপ উৎপন্ন হয় বলে
D
মেঘ পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে বিকীর্ণ তাপকে ওপরে যেতে বাধা দেয় বলে
দিনের বেলায় সূর্য থেকে যে আলোকরশ্মি বিকিরণের মাধ্যমে পৃথিবীতে আসে, তা সাধারণত স্বল্প তরঙ্গদৈর্ঘ্যের হয়। এ ধরনের রশ্মি সহজেই মেঘের স্তর ভেদ করে ভূপৃষ্ঠে পৌঁছাতে পারে।
কিন্তু, যখন এই রশ্মিগুলো ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে যেতে চায়, তখন সেগুলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেড়ে যায়। ফলে, এই দীর্ঘ তরঙ্গদৈর্ঘ্যের তাপরশ্মি আর সহজে মেঘ ভেদ করতে পারে না এবং মেঘের স্তরে আটকে যায়।
এই আটকে পড়া বিকিরণ আবার নিচের দিকে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে, যার ফলে ভূপৃষ্ঠ এবং নিকটবর্তী বায়ুমণ্ডল গরম থাকে। বিশেষত মেঘলা দিনে বা রাতে এই প্রক্রিয়াটি তাপ ধরে রাখে, ফলে পরিবেশে উষ্ণতা অনুভূত হয়।
এছাড়া, মেঘলা আবহাওয়ায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেড়ে যায়, কারণ বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণও বেশি থাকে। এই অতিরিক্ত আর্দ্রতা ঘাম শুকাতে বাধা দেয়, ফলে শরীরে তাপমাত্রা বেশি অনুভূত হয়, যাকে আমরা সাধারণভাবে ভ্যাপসা গরম বলে থাকি।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পাঠ্যক্রম

0
Updated: 2 weeks ago