টেস্টিং সল্ট-এর রাসায়নিক নাম কি?
A
সোডিয়াম বাইকার্বোনেট
B
সোডিয়াম গ্লুটামেট
C
পটাশিয়াম বাইকার্বোনেট
D
সোডিয়াম মনোগ্লুটামেট
উত্তরের বিবরণ
সাধারণভাবে আমরা যে খাবার লবণ ব্যবহার করি, তার রাসায়নিক নাম হলো সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl)। এর পাশাপাশি আরও এক ধরনের লবণ রয়েছে,
যা "টেস্টিং সল্ট" নামে পরিচিত এবং যার রাসায়নিক নাম মনো সোডিয়াম গ্লুটামেট (MSG)। এটি খাদ্যের স্বাদ বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে শুকনো খাবার যেমন পাউরুটি ও চানাচুরে।
এছাড়া আর্দ্র সোডিয়াম সালফেট একটি বিশেষ ধরনের লবণ, যা গ্লুবার লবণ নামে পরিচিত। অপরদিকে, সোডিয়াম থায়োসালফেট কে সাধারণভাবে হাইপো নামে ডাকা হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি [২০১৯ সংস্করণ]।
0
Updated: 3 months ago
আবাসিক বাড়ির বর্তনীতে সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়-
Created: 3 months ago
A
বিদ্যুৎ খরচ কমানোর উদ্দেশ্যে
B
অতিমাত্রায় বিদ্যুৎ প্রবাহজনিত দুর্ঘটনা রোধের উদ্দেশ্যে
C
বৈদ্যুতিক বাল্ব থেকে বেশি আলো পাওয়ার জন্য
D
বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি যাতে সুষ্ঠুভাবে কাজ করে
নিরাপত্তার জন্য সার্কিট ব্রেকার ও ফিউজের ব্যবহার:
-
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কোনো বৈদ্যুতিক যন্ত্রের মধ্যে হঠাৎ অতিরিক্ত বিদ্যুৎ প্রবাহ বৃদ্ধি পেলে সেটি অতিরিক্ত গরম হয়ে আগুনের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
-
বাড়ি, হাসপাতাল, স্কুল কিংবা শিল্প কারখানাসহ বিভিন্ন স্থানে এই ধরনের বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনা প্রায়ই ঘটে থাকে।
-
এমন দুর্ঘটনা রোধ করতে বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনে সার্কিট ব্রেকার বা ফিউজ ব্যবহার করা হয়।
-
সার্কিট ব্রেকার বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয় যাতে নির্দিষ্ট নিরাপদ মাত্রার বেশি বিদ্যুৎ প্রবাহ ঘটলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সার্কিট বন্ধ করে দেয়।
-
অন্যদিকে, ফিউজ একটি সরল পদ্ধতি, যেখানে যন্ত্রে প্রবাহিত বিদ্যুতের আগে একটি পাতলা, কম গলনাংকের তার দেওয়া থাকে।
-
যদি বিদ্যুৎ প্রবাহ নির্ধারিত মাত্রা ছাড়িয়ে যায়, তাহলে ফিউজের ওই পাতলা তার গরম হয়ে পুড়ে যায় এবং বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ করে দিয়ে যন্ত্রকে সুরক্ষা দেয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 3 months ago
পরমাণু (Atom) চার্জ নিরপেক্ষ হয়, কারণ পরমাণুতে-
Created: 3 months ago
A
নিউট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান
B
প্রোটন ও নিউট্রনের ওজন সমান
C
নিউট্রন ও প্রোটন নিউক্লিয়াসে থাকে
D
ইলেকট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান
নিউক্লিয়াস হলো পরমাণুর কেন্দ্রীয় অংশ, যেখানে প্রোটন এবং নিউট্রন অবস্থান করে। এখানেই পরমাণুর সব ধনাত্মক আধান এবং অধিকাংশ ভর সঞ্চিত থাকে।
অন্যদিকে, ইলেকট্রনগুলো নিউক্লিয়াসের বাইরে অবস্থান করে এবং তার চারপাশে ঘোরে। পরমাণু সাধারণত নিরপেক্ষ থাকে, কারণ এতে প্রোটনের সংখ্যা এবং ইলেকট্রনের সংখ্যা সমান থাকে।
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।
0
Updated: 3 months ago
তামার সাথে নিচের কোনটি মেশালে পিতল হয়?
Created: 3 months ago
A
নিকেল
B
টিন
C
সিসা
D
দস্তা (জিঙ্ক)
সংকর ধাতু, এমন ধাতু যেগুলো এক বা একাধিক ধাতু বা অধাতুর সঙ্গে মিশ্রিত করে তৈরি করা হয়। এই মিশ্রণে প্রধানত একটি ধাতু প্রধান হিসেবে থাকে, আর বাকিগুলো অপ্রধান ধাতু বা অধাতু হিসেবে যোগ করা হয়।
সাধারণত সংকর ধাতু তৈরিতে সব ধাতুকে সমান পরিমাণে মেশানো হয় না। সংকর ধাতুর নামকরণ প্রধান ধাতুর নাম অনুসারে করা হয়।
উদাহরণস্বরূপ, পিতল হলো কপার ও জিংকের সংকর ধাতু, যেখানে কপার প্রধান ধাতু হিসেবে প্রায় ৬৫% এবং জিংক অপ্রধান হিসেবে ৩৫% থাকে। এজন্য পিতলকে কপারের সংকর ধাতু বলা হয়। স্টিলের ক্ষেত্রে লোহা প্রধান ধাতু (প্রায় ৯৯%) এবং কার্বন অপ্রধান অধাতু (প্রায় ১%) থাকে, তাই স্টিলকে লোহার সংকর ধাতু হিসেবে গণ্য করা হয়।
অন্যদিকে, কাঁসা বা ব্রোঞ্জ কপার ও টিনের সংকর ধাতু, যেখানে কপার থাকে ৯০% এবং টিন থাকে ১০%। সুতরাং, কপারের দুটি গুরুত্বপূর্ণ সংকর ধাতু হলো পিতল (ব্রাস) ও কাঁসা (ব্রোঞ্জ)।
উৎস: রসায়ন, নবম-দশম শ্রেণি।
0
Updated: 3 months ago