A
পিতল
B
হীরা
C
ইস্পাত
D
গ্রানাইট
উত্তরের বিবরণ
হীরকের ব্যবহার
-
কার্বন একটি অধাতু ও বিজারক প্রকৃতির মৌল।
-
কার্বনের কঠিন ও স্ফটিকাকার দানাদার রূপগুলোর মধ্যে হীরক (হীরা) ও গ্রাফাইট অন্যতম।
-
হীরক হলো প্রকৃতিতে পাওয়া সবচেয়ে কঠিন বা শক্ত পদার্থ।
-
এই কঠিনতা ও ধারযুক্ত গঠনের কারণে হীরক সাধারণত কাচ কাটার কাজে ব্যবহৃত হয়।
অতিরিক্ত তথ্য:
-
উল্লেখযোগ্যভাবে, প্রকৃতিতে পাওয়া সবচেয়ে শক্ত ধাতু হলো টাংস্টেন।
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, বাংলাদেশ।

0
Updated: 2 weeks ago
পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগ কৃত্রিম উপগ্রহ কোনটি?
Created: 1 day ago
A
আর্লিবার্ড হল
B
এস্ট্রোলার হল
C
ওবেরী হল
D
কসমস
পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগের কৃত্রিম উপগ্রহ ছিল ইনটেলসেট-১, যেটি আর্লি বার্ড (Early Bird) নামেও পরিচিত।
এই উপগ্রহটি ১৯৬৫ সালের ৬ এপ্রিল মহাশূন্যে পাঠানো হয়।
নাসা এটি পৃথিবীর উপরে একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথে (geosynchronous orbit) স্থাপন করে।
উৎস: নাসার ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 day ago
যে যন্ত্রের সাহায্যে পরবর্তী উচ্চ বিভবকে নিম্ন বিভবে এবং নিম্ন বিভবকে উচ্চ বিভবে রূপান্তরিত করা হয় তার নাম কি?
Created: 6 days ago
A
ট্রান্সফরমার
B
মোটর
C
জেনারেটর
D
ডায়নামো
ট্রান্সফরমার
-
ট্রান্সফরমার একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র।
-
এটি তাড়িতচৌম্বক আবেশের মাধ্যমে কাজ করে।
-
এতে সাধারণত দুটি তারের কুণ্ডলী (কয়েল) থাকে।
-
এই কুণ্ডলীগুলো একটি লোহার ফ্রেম বা কোরের ওপর জড়ানো থাকে, যাতে বেশি চৌম্বক বলরেখা তৈরি হয়।
-
এক কুণ্ডলীতে বিদ্যুৎ প্রবাহ চালালে অন্য কুণ্ডলীতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি বিদ্যুৎচালক শক্তি (EMF) তৈরি হয়।
-
ট্রান্সফরমারের কাজ হলো উচ্চ ভোল্টেজকে কম ভোল্টেজে বা কম ভোল্টেজকে উচ্চ ভোল্টেজে রূপান্তর করা।
-
তবে এতে বিদ্যুৎ শক্তির পরিমাণ একই থাকে, শুধু ভোল্টেজ ও কারেন্টের পরিমাণ পাল্টে যায়।
-
যখন ভোল্টেজ বাড়ে, তখন কারেন্ট কমে যায়; আবার ভোল্টেজ কমলে কারেন্ট বাড়ে।
-
এইভাবে ট্রান্সফরমার বৈদ্যুতিক শক্তির কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করে।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 6 days ago
রেডিও আইসোটোপ ব্যবহৃত হয়-
Created: 2 weeks ago
A
কিডনির পাথর গলাতে
B
পিত্তপাথর গলাতে
C
গলগণ্ড রোগ নির্ণয়ে
D
নতুন পরমাণু তৈরিতে
কিছু আইসোটোপের নিউক্লিয়াস স্বাভাবিকভাবে স্থিতিশীল না হওয়ায় সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয়।
এই ধরনের অস্থিতিশীল নিউক্লিয়াস থেকে বিভিন্ন ধরনের কণা এবং কখনো কখনো ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রশ্মি নির্গত হয়। এমন অস্থির প্রকৃতির আইসোটোপকে রেডিওআইসোটোপ (radioisotope) বলা হয়।
রেডিওআইসোটোপ চিকিৎসাক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। উদাহরণস্বরূপ, আয়োডিন-১৩১ (Iodine-131) নামক একটি রেডিওআইসোটোপ রয়েছে যার অর্ধায়ু (half-life) প্রায় ৮ দিন। এটি থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা নিরীক্ষণ, গলগণ্ড ও থাইরয়েড ক্যান্সারের চিকিৎসা এবং মস্তিষ্ক ও যকৃতের টিউমার শনাক্তে ব্যবহৃত হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান (নবম-দশম শ্রেণি), বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড এবং Britannica Encyclopedia

0
Updated: 2 weeks ago