• পানির ঘনত্ব তাপমাত্রার পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত হয়।

• ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সর্বাধিক থাকে।

• ০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পানি জমে বরফে রূপান্তরিত হয়।

• ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানি বাষ্পে পরিণত হয়।

• এই অবস্থায় পানির ঘনত্ব প্রায় ১ গ্রাম প্রতি সেন্টিমিটার ঘনত্ব (বা ১০০০ কেজি প্রতি ঘনমিটার) হয়ে থাকে।

• ১ ঘনমিটার পানির ওজন ১০০০ কেজি হয়।

• চাপে প্রমাণ হিসাবে ৭৬০ মিমি পারদ চাপের অধীনে পানি ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বাষ্পে রূপান্তরিত হয়।

উৎস:বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

হৃৎপিণ্ডের সংকোচন ও প্রসারণের কারণে রক্ত যখন ধমনির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়, তখন ধমনিপ্রাচীরে যে চাপ সৃষ্টি হয় তাকে রক্তচাপ বলা হয়।

• সাধারণত রক্তচাপ বলতে ধমনির রক্তচাপকেই বোঝানো হয়।

• যখন হৃৎপিণ্ড সঙ্কুচিত অবস্থায় থাকে (সিস্টোল), তখন ধমনিতে যে উচ্চ চাপ থাকে তাকে সিস্টোলিক রক্তচাপ বলা হয়।

• আর যখন হৃৎপিণ্ড বিশ্রামে থাকে (ডায়াস্টোল), তখন ধমনিতে যে নিম্ন চাপ থাকে তাকে ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ বলে।

• রক্তচাপ পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র হলো স্ফিগমোম্যানোমিটার।

অন্যদিকে,

• হৃৎপিণ্ড ও ফুসফুসের শব্দ শোনা ও নির্ণয়ের যন্ত্র হল স্টেথোস্কোপ।

• আর হৃৎপিণ্ডের গতি নির্ণয়ের যন্ত্র হলো কার্ডিওগ্রাফ।

উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

• আইসোটোন:
যেসব নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের সংখ্যা এক হলেও ভরসংখ্যা আলাদা, তাদের আইসোটোন বলা হয়।

• আইসোটোপ:
যেসব নিউক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা ভিন্ন, সেগুলোকে আইসোটোপ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

• আইসোবার:
যেসব নিউক্লিয়াসের ভরসংখ্যা একই হলেও প্রোটন সংখ্যা ভিন্ন হয়, তারা আইসোবার নামে পরিচিত।

• আইসোমার:
যেসব নিউক্লিয়াসে পারমাণবিক সংখ্যা ও ভরসংখ্যা উভয়ই একই থাকে, সেগুলোকে আইসোমার বলা হয়ে থাকে।

সূত্র: নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন পাঠ্যপুস্তক।