G20 বিশ্বের মোট জিডিপির কত শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করে?[ আগস্ট, ২০২৫]
A
৭৫%
B
৬০%
C
৮৫%
D
৯০%
উত্তরের বিবরণ
G-20 হলো একটি আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা ফোরাম, যা বৈশ্বিক আর্থিক স্থিতিশীলতা, টেকসই উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে। এটি বৈশ্বিক মোট জিডিপির (GDP) ৮৫% এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ৭৫%-এর বেশি প্রতিনিধিত্ব করে।
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ১৯৯৯
-
ধরন: আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা ফোরাম
-
মোট সদস্য সংখ্যা: ২১টি
-
১৯টি দেশ: আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
-
২টি সংস্থা: ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং আফ্রিকান ইউনিয়ন (২১তম সদস্য)
-
-
সদস্য নয়: সুইজারল্যান্ড
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি কোথায় স্বাক্ষরিত হয়?
Created: 1 month ago
A
কানাডা
B
যুক্তরাষ্ট্রে
C
জার্মানি
D
নরওয়ে
ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি হলো ১৯৭৮ সালে ইসরায়েল ও মিশরের মধ্যে স্বাক্ষরিত একটি শান্তি চুক্তি, যা যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের ক্যাম্প ডেভিড অবকাশযাপন কেন্দ্রে সম্পন্ন হয়।
-
মধ্যস্থতাকারী: সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার।
-
স্বাক্ষরকারী: মিশরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মেনাহেম বেগিন।
-
উদ্দেশ্য: মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি স্থাপন।
-
ফলাফল: সাময়িকভাবে মিশরকে OIC ও আরব লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়।
-
চুক্তির নামকরণ: চুক্তিটি ক্যাম্প ডেভিডে সম্পন্ন হওয়ায় এই নামকরণ।
0
Updated: 1 month ago
ভিয়েনা কনভেনশন-১৯৬১ এর প্রধান উদ্দেশ্য কী
Created: 2 months ago
A
কূটনৈতিক কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা
B
যুদ্ধবিরতি চুক্তি গঠন
C
সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি
D
বাণিজ্য চুক্তি প্রতিষ্ঠা
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
ILO-International Labour Organisation
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিভাষা
ভিয়েনা কনভেনশন-১৯৬১
-
চুক্তির নাম: Vienna Convention on Diplomatic Relations
-
উদ্দেশ্য: স্বাগতিক দেশকে কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বাধ্যবাধকতা প্রদান।
-
গৃহীত হয়: ১৮ এপ্রিল ১৯৬১
-
কার্যকর হয়: ২৪ এপ্রিল ১৯৬৪
-
স্থান: ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া
-
ধারা: ভিয়েনা কনভেনশনে মোট ৫৩টি ধারা রয়েছে।
-
চুক্তি লঙ্ঘন: কোনো দেশ যদি এই ধারার বিরুদ্ধে কাজ করে, তবে সেটিকে ‘চুক্তির বরখেলাপ’ হিসেবে গণ্য করা হয়।
-
সাক্ষর: ১৯৬৫ সালে ভারত, এবং ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ এই চুক্তিতে সই করে।
মূল উদ্দেশ্য:
-
রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন ও পরিচালনার নিয়ম নির্ধারণ করা।
-
কূটনীতিকদের অধিকার ও দায়িত্ব স্পষ্ট করা।
-
কূটনৈতিক মিশন এবং কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
উৎস: জাতিসংঘ ওয়েবসাইট
0
Updated: 2 months ago
নিচের কোন দেশটি আসিয়ানের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দেশ নয়?
Created: 1 month ago
A
থাইল্যান্ড
B
সিঙ্গাপুর
C
ভিয়েতনাম
D
মালয়েশিয়া
ভিয়েতনাম আসিয়ানের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নয়, বরং পরবর্তীতে যুক্ত হওয়া দেশগুলোর একটি।
-
ASEAN-এর পূর্ণরূপ: Association of Southeast Asian Nations
-
এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা ও ঐক্যের উদ্দেশ্যে গঠিত একটি আঞ্চলিক সংগঠন
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ৮ আগস্ট, ১৯৬৭ সাল
-
প্রতিষ্ঠাস্থল: ব্যাংকক, থাইল্যান্ড
-
প্রতিষ্ঠার মাধ্যম: ব্যাংকক ডিক্লারেশন স্বাক্ষরের মাধ্যমে
-
প্রথম সদস্য দেশ: থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর এবং ফিলিপাইন (মোট ৫টি)
-
সদরদপ্তর: জাকার্তা, ইন্দোনেশিয়া
-
বর্তমান সদস্য দেশ: ১০টি [আগস্ট, ২০২৫ অনুযায়ী]
-
অন্য সদস্য দেশগুলো: ব্রুনাই, ভিয়েতনাম, লাওস, মিয়ানমার ও কম্বোডিয়া
-
বর্তমান সভাপতি দেশ: ইন্দোনেশিয়া (সদর জাকার্তায় অবস্থিত)
উৎস:
0
Updated: 1 month ago