BENELUX-এর পূর্ণরূপ কী?
A
Belgium, Netherlands and Luxembourg
B
Belgium, Norway and Luxembourg
C
Belgium, Netherlands and Latvia
D
Belgium, Netherlands and Liechtenstein
উত্তরের বিবরণ
BENELUX হলো পশ্চিম ইউরোপের তিনটি দেশ—বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস এবং লুক্সেমবার্গ—মিলিত একটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সহযোগী সংগঠন।
-
পূর্ণরূপ: Belgium, Netherlands and Luxembourg
-
প্রকার: রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সহযোগীতা
-
চুক্তি স্বাক্ষরের তারিখ: ৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫৮
-
চুক্তি কার্যকর হওয়া: ১৯৬০
-
প্রধান বৈশিষ্ট্য: প্রথম সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আন্তর্জাতিক শ্রমবাজার
-
সদস্য দেশ: বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস, লুক্সেমবার্গ
-
সদরদপ্তর: ব্রাসেলস, বেলজিয়াম
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
স্টারলিংক প্রকল্পের প্রতিষ্ঠাতা কে?
Created: 2 months ago
A
জেফ বেজোস
B
ইলন মাস্ক
C
টিম কুক
D
ল্যারি পেজ
স্টারলিংক ইন্টারনেট (Starlink Internet)
-
প্রকার: স্যাটেলাইট-ভিত্তিক ইন্টারনেট পরিষেবা
-
প্রণালী: অরবিটাল স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক
-
মালিক: ইলন মাস্কের SpaceX
-
প্রতিষ্ঠা: ২০১৫
-
প্রথম প্রোটোটাইপ কক্ষপথে চালু: ২০১৮
-
উৎক্ষেপিত স্যাটেলাইট সংখ্যা: প্রায় ১,০০০
-
বিশেষত্ব: মার্কিন নভোচারী প্রতিষ্ঠান SpaceX-কে ইন্টারনেট সরবরাহ করে
উৎস: Starlink ওয়েবসাইট
0
Updated: 2 months ago
কার মধ্যস্থতায় তাসখন্দ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
Created: 1 month ago
A
কনস্তান্তিন চেরনেনকো
B
আলেক্সি কোসিগিন
C
মিখাইল গর্বাচেভ
D
ইউরি আন্দ্রোপভ
তাসখন্দ চুক্তি হলো ১৯৬৬ সালে স্বাক্ষরিত একটি ঐতিহাসিক চুক্তি, যা কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আপাত অবসান নিশ্চিত করে।
-
চুক্তি সম্পন্ন হয় উজবেকিস্তানের তাসখন্দে, যা তখন সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ।
-
স্বাক্ষরিত হয় তৎকালীন সোভিয়েত প্রধানমন্ত্রী আলেক্সি কোসিগিনের মধ্যস্থতায়, ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রি ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান এর মধ্যে।
-
তাসখন্দ সম্মেলনে বিশ্বের প্রধান পরাশক্তিগুলো বিবদমান দুই রাষ্ট্রকে পূর্বের চুক্তিগুলো মেনে চলার জন্য চাপ প্রয়োগ করে।
-
চুক্তির প্রক্রিয়া শুরু হয় ১৯৬৬ সালের ৪ জানুয়ারি এবং চূড়ান্ত রূপ লাভ করে ১০ জানুয়ারি।
-
পরবর্তীতে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রি তাসখন্দে রহস্যজনকভাবে মৃত্যুবরণ করেন, যা পরে ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব হিসেবে উপমহাদেশে পরিচিতি পায়।
0
Updated: 1 month ago
ইরানের তৈরি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের নাম কী?
Created: 1 month ago
A
মেটিস এম-১
B
রেড এ্যারো-৮
C
ফাত্তাহ-১
D
HGV-202F
ফাত্তাহ-১ হলো একটি হাইপারসনিক মাঝারি-পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র, যা ইরানের ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস অ্যারোস্পেস ফোর্স (IRGC AF) দ্বারা নির্মিত।
-
এটি ৬ জুন, ২০২৩ সালে তেহরানে একটি আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে উন্মোচিত হয়।
-
ফাত্তাহ-১ ইরানের হাইপারসনিক অস্ত্র বিভাগের প্রথম ক্ষেপণাস্ত্র, যা দেশের কৌশলগত ক্ষেপণাস্ত্র ক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করে।
অন্যান্য দেশের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের মধ্যে রয়েছে:
-
মেটিস এম-১, রেড এ্যারো-৮ – বাংলাদেশ
-
HGV-202F – ভিয়েতনাম
0
Updated: 1 month ago