স্মার্টফোনে GPS (Global Positioning System) এর প্রধান ব্যবহার কী?
A
ইন্টারনেট ব্রাউজিং
B
অবস্থান ও দিক নির্ণয়
C
গান শোনা
D
ভিডিও দেখা
উত্তরের বিবরণ
GPS (Global Positioning System) ও স্মার্টফোনে ব্যবহার
-
GPS পরিচিতি:
-
GPS-এর পূর্ণরূপ হলো Global Positioning System।
-
এটি একটি স্যাটেলাইট-ভিত্তিক ন্যাভিগেশন সিস্টেম, যা ব্যবহারকারীদের অবস্থান, নেভিগেশন ও সময় সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করে।
-
GPS-এর মাধ্যমে বিশ্বের যেকোনো স্থানে বসে বর্তমান লোকেশন বা কোনো বস্তুর অবস্থান নির্ণয় করা সম্ভব।
-
-
স্মার্টফোনে GPS-এর ব্যবহার:
-
অবস্থান নির্ণয়: আপনি কোথায় আছেন তা ম্যাপে দেখানো।
-
দিকনির্দেশনা: Google Maps, Apple Maps, Waze-এর মাধ্যমে পথনির্দেশনা পাওয়া।
-
রাইড-শেয়ারিং অ্যাপ: Uber, Pathao, Bolt ইত্যাদিতে গন্তব্য নির্ধারণ।
-
ট্র্যাকিং সেবা: ডেলিভারি ট্র্যাকিং বা ফিটনেস অ্যাপে রানিং রুট মাপা।
-
লোকেশন-ভিত্তিক সার্ভিস: ফেসবুক চেক-ইন, “Find My Phone” ব্যবহার।
-
চুরি-প্রতিরোধ: স্মার্টফোন চুরি হলে অবস্থান ট্র্যাক করা।
-

0
Updated: 23 hours ago
স্মার্টওয়াচ সাধারণত কোন ডিভাইসের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে?
Created: 1 week ago
A
প্রজেক্টর
B
রাউটার
C
স্মার্টফোন
D
স্ক্যানার
স্মার্টওয়াচ হলো এমন একটি পরিধেয় কম্পিউটিং ডিভাইস যা সাধারণ হাত ঘড়ির মতো হাতে পরিধান করা যায় এবং সাধারণত স্মার্টফোনের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে।
স্মার্টওয়াচের বৈশিষ্ট্য ও কার্যক্রম
-
সময় প্রদর্শনের পাশাপাশি স্মার্টওয়াচগুলোতে ব্লুটুথ সংযোগ থাকে, যা স্মার্টফোনের ক্ষমতা ঘড়িতে প্রসারিত করতে সাহায্য করে।
-
ব্যবহারকারী স্মার্টওয়াচ ব্যবহার করে কল রিসিভ ও ডায়াল, ইমেইল পড়া, আবহাওয়ার তথ্য জানা, সঙ্গীত শোনা, এবং ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্টকে প্রশ্ন করা সম্ভব।
-
ইতিহাস:
-
১৯৭৫ সালে Calcron প্রথম ক্যালকুলেটর ঘড়ি তৈরি করে।
-
১৯৮০-এর দশকে Seiko কম্পিউটিং সুবিধাসম্পন্ন ঘড়ি বাজারে আনে।
-
২০১৪ সালে Google স্মার্টওয়াচের জন্য Android Wear অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করে।
-
স্মার্টওয়াচের প্রধান কাজসমূহ (Functions)
-
কল, এসএমএস, ইমেইল এবং অ্যাপ নোটিফিকেশন প্রদর্শন।
-
কিছু স্মার্টওয়াচ থেকে সরাসরি ফোন কল করা যায়।
-
স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণে পেডোমিটার ও হার্ট রেট মনিটর থাকে।
-
টাচস্ক্রিন বা বোতামের মাধ্যমে পরিচালনা করা যায়।
-
স্মার্টফোনের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে বিভিন্ন তথ্য প্রদর্শন।
-
ডিসপ্লে হতে পারে রঙিন বা সাদা-কালো ই-পেপার।

0
Updated: 1 week ago
স্মার্টফোনে সাধারণত কোন ধরণের স্ক্রিন ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 week ago
A
CRT
B
OCD
C
LCD
D
OLD
স্মার্টফোনে সাধারণত লিকুইড ক্রিস্টাল ডিসপ্লে (LCD) স্ক্রিন ব্যবহৃত হয়।
স্মার্টফোন সংক্ষেপে
-
বিশেষ ধরনের মোবাইল ফোন, যা মোবাইল কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত।
-
মূল বৈশিষ্ট্য:
-
ডিসপ্লে স্ক্রিন: সাধারণত LCD
-
বিল্ট-ইন ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবস্থাপনা প্রোগ্রাম: ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই ইত্যাদি
-
অপারেটিং সিস্টেম (OS)
-
-
স্মার্টফোনকে হ্যান্ডহেল্ড কম্পিউটার হিসেবেও ধরা যায়।
-
প্রথম ডিজাইন: IBM
-
বাজারে প্রথম প্রবেশ: ১৯৯৩, IBM "Simon" এবং BellSouth
-
প্রথম স্মার্টফোনে টাচস্ক্রিন ও বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ছিল, যেমন ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই, ক্যালকুলেটর।
-
ডেটা স্থানান্তর: প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে উচ্চগতিসম্পন্ন।

0
Updated: 1 week ago
ফোল্ডেবল স্মার্টফোনে ব্যবহৃত বিশেষ স্ক্রিন টেকনোলজি কোনটি?
Created: 1 day ago
A
OLED
B
AMOLED
C
পলিমার ডিসপ্লে
D
লিকুইড ক্রিস্টাল ডিসপ্লে
ফোল্ডেবল স্মার্টফোন ও ডিসপ্লে প্রযুক্তি
-
ফোল্ডেবল স্মার্টফোনে সাধারণত পলিমার-ভিত্তিক নমনীয় ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়।
-
এই ডিসপ্লে ভাঁজ করা ও খোলা যায়, কিন্তু স্ক্রিনের কার্যকারিতা নষ্ট হয় না।
স্মার্টফোনের সংক্ষিপ্ত পরিচয়:
-
স্মার্টফোন হলো বিশেষ ধরনের মোবাইল ফোন, যা মোবাইল কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত।
-
প্রথম স্মার্টফোন ডিজাইন করে IBM।
-
১৯৯৩ সালে IBM "Simon" নামের প্রথম স্মার্টফোন তৈরি করে, যা টাচস্ক্রিন এবং বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন সমর্থন করত।
-
স্মার্টফোনে ছিল ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই, ক্যালকুলেটর এবং অন্যান্য ফাংশন অ্যাক্সেস করার জন্য টাচস্ক্রিন ইন্টারফেস।
-
ডেটা রূপান্তরের জন্য প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
-
স্মার্টফোনে উচ্চ গতিসম্পন্ন ডাটা স্থানান্তর সম্ভব।
উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তি:
-
OLED ও AMOLED ডিসপ্লে ব্যবহৃত হলেও, ফোল্ডেবল হওয়ার জন্য পলিমার ভিত্তিক ডিসপ্লে অপরিহার্য।

0
Updated: 1 day ago