Edge Computing ব্যবহারের মূল কারণ কী?
A
ডাটা প্রসেসিং গতি বৃদ্ধি
B
ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহার করা
C
ডাটা প্রসেসিংকে কেন্দ্রীয় সার্ভারে পাঠানো
D
ইন্টারনেট এর উপর নির্ভরতা কমানো
উত্তরের বিবরণ
এজ কম্পিউটিং (Edge Computing)
-
Edge computing হলো এমন একটি প্রযুক্তি যেখানে ডেটা উৎসের কাছাকাছি (যেমন সেন্সর, IoT ডিভাইস, স্মার্টফোন, লোকাল সার্ভার) ডেটা প্রসেস করা হয়।
-
এতে ডেটা ক্লাউড বা সেন্ট্রাল সার্ভারে পাঠানোর আগে প্রাথমিক প্রসেসিং সম্পন্ন হয়।
Edge computing-এর প্রধান সুবিধা:
-
Latency কমে: ডেটা দ্রুত প্রসেস হওয়ায় রিয়েল-টাইম রেসপন্স সম্ভব হয়।
-
Bandwidth খরচ কমে: সব ডেটা ক্লাউডে পাঠানোর দরকার হয় না, ফলে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের ব্যবহার কমে।
-
Security বাড়ে: লোকালি ডেটা প্রসেসিং করার কারণে ডেটা ট্রান্সমিশনের সময় ঝুঁকি কমে।
0
Updated: 1 month ago
Quantum Computer এবং Classical Computer এর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য কী?
Created: 2 months ago
A
গতির পার্থক্য
B
মেমরির পার্থক্য
C
সিকিউরিটির পার্থক্য
D
তথ্য প্রক্রিয়াকরণের পদ্ধতিগত পার্থক্য
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং
Classical Computer তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে Binary Bit (0 বা 1) ব্যবহার করে।
Quantum Computer তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে Qubit (Quantum Bit) ব্যবহার করে।
বৈশিষ্ট্য
আধুনিক কম্পিউটার বিজ্ঞান ও জটিল গাণিতিক সমস্যার সমাধানে বিপ্লবী ধারণা।
কোয়ান্টাম মেকানিক্সের ধারণা ব্যবহার করে।
Qubit একই সাথে একাধিক অবস্থায় থাকতে পারে (Superposition)।
একই সাথে অনেক হিসাব করতে সক্ষম হওয়ায় নির্দিষ্ট কাজগুলো দ্রুত ও দক্ষভাবে সম্পন্ন করে।
অ্যালগরিদম
কোয়ান্টাম কম্পিউটারের জন্য বিশেষ অ্যালগরিদম তৈরি হয়েছে।
এই অ্যালগরিদমগুলো ক্লাসিক্যাল কম্পিউটারের তুলনায় অনেক দ্রুত।
Shor’s Algorithm → বড় সংখ্যার Integer Factorization (গুণফল বের করা) এর জন্য ব্যবহৃত হয়।
উৎস: ব্রিটানিকা
0
Updated: 2 months ago
প্রোগ্রামের স্থায়ী বিবরণী সংরক্ষণ করাকে কী বলে?
Created: 2 months ago
A
এক্সিকিউশন
B
রানিং
C
ডকুমেন্টেশন
D
ট্রান্সলেশন
প্রোগ্রাম ডকুমেন্টেশন (Programme Documentation)
সংজ্ঞা:
প্রোগ্রামের স্থায়ী বিবরণী সংরক্ষণ করাকে ডকুমেন্টেশন বলা হয়।
মূল তথ্য:
-
ভুল সংশোধনের পর প্রোগ্রাম সঠিকভাবে কাজ করলে তাকে Run Programme বলা হয়।
-
ভবিষ্যতের ব্যবহার এবং রক্ষণের জন্য প্রোগ্রামকে লিপিবদ্ধ করা হয়।
-
আধুনিকীকরণের জন্য প্রোগ্রামের সঠিক ডকুমেন্টেশন তৈরি করা প্রয়োজন।
-
পেপার, ম্যাগনেটিক ডিস্ক ইত্যাদির মাধ্যমে প্রোগ্রামকে স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা যায়।
Complete প্রোগ্রাম ডকুমেন্টেশনের বিষয়সমূহ:
-
প্রোগ্রামের বর্ণনা
-
প্রোগ্রামের ফ্লোচার্ট
-
কোডিং
-
প্রোগ্রাম নির্বাহকালীন সময়ে করণীয় কাজের তালিকা
-
পরীক্ষণ ও ফলাফল
0
Updated: 2 months ago
"Antikythera" কোন ধরনের কম্পিউটার?
Created: 1 month ago
A
মিনি কম্পিউটার
B
হাইব্রিড কম্পিউটার
C
ডিজিটাল কম্পিউটার
D
অ্যানালগ কম্পিউটার
Antikythera কম্পিউটার ছিল একটি অ্যানালগ কম্পিউটার, যা প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ২৭০-২০০ সালের দিকে গ্রিকদের দ্বারা তৈরি করা হয়। এটি আধুনিক ডিজিটাল বা মিনি কম্পিউটারের মতো বৈশিষ্ট্যযুক্ত ছিল না, বরং যান্ত্রিক দাঁড়ি, গিয়ার এবং ঘূর্ণমান চাকাগুলির মাধ্যমে হিসাব সম্পাদন করত। এর মূল ব্যবহার ছিল সূর্য ও চাঁদের গতি নির্ণয়, গ্রহের অবস্থান নির্ধারণ এবং সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণের মতো জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক ঘটনা পূর্বাভাস দেওয়া। ফলে Antikythera-কে বিশ্বের প্রথম অ্যানালগ কম্পিউটার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি প্রমাণ করে যে প্রাচীন গ্রিকরা জ্যোতির্বিজ্ঞান ও সময় নিরূপণে অসাধারণ প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করেছিল।
উত্তর: ঘ) অ্যানালগ কম্পিউটার
অ্যানালগ কম্পিউটার (Analog Computer):
-
বৈদ্যুতিক সংকেত বা যান্ত্রিক পদ্ধতির ওপর নির্ভর করে ইনপুট গ্রহণ ও প্রক্রিয়াকরণের কাজ সম্পন্ন করে।
-
তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ও হিসাবের জন্য বর্ণ বা অঙ্ক নয়, বরং ক্রমাগত পরিবর্তনশীল (Analog) বৈদ্যুতিক সংকেত ব্যবহার করা হয়।
-
প্রক্রিয়াকৃত ফলাফল সাধারণত মিটার, ওসিলোস্কোপ বা ডায়াল-এর মাধ্যমে প্রদর্শিত হয়।
-
উদাহরণ: মোটরগাড়ির স্পিডোমিটার, স্লাইড রুল, অপারেশনাল অ্যামপ্লিফায়ার ইত্যাদি।
0
Updated: 1 month ago