ফোল্ডেবল স্মার্টফোনে ব্যবহৃত বিশেষ স্ক্রিন টেকনোলজি কোনটি?
A
OLED
B
AMOLED
C
পলিমার ডিসপ্লে
D
লিকুইড ক্রিস্টাল ডিসপ্লে
উত্তরের বিবরণ
ফোল্ডেবল স্মার্টফোন ও ডিসপ্লে প্রযুক্তি
-
ফোল্ডেবল স্মার্টফোনে সাধারণত পলিমার-ভিত্তিক নমনীয় ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়।
-
এই ডিসপ্লে ভাঁজ করা ও খোলা যায়, কিন্তু স্ক্রিনের কার্যকারিতা নষ্ট হয় না।
স্মার্টফোনের সংক্ষিপ্ত পরিচয়:
-
স্মার্টফোন হলো বিশেষ ধরনের মোবাইল ফোন, যা মোবাইল কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত।
-
প্রথম স্মার্টফোন ডিজাইন করে IBM।
-
১৯৯৩ সালে IBM "Simon" নামের প্রথম স্মার্টফোন তৈরি করে, যা টাচস্ক্রিন এবং বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন সমর্থন করত।
-
স্মার্টফোনে ছিল ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই, ক্যালকুলেটর এবং অন্যান্য ফাংশন অ্যাক্সেস করার জন্য টাচস্ক্রিন ইন্টারফেস।
-
ডেটা রূপান্তরের জন্য প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
-
স্মার্টফোনে উচ্চ গতিসম্পন্ন ডাটা স্থানান্তর সম্ভব।
উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তি:
-
OLED ও AMOLED ডিসপ্লে ব্যবহৃত হলেও, ফোল্ডেবল হওয়ার জন্য পলিমার ভিত্তিক ডিসপ্লে অপরিহার্য।

0
Updated: 1 day ago
এমবেডেড কম্পিউটারের উদাহরণ কোনটি?
Created: 1 week ago
A
ডেস্কটপ কম্পিউটার
B
ল্যাপটপ
C
স্মার্টফোন
D
সার্ভার
Embedded Computer হলো এমন একটি বিশেষায়িত কম্পিউটার, যা নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদনের জন্য অন্য কোনো ডিভাইসের ভেতরে স্থাপন করা থাকে। স্মার্টফোন এর একটি উদাহরণ, কারণ এর ভেতরে এমবেডেড প্রসেসর/চিপ থাকে যা নির্দিষ্ট কাজ (ক্যামেরা নিয়ন্ত্রণ, নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট, সেন্সর কন্ট্রোল ইত্যাদি) সম্পাদন করে।
এমবেডেড কম্পিউটার:
- এমবেডেড কম্পিউটার হলো একটি বিশেষায়িত কম্পিউটার সিস্টেম যা একটি বৃহৎ সিস্টেম বা মেশিনের অংশবিশেষ হিসেবে ব্যবহৃত হয় ।
- এমবেডেড সিস্টেমে সাধারণত একটি মাইক্রোপ্রসেসর বোর্ড এবং কিছু সুনির্দিষ্ট প্রোগ্রাম সম্বলিত রম থাকে।
- আধুনিক এম্বেডেড সিস্টেমে মাইক্রোকন্ট্রোলার এর ব্যবহার হয়।
এমবেডেড কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রসমূহ হলো:
- গাড়ি,
- সেলফোন ও স্মার্টফোন,
- প্রিন্টার,
- মাইক্রোওয়েভ,
- ওয়াশিং মেশিন,
- এয়ার কন্ডিশন(এসি),
- ঘড়ি,
- থার্মোস্ট্যাট,
- ভিডিও গেমস্,
- ভ্যাকুয়াম ক্লিনিং,
- ATM,
- সিকিউরিটি ক্যামেরা ইত্যাদি।

0
Updated: 1 week ago
নিচের কোন স্মার্টফোন অপারেটিং সিস্টেমটি ওপেন সোর্স প্লাটফর্ম?
Created: 1 month ago
A
IOS
B
Windows phone
C
Android
D
Symbian
অ্যান্ড্রয়েড (Android)
-
Android হলো স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের জন্য তৈরি একটি লিনাক্স ভিত্তিক ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম।
-
এটি প্রথম Open Handset Alliance তৈরি করেছিল, পরে গুগল এটি কিনে নিয়ে নিজেদের মালিকানা নিয়ে যায়।
-
Android ওপেন সোর্স, অর্থাৎ এটি যে কেউ ব্যবহার, পরিবর্তন ও বিতরণ করতে পারে।
-
এটি বর্তমানে গুগলের মাল্টি-ইউজার অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়।
-
Android-এর অ্যাপ ফাইলের এক্সটেনশন হলো .apk।
-
প্রথম Android ফোন ছিল T-Mobile G1, যা HTC Dream নামে পরিচিত।
-
Android OS প্রথম বাজারে এসেছে ২০০৮ সালে।
তুলনামূলকভাবে
-
iOS, Windows Phone ও Symbian ওপেন সোর্স নয়, তাই এগুলো Android-এর মতো সহজে পরিবর্তনযোগ্য নয়।
উৎস: কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন, ৯ম-১০ম শ্রেণি, ভোকেশনাল, ২০২১ সংস্করণ, সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
স্মার্টফোনে সাধারণত কোন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 day ago
A
macOS
B
Windows
C
Android
D
Unix
স্মার্টফোনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম হলো Android। এটি গুগল কর্তৃক উন্নত করা হয়েছে এবং ওপেন সোর্স হওয়ায় বিভিন্ন নির্মাতা যেমন Samsung, Xiaomi, Oppo, Vivo ইত্যাদি তাদের ফোনে ব্যবহার করে।
Android OS সম্পর্কিত তথ্য:
-
প্রবর্তন: ২০০৮ সালে চালু।
-
উন্নয়নকারী: গুগল।
-
ভিত্তি: লিনাক্স।
-
অ্যাপ্লিকেশন: সাধারণত জাভা প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা হয়।
-
ফাইল এক্সটেনশন:
.apk
(পূর্ণরূপ Android Application Package) -
ধরণ: মাল্টি ইউজার অপারেটিং সিস্টেম।
-
প্রথম ব্যবহৃত ফোন: T-Mobile G1 (HTC Dream নামে বেশি পরিচিত)।
অন্য অপশনসমূহ:
-
Windows: মূলত কম্পিউটারের জন্য ব্যবহৃত; Windows Phone OS ২০২০ সালে বন্ধ হয়েছে।
-
macOS: শুধুমাত্র Apple-এর MacBook ও iMac-এ ব্যবহৃত।
-
Unix: সার্ভার ও বিশেষায়িত সিস্টেমে ব্যবহৃত, স্মার্টফোনে নয়।

0
Updated: 1 day ago