UI/UX এর পূর্ণরূপ কী?
A
User Integration / User Xperience
B
Unified Interaction / Universal Experience
C
User Information / User Execution
D
User Interface / User Experience
উত্তরের বিবরণ
UI (User Interface) এবং UX (User Experience)
UI (User Interface):
-
ব্যবহারকারী এবং অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইটের মধ্যে দৃশ্যমান ও ইন্টার্যাকটিভ উপাদান।
-
এটি মূলত “কেমন দেখাবে” এবং “ব্যবহারকারী কীভাবে ক্লিক বা ট্যাপ করবে” এর উপর কেন্দ্রিত।
-
লক্ষ্য হলো ব্যবহারকারীকে সহজ, স্বচ্ছন্দ এবং দৃষ্টিনন্দনভাবে সিস্টেমটি ব্যবহার করতে সাহায্য করা।
UX (User Experience):
-
ব্যবহারকারীর সামগ্রিক অভিজ্ঞতা যখন তারা কোনো সিস্টেম, অ্যাপ বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে।
-
শুধু সুন্দর দেখানো নয়, বরং ব্যবহারকারীর সুবিধা, সন্তুষ্টি ও অনুভূতিকেও গুরুত্ব দেয়।
-
লক্ষ্য হলো ব্যবহারকারী যেন দ্রুত, ঝামেলাহীন ও আনন্দদায়কভাবে কাঙ্ক্ষিত কাজটি সম্পন্ন করতে পারে।
সারসংক্ষেপে: UI হলো কীভাবে সিস্টেমটি দেখায় এবং ব্যবহার করা যায়, আর UX হলো ব্যবহারকারী সেই সিস্টেম ব্যবহার করে কেমন অনুভব করে।

0
Updated: 1 day ago
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন কেন গুরুত্বপূর্ণ?
Created: 4 days ago
A
পাসওয়ার্ড চুরি হলেও অতিরিক্ত ভেরিফিকেশন প্রয়োজন হয়
B
ফিশিং ও হ্যাকিং আক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেয়
C
ব্যাংকিং ও সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট নিরাপদ রাখে
D
উপরের সবগুলো
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন হলো একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা যেখানে ব্যবহারকারীকে সনাক্ত করার জন্য দুই ধরনের ভিন্ন ভেরিফিকেশন ফ্যাক্টর ব্যবহার করা হয়। এটি শুধুমাত্র পাসওয়ার্ডের ওপর নির্ভর না করে অ্যাকাউন্টে বাড়তি সুরক্ষা প্রদান করে।
-
যদি পাসওয়ার্ড চুরি হয়, তবুও OTP, ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা সিকিউরিটি কী ছাড়া লগইন সম্ভব নয়।
-
এটি ফিশিং ও হ্যাকিং আক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর।
-
ব্যাংকিং, ইমেইল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাকাউন্ট সুরক্ষায় বিশেষভাবে সহায়ক।
-
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন সাধারণত দুটি ধাপে কাজ করে:
-
প্রথম স্তর: পাসওয়ার্ড বা পিন ইনপুট করা।
-
দ্বিতীয় স্তর: OTP মোবাইলে পাওয়া, Authenticator অ্যাপ থেকে কোড জেনারেট করা, ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা ফেস আইডি ব্যবহার করা, অথবা USB Security Key প্রয়োগ করা।
-
-
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের গুরুত্ব:
-
পাসওয়ার্ড চুরি হলেও অতিরিক্ত ভেরিফিকেশনের কারণে অ্যাকাউন্ট নিরাপদ থাকে।
-
ফিশিং ও হ্যাকিং আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
-
ব্যাংকিং, ইমেইল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্টকে সুরক্ষিত রাখে।
-
অননুমোদিত প্রবেশ (Unauthorized Access) প্রতিরোধ করে।
-

0
Updated: 4 days ago
VoLTE সার্ভিসের প্রধান সুবিধা কী?
Created: 1 day ago
A
নেটওয়ার্ক কভারেজ এলাকা ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে দেয়
B
প্যাকেট স্যুইচিং বা সার্কিট স্যুইচিং ডেটা ট্রান্সমিশন ব্যবহার করে
C
ভয়েস কলের সময় ডাটা সংযোগ অবিচ্ছিন্ন থাকে
D
কোনোটিই নয়
VoLTE (Voice over LTE) ও 4G LTE প্রযুক্তি
VoLTE (Voice over LTE):
-
এটি 4G LTE নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ভয়েস কলের সুবিধা প্রদান করে।
-
কলের মান উচ্চমানের (HD Voice) হয়।
-
সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো কল চলাকালীন ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহার করা সম্ভব, অর্থাৎ ব্রাউজিং, ডাউনলোড বা অ্যাপ ব্যবহার অব্যাহত থাকে।
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল (4G):
-
২০০৯ সালের অক্টোবর থেকে ব্যবহার শুরু।
-
প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো ইন্টারনেট প্রটোকল (IP) ভিত্তিক নেটওয়ার্ক ব্যবহার, যা প্যাকেট স্যুইচিং বা সার্কিট স্যুইচিংয়ের পরিবর্তে ডেটা ট্রান্সমিশন করে।
-
এর মাধ্যমে LAN, WAN, VOIP, Internet ইত্যাদিতে প্রটোকল ভিত্তিক ভয়েস ও ডাটা ট্রান্সফার সম্ভব।
-
4G প্রযুক্তি LTE (Long Term Evolution) স্ট্যান্ডার্ডে কাজ করে।
-
উদ্ভাবিত প্রযুক্তির মধ্যে WiMAX, Flash-OFDM, 3GPP LTE ব্যবহৃত হয়।
LTE-এর বৈশিষ্ট্য:
-
4G নেটওয়ার্কের মানক।
-
উচ্চ-গতির ডেটা ট্রান্সমিশন (ডাউনলোড: 100 Mbps+, আপলোড: 50 Mbps+)।
-
OFDM (Orthogonal Frequency-Division Multiplexing) প্রযুক্তি ব্যবহার।
-
VoLTE এর মাধ্যমে উন্নতমানের ভয়েস কল সেবা প্রদান।

0
Updated: 1 day ago
আধুনিক কম্পিউটারের জনক (Father of Modern Computer) কে?
Created: 2 days ago
A
চার্লস ব্যাবেজ
B
অ্যালান টুরিং
C
জন ভন নিউম্যান
D
হাওয়ার্ড আইকেন
আধুনিক কম্পিউটার ও চার্লস ব্যাবেজ
-
আধুনিক কম্পিউটারের বিকাশের সূচনা করেন চার্লস ব্যাবেজ, একজন ইংরেজ প্রকৌশলী ও গণিতবিদ।
-
চার্লস ব্যাবেজকে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়।
-
তিনি তৈরি করেছিলেন ডিফারেন্স ইঞ্জিন, যা গণনার জন্য প্রাথমিক যন্ত্র।
-
তাঁর পরিকল্পিত Analytical Engine ছিল গণনার কাজকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পাদনের ধারণা, যা আধুনিক কম্পিউটারের মূল ভিত্তি।
-
১৮৩৩ সালে অ্যাডা লাভলেস (কবি লর্ড বায়রনের কন্যা) চার্লস ব্যাবেজের Analytical Engine-এর কার্যকারিতা উন্নত করার জন্য প্রোগ্রামিং ধারণা উদ্ভাবন করেন।
-
এই কারণে অ্যাডা লাভলেসকে প্রোগ্রামিং-এর প্রবর্তক হিসেবে সম্মান দেওয়া হয়।
-
১৯৯১ সালে, লন্ডনের বিজ্ঞান জাদুঘরে চার্লস ব্যাবেজের বর্ণনার ভিত্তিতে একটি ইঞ্জিন তৈরি করা হয়।
-
১৮৪২ সালে, চার্লস ব্যাবেজ তুরিন বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর ইঞ্জিনের বিষয়ে বক্তৃতা দেন।

0
Updated: 2 days ago