UI/UX এর পূর্ণরূপ কী?
A
User Integration / User Xperience
B
Unified Interaction / Universal Experience
C
User Information / User Execution
D
User Interface / User Experience
উত্তরের বিবরণ
UI (User Interface) এবং UX (User Experience)
UI (User Interface):
-
ব্যবহারকারী এবং অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইটের মধ্যে দৃশ্যমান ও ইন্টার্যাকটিভ উপাদান।
-
এটি মূলত “কেমন দেখাবে” এবং “ব্যবহারকারী কীভাবে ক্লিক বা ট্যাপ করবে” এর উপর কেন্দ্রিত।
-
লক্ষ্য হলো ব্যবহারকারীকে সহজ, স্বচ্ছন্দ এবং দৃষ্টিনন্দনভাবে সিস্টেমটি ব্যবহার করতে সাহায্য করা।
UX (User Experience):
-
ব্যবহারকারীর সামগ্রিক অভিজ্ঞতা যখন তারা কোনো সিস্টেম, অ্যাপ বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে।
-
শুধু সুন্দর দেখানো নয়, বরং ব্যবহারকারীর সুবিধা, সন্তুষ্টি ও অনুভূতিকেও গুরুত্ব দেয়।
-
লক্ষ্য হলো ব্যবহারকারী যেন দ্রুত, ঝামেলাহীন ও আনন্দদায়কভাবে কাঙ্ক্ষিত কাজটি সম্পন্ন করতে পারে।
সারসংক্ষেপে: UI হলো কীভাবে সিস্টেমটি দেখায় এবং ব্যবহার করা যায়, আর UX হলো ব্যবহারকারী সেই সিস্টেম ব্যবহার করে কেমন অনুভব করে।
0
Updated: 1 month ago
রিলেশনাল ডাটাবেজে Primary Key-এর সঠিক বৈশিষ্ট্য কোনটি?
Created: 1 month ago
A
Primary Key-তে একাধিক রেকর্ডের একই মান থাকতে পারে
B
Primary Key ডাটাবেজের প্রতিটি টেবিলে একই হতে হবে
C
Primary Key প্রতিটি রেকর্ডকে আলাদাভাবে শনাক্ত করে
D
Primary Key-তে NULL ভ্যালু সংরক্ষণ করা যায়
প্রাইমারি কী হলো একটি টেবিলের এমন ফিল্ড বা অ্যাট্রিবিউট যা প্রতিটি রেকর্ডকে অনন্যভাবে সনাক্ত করে। এটি রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে (RDBMS) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (RDBMS): রিলেশন করা ডাটা টেবিলের সমন্বয়ে গঠিত ডাটাবেজকে রিলেশনাল ডাটাবেজ বলা হয়। আধুনিক ডাটাবেজ সফটওয়্যার সাধারণত রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমকেই বোঝায়।
-
কী (Key): কোন একটি ফিল্ডের ওপর ভিত্তি করে রেকর্ড সনাক্তকরণ, অনুসন্ধান ও সম্পর্ক স্থাপন করা যায়। এই ফিল্ডকে কী ফিল্ড বলা হয়।
-
কী-এর ধরন:
১. প্রাইমারি কী (Primary Key)
২. কম্পোজিট প্রাইমারি কী (Composite Primary Key)
৩. ফরেন কী (Foreign Key) -
প্রাইমারি কী:
-
যে ফিল্ড একটি রেকর্ডকে অদ্বিতীয়ভাবে সনাক্ত করে।
-
প্রতিটি টেবিলে অন্তত একটি ফিল্ড থাকে যেখানে ডাটাগুলো অনন্য হয়।
-
উদাহরণ: একটি শ্রেণিতে শিক্ষার্থীদের রোল নম্বর, যা প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য ভিন্ন।
-
-
প্রাইমারি কী-এর বৈশিষ্ট্য:
-
ডুপ্লিকেট মান থাকতে পারে না, প্রতিটি রেকর্ডকে আলাদাভাবে সনাক্ত করতে এটি অবশ্যই Unique হতে হবে।
-
প্রতিটি টেবিলে আলাদা প্রাইমারি কী থাকতে পারে এবং সেগুলো ভিন্ন হতে পারে।
-
কখনো NULL হতে পারে না, কারণ এটি প্রতিটি রেকর্ডকে সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়।
-
-
কম্পোজিট প্রাইমারি কী:
-
যখন একটি টেবিলে নির্দিষ্ট কোনো প্রাইমারি কী থাকে না, তখন একাধিক ফিল্ড একত্রে প্রাইমারি কী হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
-
এ ধরনের কীকে কম্পোজিট প্রাইমারি কী বলা হয়।
-
-
ফরেন কী:
-
দুই বা ততোধিক টেবিলের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়।
-
কোন একটি টেবিলের প্রাইমারি কী যদি অন্য টেবিলে ব্যবহৃত হয়, তবে সেটিকে ফরেন কী বলা হয়।
-
0
Updated: 1 month ago
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন কেন গুরুত্বপূর্ণ?
Created: 1 month ago
A
পাসওয়ার্ড চুরি হলেও অতিরিক্ত ভেরিফিকেশন প্রয়োজন হয়
B
ফিশিং ও হ্যাকিং আক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেয়
C
ব্যাংকিং ও সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট নিরাপদ রাখে
D
উপরের সবগুলো
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন হলো একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা যেখানে ব্যবহারকারীকে সনাক্ত করার জন্য দুই ধরনের ভিন্ন ভেরিফিকেশন ফ্যাক্টর ব্যবহার করা হয়। এটি শুধুমাত্র পাসওয়ার্ডের ওপর নির্ভর না করে অ্যাকাউন্টে বাড়তি সুরক্ষা প্রদান করে।
-
যদি পাসওয়ার্ড চুরি হয়, তবুও OTP, ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা সিকিউরিটি কী ছাড়া লগইন সম্ভব নয়।
-
এটি ফিশিং ও হ্যাকিং আক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর।
-
ব্যাংকিং, ইমেইল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাকাউন্ট সুরক্ষায় বিশেষভাবে সহায়ক।
-
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন সাধারণত দুটি ধাপে কাজ করে:
-
প্রথম স্তর: পাসওয়ার্ড বা পিন ইনপুট করা।
-
দ্বিতীয় স্তর: OTP মোবাইলে পাওয়া, Authenticator অ্যাপ থেকে কোড জেনারেট করা, ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা ফেস আইডি ব্যবহার করা, অথবা USB Security Key প্রয়োগ করা।
-
-
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের গুরুত্ব:
-
পাসওয়ার্ড চুরি হলেও অতিরিক্ত ভেরিফিকেশনের কারণে অ্যাকাউন্ট নিরাপদ থাকে।
-
ফিশিং ও হ্যাকিং আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
-
ব্যাংকিং, ইমেইল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্টকে সুরক্ষিত রাখে।
-
অননুমোদিত প্রবেশ (Unauthorized Access) প্রতিরোধ করে।
-
0
Updated: 1 month ago
১ মেগাবাইট = কত কিলোবাইট?
Created: 2 weeks ago
A
১০০০
B
৫১২
C
১০২৬
D
১০২৪
উ. ঘ) ১০২৪
কম্পিউটার মেমোরি বা ডেটা পরিমাপে বাইট (Byte) হলো মৌলিক একক।
ডেটা রূপান্তরের ক্ষেত্রে কম্পিউটার বাইনারি পদ্ধতি (২ ভিত্তিক সংখ্যা) অনুসরণ করে, তাই মেগাবাইট থেকে কিলোবাইটে রূপান্তরের মান ১০০০ নয়, বরং ১০২৪।
মূল সম্পর্কগুলো হলো—
-
১ কিলোবাইট (KB) = ১০২৪ বাইট (B)
-
১ মেগাবাইট (MB) = ১০২৪ কিলোবাইট (KB)
-
১ গিগাবাইট (GB) = ১০২৪ মেগাবাইট (MB)
অতএব,
১ মেগাবাইট = ১০২৪ কিলোবাইট
এটি ঘটে কারণ কম্পিউটার বাইনারি সিস্টেমে কাজ করে (২ⁿ ভিত্তিক), যেখানে ২¹⁰ = ১০২৪ হয়। যদিও কিছু আধুনিক স্টোরেজ ডিভাইস (যেমন হার্ডড্রাইভ বা SSD) ১ MB = ১০০০ KB হিসেবে গণনা করে মার্কেটিংয়ের সুবিধার্থে, কিন্তু প্রকৃত গণনাগত মানে (binary system অনুযায়ী) ১ MB = ১০২৪ KB সঠিক।
অতএব, সঠিক উত্তর হলো ঘ) ১০২৪।
0
Updated: 2 weeks ago