স্মার্টফোনে সাধারণত কোন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহৃত হয়?
A
macOS
B
Windows
C
Android
D
Unix
উত্তরের বিবরণ
স্মার্টফোনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম হলো Android। এটি গুগল কর্তৃক উন্নত করা হয়েছে এবং ওপেন সোর্স হওয়ায় বিভিন্ন নির্মাতা যেমন Samsung, Xiaomi, Oppo, Vivo ইত্যাদি তাদের ফোনে ব্যবহার করে।
Android OS সম্পর্কিত তথ্য:
-
প্রবর্তন: ২০০৮ সালে চালু।
-
উন্নয়নকারী: গুগল।
-
ভিত্তি: লিনাক্স।
-
অ্যাপ্লিকেশন: সাধারণত জাভা প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা হয়।
-
ফাইল এক্সটেনশন:
.apk(পূর্ণরূপ Android Application Package) -
ধরণ: মাল্টি ইউজার অপারেটিং সিস্টেম।
-
প্রথম ব্যবহৃত ফোন: T-Mobile G1 (HTC Dream নামে বেশি পরিচিত)।
অন্য অপশনসমূহ:
-
Windows: মূলত কম্পিউটারের জন্য ব্যবহৃত; Windows Phone OS ২০২০ সালে বন্ধ হয়েছে।
-
macOS: শুধুমাত্র Apple-এর MacBook ও iMac-এ ব্যবহৃত।
-
Unix: সার্ভার ও বিশেষায়িত সিস্টেমে ব্যবহৃত, স্মার্টফোনে নয়।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন স্মার্টফোন অপারেটিং সিস্টেমটি ওপেন সোর্স প্লাটফর্ম?
Created: 2 months ago
A
IOS
B
Windows phone
C
Android
D
Symbian
অ্যান্ড্রয়েড (Android)
-
Android হলো স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের জন্য তৈরি একটি লিনাক্স ভিত্তিক ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম।
-
এটি প্রথম Open Handset Alliance তৈরি করেছিল, পরে গুগল এটি কিনে নিয়ে নিজেদের মালিকানা নিয়ে যায়।
-
Android ওপেন সোর্স, অর্থাৎ এটি যে কেউ ব্যবহার, পরিবর্তন ও বিতরণ করতে পারে।
-
এটি বর্তমানে গুগলের মাল্টি-ইউজার অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়।
-
Android-এর অ্যাপ ফাইলের এক্সটেনশন হলো .apk।
-
প্রথম Android ফোন ছিল T-Mobile G1, যা HTC Dream নামে পরিচিত।
-
Android OS প্রথম বাজারে এসেছে ২০০৮ সালে।
তুলনামূলকভাবে
-
iOS, Windows Phone ও Symbian ওপেন সোর্স নয়, তাই এগুলো Android-এর মতো সহজে পরিবর্তনযোগ্য নয়।
উৎস: কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন, ৯ম-১০ম শ্রেণি, ভোকেশনাল, ২০২১ সংস্করণ, সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট।
0
Updated: 2 months ago
সর্বপ্রথম স্মার্টফোন কোন কোম্পানি ডিজাইন করে?
Created: 2 months ago
A
Nokia
B
Apple
C
IBM
D
Samsung
স্মার্টফোন (Smartphone)
সংজ্ঞা:
স্মার্টফোন হলো বিশেষ ধরনের মোবাইল ফোন যা মোবাইল কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত। এটি সাধারণ মোবাইল ফোনের সাথে হ্যান্ডহেল্ড কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য যুক্ত থাকে।
মূল বৈশিষ্ট্য:
-
ডিসপ্লে স্ক্রিন (সাধারণত LCD)
-
বিল্ট-ইন ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবস্থাপনার প্রোগ্রাম, যেমন: ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই
-
অপারেটিং সিস্টেম (OS)
-
ডেটা রূপান্তরের জন্য প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি
-
উচ্চ গতিসম্পন্ন ডেটা স্থানান্তর
ইতিহাস:
-
সর্বপ্রথম স্মার্টফোন ডিজাইন করে IBM।
-
১৯৯৩ সালে IBM “Simon” নামে প্রথম স্মার্টফোন তৈরি করে।
-
এই স্মার্টফোনে টাচস্ক্রিন এবং বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন সমর্থন ছিল।
-
বেলসাউথ প্রতিষ্ঠান ১৯৯৩ সালে স্মার্টফোন বাজারে আনে।
ফাংশন:
-
ক্যালেন্ডার
-
ঠিকানা বই
-
ক্যালকুলেটর
-
অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন অ্যাক্সেসের জন্য টাচস্ক্রিন ইন্টারফেস
উৎস: ব্রিটানিকা
0
Updated: 2 months ago
ফোল্ডেবল স্মার্টফোনে ব্যবহৃত বিশেষ স্ক্রিন টেকনোলজি কোনটি?
Created: 1 month ago
A
OLED
B
AMOLED
C
পলিমার ডিসপ্লে
D
লিকুইড ক্রিস্টাল ডিসপ্লে
ফোল্ডেবল স্মার্টফোন ও ডিসপ্লে প্রযুক্তি
-
ফোল্ডেবল স্মার্টফোনে সাধারণত পলিমার-ভিত্তিক নমনীয় ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়।
-
এই ডিসপ্লে ভাঁজ করা ও খোলা যায়, কিন্তু স্ক্রিনের কার্যকারিতা নষ্ট হয় না।
স্মার্টফোনের সংক্ষিপ্ত পরিচয়:
-
স্মার্টফোন হলো বিশেষ ধরনের মোবাইল ফোন, যা মোবাইল কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত।
-
প্রথম স্মার্টফোন ডিজাইন করে IBM।
-
১৯৯৩ সালে IBM "Simon" নামের প্রথম স্মার্টফোন তৈরি করে, যা টাচস্ক্রিন এবং বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন সমর্থন করত।
-
স্মার্টফোনে ছিল ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই, ক্যালকুলেটর এবং অন্যান্য ফাংশন অ্যাক্সেস করার জন্য টাচস্ক্রিন ইন্টারফেস।
-
ডেটা রূপান্তরের জন্য প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
-
স্মার্টফোনে উচ্চ গতিসম্পন্ন ডাটা স্থানান্তর সম্ভব।
উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তি:
-
OLED ও AMOLED ডিসপ্লে ব্যবহৃত হলেও, ফোল্ডেবল হওয়ার জন্য পলিমার ভিত্তিক ডিসপ্লে অপরিহার্য।
0
Updated: 1 month ago