'টুনি' চরিত্রটি কোন উপন্যাসের অন্তর্গত?
A
হাজার বছর ধরে
B
আরেক ফাল্গুন
C
লালসালু
D
পদ্মা নদীর মাঝি
উত্তরের বিবরণ
‘হাজার বছর ধরে’ (১৯৬৪) উপন্যাসে আবহমান বাংলার জীবন ও জনপদকে কেন্দ্রবিন্দুতে রাখা হয়েছে। এই কাহিনীতে ‘টুনি’ চরিত্রটি মূল কেন্দ্রীয় চরিত্র, যিনি একমাত্র জীবন্ত ব্যক্তিত্ব হিসেবে উপস্থিত, বাকিরা মৃত ও বিবর্ণ।
জহির রায়হান সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য—
-
জন্ম ১৯৩৫ সালে ফেনী জেলার মজুপুর গ্রামে।
-
প্রকৃত নাম জহিরুল্লাহ, পরে তিনি জহির রায়হান নামে পরিচিত হন।
-
তিনি ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
ইমদাদুল হকের উপন্যাস নিচের কোনটি?
Created: 1 month ago
A
জোহরা
B
সারাবেলা
C
বখতিয়ারের ঘোড়া
D
আসায় বসতি
ইমদাদুল হক মিলন রচিত উপন্যাস ‘সারাবেলা’
ইমদাদুল হক মিলন:
-
জনপ্রিয় কথাশিল্পী ইমদাদুল হক মিলন ১৯৫৫ সালের ৮ সেপ্টেম্বর বিক্রমপুরে জন্মগ্রহণ করেন।
-
তাঁর রচিত প্রথম গল্প ‘বন্ধু’ (১৯৭৩) এবং প্রথম উপন্যাস ‘যাবজ্জীবন’ (১৯৭৬)।
-
বাংলাদেশে সাহিত্যের পাঠক সৃষ্টিতে তাঁর ব্যাপক অবদান রয়েছে।
-
তাঁর তিন পর্বের দীর্ঘ উপন্যাস ‘নূরজাহান’ কালজয়ী সাহিত্য হিসেবে স্বীকৃত।
তাঁর রচিত উপন্যাসসমূহ:
-
দুঃখ কষ্ট
-
ও রাধা ও কৃষ্ণ
-
এক দেশ
-
প্রিয় নারী জাতি
-
ভূমিপুত্র
-
পরবাস
-
নায়ক
-
সারাবেলা
-
রূপনগর
-
কালো ঘোড়া
-
নূরজাহান
-
তখন ছিলাম আমি
-
কথা ছিলো
-
আশায় আশায় থাকি
-
কোন কাননের ফুল প্রভৃতি
অন্যদিকে:
-
জোহরা উপন্যাসটি রচনা করেছেন মোজাম্মেল হক।
-
বখতিয়ারের ঘোড়া কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা আল মাহমুদ।
-
আসায় বসতি কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা আহসান হাবীব।
0
Updated: 1 month ago
'সেইদিন এই মাঠ' কবিতার রচয়িতা কে?
Created: 1 month ago
A
রণেশ দাশগুপ্ত
B
বুদ্ধদেব বসু
C
জীবনানন্দ দাশ
D
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
‘সেইদিন এই মাঠ’ জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ ‘রূপসী বাংলা’-র প্রথম কবিতা। এই গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় কবির মৃত্যুর পর, ১৯৫৭ সালে এবং উৎসর্গ করা হয়েছে **‘আবহমান বাংলা, বাঙালী’**কে। কবিতায় জীবনানন্দের বাংলা ও বাংলার প্রকৃতি, স্মৃতি ও সৌন্দর্যের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ফুটে ওঠে।
জীবনানন্দ দাশ জন্মগ্রহণ করেন ১৮৯৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি বরিশালে, এবং তাঁদের আদি নিবাস ছিল বিক্রমপুরের গাওপাড়া গ্রামে। তাঁকে সাধারণত ধূসরতার কবি বলা হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর কবিতাকে চিত্ররূপময় কবিতা হিসেবে প্রশংসা করেছেন।
জীবনানন্দ দাশের রচিত উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থসমূহ
-
ঝরাপালক (প্রথম প্রকাশিত)
-
ধূসর পান্ডুলিপি
-
বনলতা সেন
-
রূপসী বাংলা
-
মহাপৃথিবী
-
সাতটি তারার তিমির
-
বেলা অবেলা কালবেলা
0
Updated: 1 month ago
বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে কী বলা হয়?
Created: 1 month ago
A
কারক
B
পদ
C
অক্ষর
D
প্রত্যয়
বাংলা ভাষার ব্যাকরণে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে, যেগুলো সঠিকভাবে বোঝা জরুরি। নিচে সেগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো।
-
পদ হলো বিভক্তিযুক্ত শব্দ। অর্থাৎ, কোনো শব্দে বিভক্তি যুক্ত হলেই তা পদ হিসেবে গণ্য হয়।
-
বাক্যে ব্যবহৃত প্রতিটি শব্দেই বিভক্তি থাকে।
-
যেসব শব্দে বিভক্তি প্রকাশ পায় না, সেখানে শূন্য বিভক্তি বিদ্যমান থাকে। তাই বাক্যের প্রতিটি শব্দই পদ।
-
পদ প্রধানত দুই ধরনের হয়— সব্যয় পদ ও অব্যয় পদ।
-
কারক হলো ক্রিয়ার সঙ্গে বাক্যের বিশেষ্য ও সর্বনামের সম্পর্ক।
-
কারক সম্পর্ক বোঝাতে বিশেষ্য ও সর্বনামের সঙ্গে সাধারণত বিভক্তি ও অনুসর্গ যোগ হয়।
-
অক্ষর (ইংরেজি নাম: syllable) হলো অল্প প্রয়াসে একবারে উচ্চারিত ধ্বনি বা ধ্বনিগুচ্ছ। তাই একে শব্দাংশও বলা হয়।
-
প্রত্যয় হলো এমন কিছু অর্থহীন শব্দাংশ, যা শব্দ বা ধাতুর পরে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ তৈরি করে।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago