মন্ট্রিল প্রটোকল মূলত কোন গ্যাস নিষিদ্ধ করার জন্য কাজ করে?
A
কার্বন ডাই অক্সাইড
B
ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (CFC)
C
নাইট্রোজেন
D
সালফার ডাই অক্সাইড
উত্তরের বিবরণ
মন্ট্রিল প্রটোকল
-
গৃহীত: ১৯৮৭ সালে
-
উদ্দেশ্য: ওজোন স্তর সুরক্ষা
-
চুক্তির স্থান: মন্ট্রিল, কানাডা
-
কার্যকর হওয়ার তারিখ: ১ জানুয়ারি, ১৯৮৯
-
মূল লক্ষ্য: ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (CFC) নিষিদ্ধ করা
-
অর্জন: চুক্তি বাস্তবায়নের ফলে বর্তমানে CFC গ্যাসের উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে

0
Updated: 12 hours ago
ইতালিতে ফ্যাসিবাদী শাসনের সূচনা কত সালে মুসোলিনির নেতৃত্বে ঘটে
Created: 1 week ago
A
১৯২০ সালে
B
১৯২২ সালে
C
১৯২৪ সালে
D
১৯২৬ সালে
• ফ্যাসিবাদ:
- ইতালিয় শব্দ 'ফ্যাসিমো' এসেছে 'ফ্যাসিও' থেকে, অন্যদিকে 'ফ্যাসিও' শব্দটি এসছে ল্যাটিন শব্দ 'ফ্যাসেস' থেকে।
- এর অর্থ হচ্ছে, লাঠি, কাঠ বা রডের আটি, যেটি একত্রে বেধে রাখা হয়।
- ‘ফ্যাসিজম’ হচ্ছে একটি রাজনৈতিক মতাদর্শ এবং গণআন্দোলন, যেটি ১৯১৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সংঘটিত হয়েছিল।
- ‘ফ্যাসিজম’ বা ‘ফ্যাসিবাদ’ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে উগ্র-ডানপন্থী জাতীয়তাবাদের আবির্ভাব ঘটে ইউরোপে।
- এই মতাদর্শে বিরোধীদের কোন জায়গা ছিল না।
- ফ্যাসিবাদের মূলমন্ত্র: ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ, ব্যক্তি স্বাধীনতার অবমূল্যায়ন, উগ্র জাতীয়তাবাদ।
- ১৯২২ সালে, মুসোলিনি ইতালিতে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠা করেন এবং তার শাসনব্যবস্থা দ্রুত অন্যান্য দেশে প্রভাব বিস্তার করে।
অন্যদিকে,
⇒ জার্মানিতে হিটলারের নেতৃত্বে ‘নাৎসিজম’ বা ‘নাৎসিবাদ’– এর উত্থান হয়। এটি ছিল ‘ফ্যাসিজম’ এর একটি রূপ।
- ‘ফ্যাসিবাদ’ উত্থানের মধ্য দিয়ে ইউরোপে হিটলার ও মুসোলিনির মতো বিতর্কিত নেতার উদ্ভব হয়।
- ফ্যাসিস্টরা মার্ক্সবাদীদের বিরোধী ছিল।

0
Updated: 1 week ago
নির্দিষ্ট বিপজ্জনক রাসায়নিক ও কীটনাশকের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকে নিয়ন্ত্রণ করার উদ্দেশ্যে কোন কনভেনশন স্বাক্ষরিত হয়?
Created: 12 hours ago
A
কাতার কনভেনশন
B
রটারড্যাম কনভেনশন
C
বাসেল কনভেনশন
D
স্টকহোম কনভেনশন
রটারড্যাম কনভেনশন (Rotterdam Convention)
-
পূর্ণনাম: Rotterdam Convention
-
উদ্দেশ্য:
-
কিছু বিপজ্জনক রাসায়নিক এবং কীটনাশকের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ
-
উন্নয়নশীল দেশগুলোকে এগুলো আমদানি করার আগে প্রয়োজনীয় তথ্য ও সম্মতি প্রদানের সুযোগ (Prior Informed Consent - PIC) নিশ্চিত করা
-
-
গৃহীত: ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৮, রটারড্যাম, নেদারল্যান্ডস
-
কার্যকর: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৪
-
সচিবালয় পরিচালনা: FAO ও UNEP যৌথভাবে
অন্য চুক্তি তুলনায়:
-
বাসেল কনভেনশন: বিপজ্জনক বর্জ্যের পরিবহন নিয়ন্ত্রণ
-
স্টকহোম কনভেনশন (২০০১): পরিবেশকে স্থায়ী জৈব দূষণকারী পদার্থ থেকে রক্ষা

0
Updated: 12 hours ago
কোন অঞ্চলে প্রায়শই মেঘ বিস্ফোরণ ঘটে?
Created: 1 week ago
A
পার্বত্য অঞ্চল
B
উপকূলীয় অঞ্চল
C
মরুভূমি অঞ্চল
D
সমতল ভূমি
মেঘ বিস্ফোরণ বা ইংরেজিতে Cloud Burst হলো একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যেখানে খুব অল্প সময়ের মধ্যে অতিবৃষ্টি হয় এবং তা প্রায়শই বিপজ্জনক বন্যার সৃষ্টি করে।
-
সংজ্ঞা: হঠাৎ করে মেঘ জমে যায় এবং এর ফলে অল্প সময়ের মধ্যে প্রচণ্ড বৃষ্টিপাত ঘটে
-
প্রধান স্থান: পার্বত্য অঞ্চলগুলোতে বেশি দেখা যায়
-
কারণ: বজ্রঝড়ের উষ্ণ বায়ুপ্রবাহ পাহাড়ি ঢাল বেয়ে উপরে ওঠে, যা মেঘে জলীয় বাষ্প জমা করে
-
প্রভাব: পাহাড়ি এলাকায় প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে পানি গিরিখাত ও উপত্যকায় জমা হয়ে আকস্মিক ও ভয়াবহ বন্যা সৃষ্টি করে
সম্প্রতি ঘটেছে:
-
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ায় এবং ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মিরে মেঘ বিস্ফোরণে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যা হয়েছে
-
এর ফলে প্রচণ্ড প্রাণহানি ও ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ হয়েছে

0
Updated: 1 week ago