বাংলা ভাষার বিবর্তনের একেবারে প্রাথমিক স্তর কোনটি?
A
ইন্দো-ইরানীয়
B
ভারতীয় আর্য
C
ইন্দো-ইউরোপীয়
D
প্রাকৃত
উত্তরের বিবরণ
• বাংলা ভাষা:
- বাঙালি জনগোষ্ঠী যে ভাষা দিয়ে তাদের মনের ভাব প্রকাশ করে তার নাম বাংলা ভাষা।
- বাংলা ভাষাও ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা-পরিবারের সদস্য।
- ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা-পরিবারের আদি ভাষা বহু বিবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলা ভাষায় পরিণত হয়েছে।
• এই বিবর্তনে যেসব গুরুত্বপূর্ণ স্তর বাংলা ভাষাকে অতিক্রম করতে হয়েছে,
সেগুলো হলো:
- ইন্দো-ইউরোপীয় → ইন্দো-ইরানীয়→ ভারতীয় আর্য→ প্রাকৃত→ বাংলা।
- আনুমানিক এক হাজার বছর আগে পূর্ব ভারতীয় প্রাকৃত ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে।
- বাংলা ভাষার লিখিত রূপের প্রাচীনতম নিদর্শন 'চর্যাপদ'।

0
Updated: 13 hours ago
কোন শব্দটি ‘পর্বত’ শব্দের বহুবচন রূপ প্রকাশ করে?
Created: 16 hours ago
A
নিচয়
B
মালা
C
রাজি
D
রাশি
মালা শব্দটি ‘পর্বত’ শব্দের বহুবচন রূপ প্রকাশ করে।
• মালা শব্দ যোগে ব্যবহৃত শব্দ:
- মেঘমালা,
- গ্রন্থমালা,
- পর্বতমালা।
অন্যান্য অপশন:
• নিচয় শব্দ যোগে ব্যবহৃত শব্দ:
- পুষ্পনিচয়,
- বুধনিচয়।
• রাজি শব্দ যোগে ব্যবহৃত শব্দ:
- পুষ্পরাজি,
- বৃক্ষরাজি,
- গ্রন্থরাজি।
• রাশি শব্দ যোগে ব্যবহৃত শব্দ:
- পুষ্পরাশি,
- পত্ররাশি।

0
Updated: 16 hours ago
কোনটি ভাষা পরিবারের নাম নয়?
Created: 1 week ago
A
ইন্দো-ইউরোপীয়
B
অস্ট্রো-এশীয়
C
আফ্রিকীয়
D
ইন্দো-সেমীয়
ইন্দো-সেমীয় কোনো ভাষা-পরিবারের নাম নয়। বাংলা ভাষা পৃথিবীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভাষা এবং এটি নির্দিষ্ট ভাষা-পরিবারের অন্তর্ভুক্ত।
-
বাঙালি জনগোষ্ঠীর ভাব প্রকাশের প্রধান মাধ্যম হলো বাংলা ভাষা।
-
পৃথিবীর ভাষাগুলোকে সাধারণত ইন্দো-ইউরোপীয়, চীনা-তিব্বতীয়, আফ্রিকীয়, সেমীয়-হেমীয়, দ্রাবিড়ীয়, অস্ট্রো-এশীয় প্রভৃতি ভাষা-পরিবারে ভাগ করা হয়ে থাকে।
-
বাংলা ভাষা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা-পরিবারের সদস্য।
-
বাংলার নিকটতম আত্মীয় ভাষা হলো অহমিয়া (অসমিয়া) এবং ওড়িয়া।
-
ধ্রুপদি ভাষা সংস্কৃত ও পালির সঙ্গে বাংলা ভাষার রয়েছে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক।

0
Updated: 1 week ago
নিচের কোনটি বাক্-প্রত্যঙ্গ নয়?
Created: 13 hours ago
A
নাক
B
ঠোঁট
C
জিহ্বা
D
কান
• ধ্বনি :
- কোনো ভাষার উচ্চারিত শব্দকে বিশ্লেষণ করলে যে উপাদানসমূহ পাওয়া যায় সেগুলোকে পৃথকভাবে ধ্বনি বলে।
- ধ্বনির সঙ্গে অর্থের সংশ্লিষ্টতা থাকে না।
- ধ্বনি তৈরি হয় বাগ্যন্ত্রের সাহায্যে।
- ধ্বনি তৈরিতে যেসব বাক্-প্রত্যঙ্গ সহায়তা করে সেগুলো হলো-ফুসফুস, গলনালি, জিহ্বা, তালু, মাড়ি, দাঁত, ঠোঁট, নাক ইত্যাদি।
- মানুষ ফুসফুসের সাহায্যে শ্বাস গ্রহণ ও ত্যাগ করে।
- ফুসফুস থেকে বাতাস বাইরে আসার সময় মুখে নানা ধরনের ধ্বনির সৃষ্টি হয়।
- তবে সব ধ্বনিই সব ভাষা গ্রহণ করে না।

0
Updated: 13 hours ago