কত সালে মন্ট্রিল প্রটোকল কার্যকর হয়?
A
১৯৮৭ সালে ১ জানুয়ারি
B
১৯৮৮ সালে ১ জানুয়ারি
C
১৯৮৯ সালে ১ জানুয়ারি
D
১৯৯০ সালে ১ জানুয়ারি
উত্তরের বিবরণ
মন্ট্রিয়ল প্রটোকল (Montreal Protocol):
-
আনুষ্ঠানিক নাম: The Montreal Protocol on Substances that Deplete the Ozone Layer।
-
মূল উদ্দেশ্য: ওজোন স্তর রক্ষা ও তার ক্ষয় রোধ।
-
ওজোন স্তর: বায়ুমণ্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার স্তরে অবস্থান করে।
-
গৃহীত: ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭, মন্ট্রিয়ল, কানাডা।
-
কার্যকর: ১ জানুয়ারি ১৯৮৯।
-
প্রতি বছর ১৬ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক ওজোন স্তর সংরক্ষণ দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

0
Updated: 14 hours ago
"মন্ট্রিল প্রটোকল" কোথায় গৃহীত হয়েছে?
Created: 1 week ago
A
যুক্তরাষ্ট্র
B
যুক্তরাজ্য
C
কানাডা
D
মেক্সিকো
মন্ট্রিল প্রটোকল ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭ সালে কানাডার মন্ট্রিলে গৃহীত একটি আন্তর্জাতিক পরিবেশ চুক্তি, যা ওজোন স্তর ক্ষয়কারী রাসায়নিক পদার্থ সীমিত করার উদ্দেশ্যে তৈরি হয়। এটি ১ জানুয়ারি, ১৯৮৯ সালে কার্যকর হয়।
-
প্রতিষ্ঠার তারিখ ও স্থান: ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭, মন্ট্রিল, কানাডা
-
কার্যকর হওয়ার তারিখ: ১ জানুয়ারি, ১৯৮৯
-
প্রধান উদ্দেশ্য: পরিবেশ সংরক্ষণ এবং ওজোন স্তর ক্ষয়কারী রাসায়নিক পদার্থ সীমিত করা
-
মূল লক্ষ্য: ওজোন স্তরের ক্ষতি রোধ এবং পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করা

0
Updated: 1 week ago
Which of the following is related to "The Kigali Amendment"?
Created: 1 week ago
A
Paris Convention
B
Kyoto Protocol
C
Ramsar Convention
D
Montreal Protocol
"The Kigali Amendment" মূলত Montreal Protocol-এর একটি সংশোধনী।
মন্ট্রিল প্রটোকল:
-
১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭ সালে কানাডার মন্ট্রিলে এটি গৃহীত হয়।
-
১ জানুয়ারি ১৯৮৯ সালে কার্যকর হয়।
-
এর মূল উদ্দেশ্য ছিল পরিবেশ রক্ষা এবং ওজোন স্তর ধ্বংসকারী ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার সীমিত করা।
-
২০১৯ সালে এই প্রটোকলের সংশোধনী হিসেবে "The Kigali Amendment" কার্যকর হয়।

0
Updated: 1 week ago
ভিয়েনা কনভেনশন-এর আওতায় নিম্নের কোন প্রটোকলটি গৃহীত হয়?
Created: 3 weeks ago
A
মন্ট্রিল প্রটোকল
B
কার্টাগেনা প্রটোকল
C
কিয়েটো প্রটোকল
D
নাগোয়া প্রটোকল
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
আন্তর্জাতিক সংস্থা
মনট্রিল প্রটোকল
ভিয়েনা কনভেনশন (Vienna Convention)
-
পূর্ণরূপ: The Vienna Convention for the Protection of the Ozone Layer
-
ধরন: জাতিসংঘের ওজোন স্তর সংরক্ষণ ও সুরক্ষা বিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি
-
প্রস্তাব ও কার্যকর:
-
গৃহীত: ২২ মার্চ, ১৯৮৫
-
কার্যকর: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৮
-
-
স্থান: ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া
-
স্বাক্ষরকারী দেশ: ২৮টি
-
অনুমোদনকারী দেশ: ১৯৮টি
-
বৈশ্বিক অনুমোদন লাভ: ২০০৯
-
পর্যবেক্ষণ: সংশ্লিষ্ট পক্ষরা প্রতি ৩ বছরে চুক্তির অগ্রগতি ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে বৈঠক করে
প্রেক্ষাপট ও উদ্দেশ্য
-
ওজোন স্তর ক্ষয়কারী গ্যাস:
-
ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CFC), হ্যালন, কার্বন টেট্রাক্লোরাইড, মিথাইল ক্লোরোফর্ম, মিথাইল ব্রোমাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড, হাইড্রোব্রোমোফ্লোরোকার্বন ইত্যাদি।
-
-
সমস্যা: ওজোন স্তর ক্ষয় হচ্ছে, ফলে ওজোন হোল বা গর্ত তৈরি হচ্ছে।
-
প্রভাব: এই গ্যাসগুলো অধিকাংশ ক্ষেত্রে গ্রিনহাউস গ্যাস হিসেবে কাজ করে এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
-
ব্যবহার: রেফ্রিজারেশন, এয়ার কন্ডিশনিং, অ্যাজমা ইনহেলার, ফ্যান, প্লাস্টিক ফোম, মাইক্রোইলেকট্রনিক সার্কিট পরিস্কার ইত্যাদি।
-
প্রয়োজন: সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে মানবসভ্যতাকে রক্ষার জন্য ওজোন স্তরের সুরক্ষা অত্যাবশ্যক।
গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ
-
ভিয়েনা কনভেনশন হলো ওজোন স্তর রক্ষার জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক উদ্যোগ।
-
১৯৮৭ সালে মন্ট্রিল প্রটোকল গৃহীত হয়, যা ওজোন ক্ষয়কারী পদার্থের ব্যবহার কমাতে যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত।
উৎস:
i) UNEP ওয়েবসাইট
ii) Ozone Secretariat
iii) তথ্য অধিদফতর (PID)

0
Updated: 3 weeks ago