কত সালে বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক অনুমোদন করা হয়?
A
১৯৭২ সালে
B
১৯৭৩ সালে
C
১৯৭৪ সালে
D
১৯৭৫ সালে
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক
-
১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পরপরই বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক গ্রহণ করা হয় এবং আনুষ্ঠানিক অনুমোদন হয় ১৯৭২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি।
-
প্রধান প্রতীক: পানিতে ভাসমান জাতীয় ফুল শাপলা।
-
প্রতীকের অন্যান্য উপাদান:
-
উভয় পার্শ্বে একটি করে ধানের শীষ
-
চূড়ায় পাটগাছের পরস্পরযুক্ত তিনটি পাতা
-
পাতার উভয় পার্শ্বে দুটি করে মোট চারটি তারা
-
-
প্রতীকগুলোর অর্থ:
-
পানি, ধান ও পাট বাংলাদেশের প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক বৈশিষ্ট্যকে প্রতিফলিত করে
-
জলজ প্রস্ফুটিত শাপলা অঙ্গীকার, সৌন্দর্য ও সুরুচির প্রতীক
-
চারটি তারা জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার চারটি সংবিধানিক মূলনীতিকে চিহ্নিত করে
-
-
ডিজাইন ও নির্মাণ:
-
পটুয়া কামরুল হাসান প্রতীকটির মূল ডিজাইন করেছেন
-
মোহাম্মদ ইদ্রিস ভাসমান শাপলা আঁকেন
-
শিল্পী শামসুল আলম শাপলার পাশে ধানের শীষবেষ্টিত পাটপাতা ও চারটি তারা যুক্ত করেন
-
-
সংবিধানিক উল্লেখ: সংবিধানের প্রথম ভাগ (প্রজাতন্ত্র) অনুচ্ছেদ ৪ (৩)-এ জাতীয় প্রতীকের বিবরণ সংযোজিত আছে।

0
Updated: 14 hours ago
বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকে কয়টি তারকা আছে?
Created: 4 days ago
A
২টি
B
৩টি
C
৪টি
D
৫টি
বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী জাতীয় প্রতীক নির্ধারিত হয়েছে, যা দেশের প্রকৃতি, অর্থনীতি ও জাতির উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে প্রতিফলিত করে।
-
জাতীয় প্রতীক হলো পানিতে ভাসমান জাতীয় ফুল শাপলা।
-
শাপলার উভয় পাশে একটি করে ধানের শীষ স্থাপন করা হয়েছে।
-
ফুলের চূড়ায় রয়েছে পাটগাছের পরস্পরযুক্ত তিনটি পাতা।
-
পাতার উভয় পার্শ্বে রয়েছে দুটি করে তারকা, মোট চারটি তারকা।
-
পানি, ধান ও পাট বাংলাদেশের প্রকৃতি ও অর্থনীতিকে চিহ্নিত করে।
-
জলজ প্রস্ফুটিত শাপলা অঙ্গীকার, সৌন্দর্য ও সুরুচির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত।
-
তারকাগুলো জাতির লক্ষ্য ও উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে প্রকাশ করে।

0
Updated: 4 days ago