ট্রানজিস্টর মূলত কোন কাজে ব্যবহৃত হয়?
A
শব্দ তরঙ্গ বৃদ্ধি করতে
B
আলোর রঙ পরিবর্তন করতে
C
বৈদ্যুতিক সংকেত পরিবর্ধন করতে
D
চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরি করতে
উত্তরের বিবরণ
ট্রানজিস্টর (Transistor):
-
সংজ্ঞা:
ট্রানজিস্টর একটি বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রক যন্ত্র, যা বৈদ্যুতিক সংকেত (Electric Signal) প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে এবং পরিবর্ধক (Amplifier) ও সুইচ (Switch) হিসেবে ব্যবহার হয়। -
গঠন ও ইতিহাস:
-
এটি তিন প্রান্ত (Terminal) বিশিষ্ট একটি ডিভাইস।
-
প্রথম আবিষ্কার হয় ১৯৪৮ সালে আমেরিকার বেল ল্যাবরেটরীতে।
-
আবিষ্কারের পর থেকে এটি ইলেকট্রনিক জগতের বিপ্লব ঘটিয়েছে।
-
-
ব্যবহার ও ধরন:
-
ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।
-
বিবর্ধক (Amplifier) হিসেবে এর ব্যবহার সর্বাধিক।
-
সাধারণ ট্রানজিস্টরে ইলেকট্রন ও হোল উভয় ধরনের চার্জ বাহক থাকে, তাই একে বাইপোলার ট্রানজিস্টর (Bipolar Transistor) বলা হয়।
-
সুইচ এবং ইলেকট্রনিক বিবর্ধক হিসেবে ব্যবহার হয়।
-

0
Updated: 15 hours ago
কোন হরমোনকে ‘স্ট্রেস হরমোন’ বলা হয়?
Created: 2 weeks ago
A
ইনসুলিন
B
থাইরক্সিন
C
কর্টিসল
D
অ্যাড্রেনালিন
কর্টিসল হরমোন (Cortisol Hormone)
১. উত্স
-
নিঃসৃত হয় অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি (Adrenal Gland) থেকে।
২. বৈশিষ্ট্য
-
স্টেরয়েড হরমোন।
-
স্ট্রেস হরমোন নামেও পরিচিত।
-
মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তায় রক্তে কর্টিসলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।
৩. কার্যকারিতা
-
স্ট্রেস প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ: দীর্ঘমেয়াদি চাপের সময় শরীরের প্রতিক্রিয়া সমন্বয় করে।
-
গ্লুকোজ বিপাক নিয়ন্ত্রণ: গ্লুকোজ উৎপাদন ও ব্যবহারে ভূমিকা রাখে, শরীরকে শক্তি সরবরাহ করে।
-
প্রোটিন, ফ্যাট এবং শর্করার বিপাক নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
৪. অন্যান্য হরমোনের তুলনা
হরমোন | কার্য |
---|---|
অ্যাড্রেনালিন | তাৎক্ষণিক “ফাইট-অর-ফ্লাইট” প্রতিক্রিয়া |
ইনসুলিন | রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায় |
থাইরক্সিন | দেহের বিপাকক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে |
উৎস:
১) বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি
২) National Center for Biotechnology Information (NCBI)

0
Updated: 2 weeks ago
ট্রানজিস্টরের প্রধান ব্যবহার কোনটি?
Created: 1 week ago
A
তাপমাত্রা পরিমাপ
B
লাইট জ্বালানো
C
ব্যাটারি চার্জ করা
D
ইলেকট্রনিক বিবর্ধক ও সুইচ হিসেবে
ট্রানজিস্টর (Transistor)
-
ট্রানজিস্টরে তিনটি টার্মিনাল (Terminal) থাকে, যথা: এমিটার (Emitter), বেস (Base), কালেক্টর (Collector)।
-
ট্রানজিস্টর হলো তিন প্রান্ত বিশিষ্ট একটি ডিভাইস (Device)।
-
প্রথম ট্রানজিস্টর ১৯৪৮ সালে আমেরিকার বেল ল্যাবরেটরিতে আবিষ্কৃত হয়।
-
ট্রানজিস্টরের আবিষ্কারের পর ইলেকট্রনিক জগতে বিপ্লব সৃষ্টি হয়।
-
এটি ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।
-
বিবর্ধক (Amplifier) হিসেবে এর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি।
-
সাধারণ ট্রানজিস্টরে ইলেকট্রন ও হোল উভয় ধরনের চার্জ বাহক থাকে, তাই একে বাইপোলার ট্রানজিস্টর (Bipolar Transistor) বলা হয়।
-
ট্রানজিস্টরকে ইলেকট্রনিক বিবর্ধক ও সুইচ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

0
Updated: 1 week ago
একটি ট্রানজিস্টরে কতটি p-n জাংশন থাকে?
Created: 2 weeks ago
A
১টি
B
২টি
C
৩টি
D
৪টি
একটি বাইপোলার জাংশন ট্রানজিস্টর (BJT) দুই ধরনের হয় — NPN ও PNP. একটি ট্রানজিস্টর মূলত দুটি p-n জাংশন দ্বারা গঠিত হয়।
- ট্রানজিস্টরে তিনটি টার্মিনাল থাকে।
যথা: ইমিটার, বেস এবং কালেক্টর।
- ট্রানজিস্টর হলো তিন প্রান্ত (Terminal) বিশিষ্ট একটি ডিভাইস (Device)।
- ১৯৪৮ সালে আমেরিকায় বেল ল্যাবরেটরীতে প্রথম এর আবিষ্কার হয়।
- আবিষ্কারের পর থেকেই ট্রানজিস্টর ইলেকট্রনিক জগতে বিপ্লবের সৃষ্টি করেছে।
- ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির এটি একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।
- বিবর্ধক (Amplifier) হিসেবে এর ব্যবহার সর্বাধিক।
- সাধারণ ট্রানজিস্টরে ইলেকট্রন এবং হোল উভয় ধরনের চার্জ বাহক থাকে বলে একে বাইপোলার ট্রানজিস্টর বলে।
- ইলেকট্রনিক বিবর্ধক ও সুইচ হিসেবে ট্রানজিস্টর ব্যবহৃত হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র, এইচএসসি প্রোগাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago