রেশম পোকা পালনকে কী বলা হয়?
A
এপিকালচার
B
সেরিকালচার
C
পিসিকালচার
D
ভিটিকালচার
উত্তরের বিবরণ
সেরিকালচার (Sericulture) ও রেশম পোকা পালন:
-
সেরিকালচার:
-
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে রেশম পোকা চাষকে সেরিকালচার বলে।
-
রেশম পোকা বা Silk Worm-এর বৈজ্ঞানিক নাম Bombyx mori।
-
তুঁতজাত রেশম মথের চাষ, এর গুটি থেকে অপরিশোধিত রেশম সংগ্রহ ও পরিশোধন করে ব্যবহারযোগ্য রেশম সুতো তৈরি করার পুরো প্রক্রিয়াকেই সেরিকালচার বলা হয়।
-
-
অন্যান্য প্রাসঙ্গিক চাষাবাদ:
-
এপিকালচার (Apiculture): মৌমাছি পালন, প্রধানত মধু সংগ্রহের জন্য।
-
পিসিকালচার (Pisciculture): মাছ চাষ বা পালন।
-
ভিটিকালচার (Viticulture): মদ তৈরির জন্য আঙ্গুর চাষ।
-
0
Updated: 1 month ago
QR কোডে ব্যবহৃত হয় -
Created: 1 month ago
A
তড়িৎ চৌম্বকত্ব
B
রেডিও ফ্রিকুয়েন্সি
C
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং
D
অপটিক্যাল রিডিং
QR কোডে তথ্য সংরক্ষণ ও পড়ার জন্য অপটিক্যাল রিডিং ব্যবহৃত হয়। এটি এক ধরনের বিশেষ বারকোড, যা তথ্যকে দ্রুত এবং সহজভাবে স্ক্যান করার সুযোগ দেয়। নিচে এর সংজ্ঞা, ব্যবহার ও বৈশিষ্ট্যগুলো দেওয়া হলো।
-
QR কোড হলো একটি দুই-মাত্রিক (2D) বারকোড, যা ছোট কালো ও সাদা বর্গক্ষেত্র দিয়ে তৈরি।
-
প্রতিটি স্কোয়ারে তথ্য সংরক্ষিত থাকে, যা কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা অন্যান্য স্ক্যানার দ্বারা সহজেই পড়া যায়।
-
কালো-সাদা বর্গক্ষেত্রে শুধু সংখ্যা বা English alphabets নয়, বরং Japanese Kanji ও অন্যান্য non-Latin অক্ষরও সংরক্ষণ করা যায়।
QR কোডের ব্যবহার:
-
প্রথমে এটি তৈরি করা হয়েছিল automobile parts tracking এর জন্য।
-
বর্তমানে এটি advertisement, ticketing, product tracking সহ নানা ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
QR কোড স্ক্যান ও বৈশিষ্ট্য:
-
QR কোড স্ক্যান করতে সাধারণত স্মার্টফোন ক্যামেরা বা laser scanner ব্যবহার করা হয়।
-
বিশেষ software স্ক্যান করা তথ্যকে ডিকোড করে ইউজারের সামনে উপস্থাপন করে।
-
সবচেয়ে বড় QR কোড Version 40, যার সাইজ 177 × 177 pixels। আর সবচেয়ে ছোট Version 1, যার সাইজ 21 × 21 pixels।
-
Version 40 কোডে প্রায় 7,089 digits অথবা 4,296 alphanumeric characters সংরক্ষণ করা যায়।
-
অনেক স্মার্টফোনে built-in QR reader থাকে, ফলে এগুলো advertising এবং promotion-এ সহজেই ব্যবহার করা যায়।
0
Updated: 1 month ago
মস জাতীয় উদ্ভিদে মূলের পরিবর্তে কী থাকে?
Created: 1 month ago
A
স্টোলন
B
রাইজোম
C
শিকড়
D
রাইজয়েড
মস হলো এমন উদ্ভিদ যা সাধারণ উদ্ভিদের মতো কাণ্ড ও পাতা রাখলেও মূল নেই।
-
মসের মূলের পরিবর্তে রাইজয়েড থাকে।
-
এরা সবুজ এবং স্বভোজী।
-
সাধারণত স্যাঁতসেঁতে স্থানে জন্মে।
-
উদাহরণ: Riccia, Anthoceros, Semibarbula ইত্যাদি।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন বর্ণের আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম?
Created: 1 month ago
A
কমলা
B
হলুদ
C
লাল
D
বেগুনি
তাড়িতচৌম্বকীয় বর্ণালির এক ক্ষুদ্র অংশ আমাদের চোখে দৃশ্যমান হয়, যাকে দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গ বা দৃশ্যমান বিকিরণ বলা হয়। এই আলোই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে রঙের অনুভূতি প্রদান করে।
-
দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পরিসর 4×10⁻⁷ মিটার থেকে 7×10⁻⁷ মিটার।
-
ভিন্ন ভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের কারণে আলোর বিভিন্ন বর্ণ দেখা যায়।
-
দৃশ্যমান আলোকে সাধারণত বেগুনি, নীল, আসমানী, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল—এই সাতটি ভাগে বিভক্ত করা হয়।
-
বেগুনি আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম, তাই এর প্রতিসরণ, বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ সবচেয়ে বেশি।
-
লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি, তাই এর প্রতিসরণ, বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ সবচেয়ে কম।
-
তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বেশি হবে, প্রতিসরণ, বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ তত কম হবে।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago