রেশম পোকা পালনকে কী বলা হয়?
A
এপিকালচার
B
সেরিকালচার
C
পিসিকালচার
D
ভিটিকালচার
উত্তরের বিবরণ
সেরিকালচার (Sericulture) ও রেশম পোকা পালন:
-
সেরিকালচার:
-
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে রেশম পোকা চাষকে সেরিকালচার বলে।
-
রেশম পোকা বা Silk Worm-এর বৈজ্ঞানিক নাম Bombyx mori।
-
তুঁতজাত রেশম মথের চাষ, এর গুটি থেকে অপরিশোধিত রেশম সংগ্রহ ও পরিশোধন করে ব্যবহারযোগ্য রেশম সুতো তৈরি করার পুরো প্রক্রিয়াকেই সেরিকালচার বলা হয়।
-
-
অন্যান্য প্রাসঙ্গিক চাষাবাদ:
-
এপিকালচার (Apiculture): মৌমাছি পালন, প্রধানত মধু সংগ্রহের জন্য।
-
পিসিকালচার (Pisciculture): মাছ চাষ বা পালন।
-
ভিটিকালচার (Viticulture): মদ তৈরির জন্য আঙ্গুর চাষ।
-

0
Updated: 16 hours ago
কোন তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি?
Created: 2 days ago
A
০° সেলসিয়াস
B
২৩° সেলসিয়াস
C
৪° সেলসিয়াস
D
১০০° সেলসিয়াস
পানি এবং তার বৈশিষ্ট্য
-
বিশুদ্ধ পানি স্বাদহীন, গন্ধহীন এবং বর্ণহীন।
-
পানির ঘনত্ব তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল।
-
পানির ঘনত্ব সর্বাধিক ৪° সেলসিয়াসে, যা ১ গ্রাম/সেন্টিমিটার³ বা ১০০০ কেজি/মিটার³।
-
অর্থাৎ, ১ সি.সি. পানির ভর = ১ গ্রাম
-
১ কিউবিক মিটার পানির ভর = ১০০০ কেজি
-
-
বরফের গলনাংক: যে তাপমাত্রায় বরফ গলে যায়, সেটিই বরফের গলনাংক, যা ০° সেলসিয়াস।
-
পানির স্ফুটনাংক: যে তাপমাত্রায় পানি বাষ্পে পরিণত হয় বায়ুমণ্ডলীয় চাপে, সেটিই পানির স্ফুটনাংক, যা ১০০° সেলসিয়াস।
উৎস:

0
Updated: 2 days ago
’কালাহারি মরুভূমি’ যে সব দেশে বিস্তৃত-
Created: 3 days ago
A
মালি, নাইজার ও চাঁদ
B
মিশর, লিবিয়া ও সুদান
C
নামিবিয়া, বতসোয়ানা ও দক্ষিণ আফ্রিকা
D
কেনিয়া, তানজানিয়া ও উগান্ডা
কালাহারি মরুভূমি:
-
অবস্থান: আফ্রিকা মহাদেশে, বিস্তৃত অঞ্চলে।
-
আয়তন: প্রায় ৯,৩২,০০০ বর্গ কিমি।
-
মরুভূমির আকার: আফ্রিকার মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম, বিশ্বের মধ্যে ষষ্ঠ বৃহত্তম।
-
বিস্তার: বতসোয়ানা, নামিবিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা।
-
বতসোয়ানার ৭০% অঞ্চল
-
নামিবিয়ার পূর্ব অংশ
-
দক্ষিণ আফ্রিকার উত্তর অংশ
-
উৎস:

0
Updated: 3 days ago
১০০ ওয়াট-এর একটি বৈদ্যুতিক বাল্ব ১ ঘন্টা চললে কত শক্তি ব্যয় হয়?
Created: 2 weeks ago
A
১০০ জুল
B
৬০ জুল
C
৬০০০ জুল
D
৩৬০০০০ জুল
বৈদ্যুতিক শক্তি এবং ওয়াট-ঘণ্টা
যদি কোনো তড়িৎ যন্ত্রের ক্ষমতা ১ ওয়াট হয় এবং সেটির মাধ্যমে ১ ঘণ্টা ধরে বৈদ্যুতিক প্রবাহ চলে, তবে যন্ত্রটি যে পরিমাণ শক্তি ব্যবহার করবে, সেটিই ১ ওয়াট-ঘণ্টা (1 Wh) শক্তি। এটি বলতে পারেন,
অনেকে বড় শক্তির জন্য কিলোওয়াট-ঘণ্টা (kWh) ব্যবহার করে। এটি হিসাব করা যায় এভাবে:
অর্থাৎ, ১ কিলোওয়াট-ঘণ্টা শক্তি ৩.৬ মেগাজুল (MJ)।
উদাহরণস্বরূপ, ধরুন একটি ১০০ ওয়াট ক্ষমতার বৈদ্যুতিক বাল্ব ১ ঘণ্টা জ্বলে। তখন বাল্বটি ব্যবহার করবে:
আন্তর্জাতিকভাবে, ঘরে-বাইরে যে বিদ্যুৎ সরবরাহ হয়, সেটিকে সাধারণত কিলোওয়াট-ঘণ্টা (kWh) এককে মাপা হয়। বাংলাদেশে এটি ইউনিট (Unit) নামেও পরিচিত। বিদ্যুৎ বিলও এই একক অনুযায়ী হিসাব করা হয়।
সূত্র: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, এনসিটিবি

0
Updated: 2 weeks ago