যদি আপনার ইন্টারনেট স্পিড 50 Mbps হয়, তাহলে তাত্ত্বিকভাবে আপনি 1 সেকেন্ডে কত মেগাবিট ডাউনলোড করতে পারবেন?
A
500 Mb
B
5 Mb
C
50 Mb
D
0.5 Mb
উত্তরের বিবরণ
যদি আপনার ইন্টারনেট স্পিড 50 Mbps হয়, তাহলে এর অর্থ হলো Megabits per second বা প্রতি সেকেন্ডে ৫০ মেগাবিট ডেটা স্থানান্তর করা সম্ভব। অর্থাৎ তাত্ত্বিকভাবে এক সেকেন্ডে আপনি ৫০ মেগাবিট ডেটা ডাউনলোড করতে পারবেন। স্পিড যত বেশি হবে, ডাউনলোড ক্ষমতাও তত বাড়বে। তবে বাস্তবে নেটওয়ার্ক ল্যাটেন্সি, সার্ভারের পারফরম্যান্স কিংবা অন্যান্য কারণে স্পিড কিছুটা কম হতে পারে।
সঠিক উত্তর: গ) 50 Mb
-
Mbps = Megabits per second → এক সেকেন্ডে কত মেগাবিট ডেটা ট্রান্সফার হয় তা নির্দেশ করে।
-
ডেটা ট্রান্সমিশন স্পিড হলো এক স্থান থেকে অন্য স্থানে অথবা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডেটা স্থানান্তরের হার।
-
এই স্পিডকে অনেক সময় ব্যান্ডউইডথও বলা হয় এবং সাধারণত bps (bits per second) এ মাপা হয়।
বিভিন্ন একক:
-
bps = bit per second (১ bit = 0 বা 1)
-
kbps = kilobits per second (1000 bits = 1 kilobit)
-
Mbps = megabits per second (1000 kilobits = 1 megabit)
-
Gbps = gigabits per second (1000 megabits = 1 gigabit)
-
Tbps = terabits per second (1000 gigabits = 1 terabit)
-
Pbps = petabits per second (1000 terabits = 1 petabit)
MBps vs Mbps:
-
MBps (MegaBytes per second): এখানে B = Byte, অর্থাৎ বড় হাতের B বাইটকে নির্দেশ করে।
-
Mbps (Megabits per second): এখানে b = bit, অর্থাৎ ছোট হাতের b বিটকে নির্দেশ করে।
-
মনে রাখতে হবে, 1 Byte = 8 bits। তাই 50 Mbps ≈ 6.25 MBps গতিতে ডেটা ডাউনলোড করা সম্ভব।
0
Updated: 1 month ago
কোন গেইটগুলো সার্বজনীন গেইট হিসেবে পরিচিত?
Created: 1 month ago
A
AND এবং OR
B
NAND এবং NOR
C
XOR এবং NOT
D
OR এবং NOT
NAND এবং NOR গেইট – সার্বজনীন গেইট
সার্বজনীন গেইট:
-
যেসব গেইটের মাধ্যমে AND, OR এবং NOT গেইটের ফাংশন প্রতিস্থাপন করা যায়, তাদের সার্বজনীন গেইট বলা হয়।
-
অ্যান্ড, অর ও নট গেইটের সমন্বয়ে সব ধরনের লজিক সার্কিট বা যুক্তি বর্তনী তৈরি করা যায়।
-
ন্যান্ড গেইট ব্যবহার করেই যে কোন লজিক সার্কিট বা বর্তনী তৈরি করা সম্ভব, কারণ ন্যান্ড দিয়ে AND, OR ও NOT বাস্তবায়ন করা যায়।
-
একইভাবে, NOR গেইট দিয়েও সব ধরনের লজিক সার্কিট তৈরি করা সম্ভব।
-
এই কারণেই NAND ও NOR গেইটকে সার্বজনীন গেইট বলা হয়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 1 month ago
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমকে কোন ধরনের নেটওয়ার্ক বলা হয়?
Created: 1 month ago
A
অ্যানালগ সেলুলার নেটওয়ার্ক
B
ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক
C
স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক
D
ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্ক
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম – ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক
দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৯০-২০০০):
-
১৯৯০ সালে ইউরোপে দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোন সর্বপ্রথম ব্যবহৃত হয়।
-
লক্ষ্য ছিল ট্রান্সমিশন কোয়ালিটি, সিস্টেম ক্যাপাসিটি উন্নয়ন এবং বিশাল এলাকা জুড়ে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা।
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য:
-
১৯৯০ সালে GSM এবং CDMA স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহার করে 2G মোবাইল সিস্টেমের যাত্রা শুরু হয়।
-
ডিজিটাল ট্রান্সমিশন সিস্টেম ব্যবহার করা হয়; ভয়েস ও ডেটা প্রেরণ সম্ভব।
-
দ্বিতীয় প্রজন্মকে ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক বলা হয়।
-
প্রিপেইড পদ্ধতি, SMS, MMS, টেক্সট মেসেজিং সুবিধা চালু হয়।
-
ভয়েস কল সুবিধা চালু হয়।
-
মোবাইল ফোনে পেমেন্ট সিস্টেমের প্রবর্তন হয়।
-
আন্তর্জাতিক রোমিং সুবিধা এবং ইন্টারনেট ব্যবহার সুবিধা চালু হয়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।
0
Updated: 1 month ago
OMR ডিভাইস কীভাবে কাজ করে?
Created: 1 month ago
A
চুম্বকীয় শক্তির সাহায্যে মার্ক স্ক্যান করে
B
আলোর সাহায্যে মার্ক স্ক্যান করে
C
তাপের সাহায্যে মার্ক পড়ে
D
ইনফ্রারেড রশ্মি ব্যবহার করে
সঠিক উত্তর: খ) আলোর সাহায্যে মার্ক স্ক্যান করে
ওএমআর (OMR – Optical Mark Reader):
-
OMR হলো একটি বিশেষ ধরনের ইনপুট ডিভাইস, যা OMR সিটে দাগাঙ্কিত পেনসিল বা কলমের মার্ক সনাক্ত করতে পারে।
-
OMR সিটের মার্ক আলোর সাহায্যে স্ক্যান করে এবং সমতুল্য বৈদ্যুতিক পালস উৎপন্ন করে।
-
বিশেষ OMR সিটের মার্ককে নির্দিষ্ট ফরম্যাটে ডাটা আকারে রূপান্তর করা হয়।
-
সাধারণ ব্যবহার: নৈর্বাচনিক প্রশ্নোত্তর, জনসংখ্যা জরিপ এবং অনুরূপ কাজ।
-
এই ডিভাইস অতি কম সময়ে বিপুল পরিমাণ তথ্য স্ক্যান করতে সক্ষম।
-
লক্ষ্যণীয়: মার্ক স্পষ্ট না হলে সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না।
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি-২, এসএসসি ও দাখিল (ভোকেশনাল)
0
Updated: 1 month ago