'পিঙ্গল' এর সঠিক প্রতিশব্দ কোনটি?
A
নীল
B
সূর্য
C
চন্দ্র
D
হলুদাভ নীল
উত্তরের বিবরণ
• 'পিঙ্গল' এর সঠিক প্রতিশব্দ - হলুদ আভা-যুক্ত নীল রঙ।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
বদরুদ্দীন উমর রচিত গ্রন্থ-
Created: 4 weeks ago
A
সংস্কৃতির সংকট
B
সংস্কৃতির ভাঙা সেতু
C
সংস্কৃতির চড়াই-উৎরাই
D
সংস্কৃতি কথা
বদরুদ্দীন উমর ছিলেন একজন অধ্যাপক, রাজনীতিক ও প্রাবন্ধিক। তিনি ১৯৩১ সালের ২০ ডিসেম্বর পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। সাহিত্য ও সমাজচিন্তায় তাঁর অবদান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তিনি ‘সংস্কৃতি’ সাময়িকীর সম্পাদক হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। তাঁর চিন্তাধারা ছিল সমাজ, রাজনীতি ও সংস্কৃতির গভীর বিশ্লেষণভিত্তিক। তাঁর রচিত বিখ্যাত গ্রন্থের একটি হলো ‘সংস্কৃতির সংকট’।
বদরুদ্দীন উমর-এর প্রকাশিত গ্রন্থসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য—
-
সাম্প্রদায়িকতা,
-
সংস্কৃতির সাম্প্রদায়িকতা,
-
পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি,
-
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ও উনিশ শতকের বাঙালী সমাজ,
-
যুদ্ধপূর্ব বাঙলাদেশ,
-
যুদ্ধোত্তর বাঙলাদেশ,
-
ভাষা আন্দোলন ও অন্যান্য প্রসঙ্গ,
-
বঙ্গভঙ্গ ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতি,
-
সংস্কৃতির সংকট ইত্যাদি।
অন্যদিকে—
-
মোতাহের হোসেন চৌধুরী রচিত গ্রন্থ: সংস্কৃতি কথা।
-
শওকত ওসমান রচিত গ্রন্থ: সংস্কৃতির চড়াই-উৎরাই।
-
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচিত গ্রন্থ: সংস্কৃতির ভাঙা সেতু।
0
Updated: 4 weeks ago
শিরোনামের প্রধান অংশ কোনটি?
Created: 3 months ago
A
ডাকটিকিট
B
পোস্টাল কোড
C
প্রেরকের ঠিকানা
D
প্রাপকের ঠিকানা
শিরোনামের প্রধান অংশ হচ্ছে প্রাপকের নাম ঠিকানা। সাধারণত একটি ব্যক্তিগত চিঠিতে ছয়টি অংশ বিদ্যমান থাকে। যথা: ১. মঙ্গল সূচক শব্দ। ২. স্থান ও তারিখ। ৩. সম্বোধন ও সম্ভাষণ। ৪. চিঠির বক্তব্য। ৫. লেখকের স্বাক্ষর, বিদায় সম্ভাষণ। ৬. শিরোনাম- প্রেরক ও প্রাপকের নাম ঠিকানা।
0
Updated: 3 months ago
'বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এলো বান'- কোন ছন্দে রচিত?
Created: 2 weeks ago
A
অক্ষরবৃত্ত
B
মাত্রাবৃত্ত
C
স্বরবৃত্ত
D
অমিত্রাক্ষর
"বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এলো বান"- এই পদটি স্বরবৃত্ত ছন্দে রচিত। স্বরবৃত্ত ছন্দের বৈশিষ্ট্য হলো, এর প্রতিটি পদে স্বরবর্ণের পরিমাণ (মাত্রা) সুষম থাকে, এবং প্রতিটি পদে অন্ত্যধ্বনি বা শেষ শব্দের শেষ অংশে সাধারণত স্বরবর্ণের ব্যবহার হয়। এই ছন্দের ক্ষেত্রে, প্রত্যেকটি অক্ষরের মধ্যে সহজ, মসৃণ ও ধারাবাহিক গতি থাকে।
এখানে "বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এলো বান" পদটি এর জন্যই উপযুক্ত উদাহরণ, কারণ এতে প্রতিটি শব্দের মধ্যে যে স্বরবর্ণের ব্যবহার হয়, তা ধারাবাহিক ও মসৃণ। এর ফলে, শব্দের মধ্যে সুর এবং ছন্দের একটি সুন্দর প্রবাহ তৈরি হয়, যা স্বরবৃত্ত ছন্দের মূল বৈশিষ্ট্য।
এছাড়া, বাকি ছন্দগুলো (অক্ষরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত, অমিত্রাক্ষর) যেমন:
-
অক্ষরবৃত্ত: যেখানে প্রতিটি পদে নির্দিষ্ট সংখ্যা থাকে নির্ধারিত অক্ষরের।
-
মাত্রাবৃত্ত: যেখানে মাত্রার সংখ্যা অভিন্ন থাকে।
-
অমিত্রাক্ষর: যেখানে চরণে নিয়মিত চরণান্তর থাকে, কিন্তু অন্ত্যমিল নিয়মিত হয় না।
এই সব বৈশিষ্ট্যগুলি স্বরবৃত্ত ছন্দের সঙ্গে মেলে না, এবং তাই "বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এলো বান" এই পদটি স্বরবৃত্ত ছন্দে রচিত।
0
Updated: 2 weeks ago