'দাঁত ফোটানো' বাগ্ধারার অর্থ কী?
A
ইশারা করা
B
যোগ্য করে গড়ে তোলা
C
কঠিন বিষয় আয়ত্ত করা
D
কৃত্রিম হাসি হাসা
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষায় বাগ্ধারা কথোপকথন ও লেখায় অর্থকে সংক্ষিপ্ত ও প্রাঞ্জলভাবে প্রকাশ করার একটি উপায়। কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাগ্ধারা ও তাদের অর্থ নিচে দেওয়া হলো।
-
দাঁত ফোটানো : কঠিন বিষয় আয়ত্ত করা
-
কেউকেটা : বিশিষ্ট ব্যক্তি
-
কূপমণ্ডূক : সীমাবদ্ধ জ্ঞান
-
উনপাঁজুরে : দুর্বল ও ব্যক্তিত্বহীন
-
ডাকাবুকো : নির্ভীক
-
দেঁতো হাসি : কৃত্রিম হাসি
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
’শনিবারের চিঠি’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
B
নীরদ চন্দ্র চৌধুরী
C
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
D
রামানন্দ চট্টপাধ্যায়
‘শনিবারের চিঠি’ ছিল একটি ব্যঙ্গাত্মক ধাঁচের সাহিত্যিক পত্রিকা, যা প্রথমে সাপ্তাহিক পরে মাসিক আকারে প্রকাশিত হয়। হাস্য-বিদ্রূপের মাধ্যমে সমসাময়িক সাহিত্যচর্চাকে সমালোচনা করাই এর মূল উদ্দেশ্য ছিল।
-
পত্রিকাটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯২৪ সালে।
-
১৯৩০-৪০ এর দশকে এটি কলকাতাকেন্দ্রিক বাংলা সাহিত্যজগতে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
-
এই পত্রিকার সঙ্গে কল্লোল গোষ্ঠীর দ্বন্দ্ব ছিল আক্রমণাত্মক, তবে তৎকালীন সাহিত্যে এটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছিল।
-
পত্রিকার প্রাণপুরুষ ছিলেন সজনীকান্ত দাস। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত প্রকাশনা ও সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
-
পত্রিকার প্রথম সম্পাদক ছিলেন যোগানন্দ দাস।
-
নীরদ চন্দ্র চৌধুরী-ও একসময় সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
-
শনিবারের চিঠিতে প্রকাশিত অধিকাংশ রচনা বেনামে প্রকাশিত হয়েছিল।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
যে যে পদে সমাস হয় তাদের প্রত্যেকটি পদকে কী বলে?
Created: 1 month ago
A
ব্যাসবাক্য
B
সমস্যমান পদ
C
সমস্তপদ
D
উত্তরপদ
যে যে পদে সমাস হয় তাদের প্রত্যেকটির নাম সমস্যমান পদ। সমাস এর পরিভাষা পাঁচটি। সমস্যমান পদ, ব্যাসবাক্য, সমস্তপদ, পূর্বপদ, পরপদ। সমাস যুক্তপ্রদেশ প্রথম অংশকে পূর্বপদ বলে। সমাস যুক্ত পদের পরবর্তী অংশকে পরপদ বলে।
সমাসবদ্ধ বা সমাস নিষ্পন্ন পদটির নাম সমস্ত পদ। সমস্ত পদ কে ভাঙলে যে বাক্য পাওয়া যায় তাকে বলা হয় ব্যাসবাক্য।
0
Updated: 1 month ago
কোন শব্দে সমাস-ঘটিত অশুদ্ধি ঘটেছে?
Created: 1 month ago
A
কৃপণতা
B
সুবুদ্ধিমান
C
স্বতন্ত্রতা
D
অধৈর্যতা
সমাস-ঘটিত অশুদ্ধি হলো সুবুদ্ধিমান, যার শুদ্ধ রূপ হলো সুবুদ্ধি। এই ক্ষেত্রে ‘মান’ যুক্ত করা অনর্থক ও অপ্রয়োজনীয়।
অন্যদিকে—
-
‘তা’ প্রত্যয় ঘটিত অপপ্রয়োগ হয়েছে অধৈর্যতা শব্দে। এর শুদ্ধ রূপ হলো অধৈর্য বা ধীরতা।
-
স্বতন্ত্রতা এবং কৃপণতা শব্দগুলোর প্রয়োগ শুদ্ধ।
0
Updated: 1 month ago