‘বেদের মেয়ে’ নাটকটির রচয়িতা পল্লিকবি জসীম উদ্দীন। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৫১ খ্রিষ্টাব্দে।
• জসীম উদ্দীন রচিত অন্যান্য নাটক:
-
পদ্মাপার
-
বেদের মেয়ে
-
মধুমালা
-
পল্লীবধূ
-
গ্রামের মেয়ে
'বেদের মেয়ে' নাটকটির রচয়িতা কে?
A
কাজী নজরুল ইসলাম
B
জসীম উদদীন
C
আল মাহমুদ
D
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
উত্তরের বিবরণ
0
Updated: 1 month ago
মীর মশাররফ হোসেনের নাটক কোনটি?
Created: 3 months ago
A
নটির পূজা
B
বেহুলা গীতাভিনয়
C
নবীন তপস্বিনী
D
কৃষ্ণকুমারী
‘বেহুলা গীতাভিনয়’ নাটকটি মীর মশাররফ হোসেন রচিত একটি গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যকর্ম।
অপরদিকে,
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘নটীর পূজা’ নাটকটি বৌদ্ধধর্মীয় গ্রন্থ থেকে অনুপ্রাণিত।
‘নবীন তপস্বিনী’ নাটকটির রচয়িতা হলেন দীনবন্ধু মিত্র।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সফল ট্রাজেডি নাটক ‘কৃষ্ণকুমারী’ রচনা করেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
মীর মশাররফ হোসেন ছিলেন ঔপন্যাসিক, নাট্যকার এবং প্রাবন্ধিক। তিনি ১৮৪৭ সালের ১৩ নভেম্বর কুষ্টিয়ার লাহিনীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলা সাহিত্যে প্রথম মুসলিম ঔপন্যাসিক হিসেবে তাঁকে বিবেচনা করা হয়।
তাঁর সাহিত্যগুরু ছিলেন কাঙাল হরিনাথ, যিনি ‘গ্রামবার্তা’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। মশাররফের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ ‘রত্নাবতী’। ছাত্রজীবনে তিনি ‘সংবাদ প্রভাকর’ ও ‘কুমারখালির গ্রামবার্তা’ পত্রিকার মফঃস্বল সংবাদদাতার কাজ শুরু করেন। পাশাপাশি ‘আজিজননেহার’ এবং ‘হিতকরী’ নামে দুটি পত্রিকার সম্পাদনাও করেন। তিনি উনিশ শতকের বাঙালি মুসলিম সাহিত্যিকদের পথপ্রদর্শক এবং বঙ্কিমচন্দ্র যুগের একজন প্রধান গদ্যকার।
নাটক:
বসন্তকুমারী
জমীদার দর্পণ
বেহুলা গীতাভিনয়
প্রহসন:
টালা অভিনয়
এর উপায় কি
ফাঁস কাগজ
ভাই ভাই এইতো চাই
উপন্যাস:
বিষাদ-সিন্ধু
আত্মজীবনীমূলক রচনা:
উদাসীন পথিকের মনের কথা
গাজী মিয়াঁর বস্তানী
আমার জীবনী
কুলসুম জীবনী ইত্যাদি
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা (ড. সৌমিত্র শেখর), বাংলাপিডিয়া
0
Updated: 3 months ago
প্রথম বাংলা সার্থক ট্র্যাজেডি নাটক রচনা করেন কে?
Created: 5 months ago
A
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
B
দীনবন্ধু মিত্র
C
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
D
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্র্যাজেডি নাটক: কৃষ্ণকুমারী
‘কৃষ্ণকুমারী’ নাটকটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচনা করেন ১৮৬০ সালে এবং এটি প্রকাশিত হয় ১৮৬১ সালে।
নাটকের কাহিনি সংগৃহীত হয়েছে উইলিয়াম টডের ‘রাজস্থান’ গ্রন্থ থেকে।
এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্র্যাজেডি নাটক, যা মধুসূদনের নাট্যসাহিত্যে বিশেষ অবদান হিসেবে বিবেচিত।
নাটকের উল্লেখযোগ্য চরিত্রগুলো হলো: কৃষ্ণকুমারী, মদনিকা, ভীমসিংহ, জগৎসিংহ ও ধনদাস।
জন্ম: ২৫ জানুয়ারি ১৮২৪, যশোর জেলার সাগরদাঁড়ি গ্রামে, কপোতাক্ষ নদের তীরে।
বাংলা ভাষায় সনেট এবং অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক।
‘পদ্মাবতী’ নাটকের দ্বিতীয় অঙ্কের দ্বিতীয় গর্ভাঙ্কে তিনি প্রথম অমিত্রাক্ষর ছন্দ প্রয়োগ করেন।
অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ কাব্যগ্রন্থ: তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য।
শর্মিষ্ঠা
পদ্মাবতী
কৃষ্ণকুমারী
মায়াকানন
প্রহসন (হাস্যরসাত্মক নাট্য)
একেই কি বলে সভ্যতা?
বুড়ো সালিকের ঘাড়ে রোঁ
তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য
মেঘনাদবধ কাব্য
ব্রজাঙ্গনা কাব্য
বীরাঙ্গনা কাব্য
চতুর্দশপদী কবিতাবলী
উৎস: বাংলা ভাষা সাহিত্য ও জিজ্ঞাসা - ড. সৌমিত্র শেখর
0
Updated: 5 months ago
"মুখরা রমণী বশীকরণ" কী ধরনের রচনা?
Created: 1 month ago
A
কবিতা
B
প্রবন্ধ
C
ছোটগল্প
D
অনুবাদ নাটক
"মুখরা রমণী বশীকরণ" মুনীর চৌধুরী রচিত একটি অনুবাদ নাটক। মুনীর চৌধুরী ছিলেন একজন শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক এবং বাগ্মী, যিনি তার জীবনকাল জুড়ে প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক আন্দোলন ও বামপন্থী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
মুনীর চৌধুরী:
জন্ম: ১৯২৫ সালের ২৭ নভেম্বর, মানিকগঞ্জ শহরে।
শিক্ষা ও পেশাগত জীবনের পাশাপাশি ঢাকার প্রগতি লেখক ও শিল্পী সংঘ, কমিউনিস্ট পার্টি এবং ভাষা আন্দোলনের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ের মাত্র দুই দিন আগে, ১৪ ডিসেম্বর, পাকবাহিনীর সহযোগীদের দ্বারা অপহৃত ও নিহত হন।
নাটকসমূহ:
রক্তাক্ত প্রান্তর
চিঠি
কবর
দণ্ডকারণ্য
পলাশী ব্যারাক ইত্যাদি
অনুবাদ নাটকসমূহ:
কেউ কিছু বলতে পারে না
রূপার কৌটা
মুখরা রমণী বশীকরণ
প্রবন্ধগ্রন্থ:
মীর মানস
তুলনামূলক সমালোচনা
বাংলা গদ্যরীতি
0
Updated: 1 month ago