সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়ার নাম কী? (সেপ্টেম্বর, ২০২৫)
A
ইন্ডো-প্যাসিফিক স্ট্রাইক
B
সার্জেন্ট শিল্ড
C
টাইগার শার্ক
D
ওশেন সেন্টিনেল
উত্তরের বিবরণ
টাইগার শার্ক মহড়া সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতি: টাইগার শার্ক একটি দ্বিপাক্ষিক সামরিক অনুশীলন যা ২ আগস্ট ২০২৫ এ বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়; এর লক্ষ্য ছিল দুই দেশের সামরিক সমন্বয়, সক্ষমতা বৃদ্ধি ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা শক্ত করা। (U.S. Embassy in Bangladesh)
-
মহড়ার নাম: টাইগার শার্ক। (U.S. Embassy in Bangladesh)
-
তারিখ: ২ আগস্ট, ২০২৫। (The Business Standard)
-
উদ্দেশ্য: আঞ্চলিক নিরাপত্তা সহযোগিতা বৃদ্ধি, পারস্পরিক সমন্বয় উন্নত করা এবং উভয় দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতা বাড়ানো। (BSS)
-
অঞ্চ্যাগত প্রেক্ষাপট: এই মহড়াটি ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে। (U.S. Embassy in Bangladesh)
-
অংশগ্রহণকারীরা ও কার্যক্রম: যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ড এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী একত্রে অংশগ্রহণ করেছে; প্রশিক্ষণ কার্যক্রমগুলোর মধ্যে মেডিকেল প্রশিক্ষণ, টহল, লক্ষ্যভেদ অনুশীলন (marksmanship), সাঁতার ও ডুবসাঁতার, এবং ক্লোজ কোয়ার্টারস কমব্যাট (CQB) ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত ছিল। (Facebook)
-
উৎস: ইভেন্ট সংক্রান্ত তথ্য স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদসংস্থা এবং যুক্তরাষ্ট্রের ডিপ্লোম্যাটিক সূত্রে রিপোর্ট করা হয়েছে। (U.S. Embassy in Bangladesh)
আপনি চাইলে আমি এগুলোকে আরো সংক্ষিপ্ত করে দেব, অথবা মহড়ার গভীর বিশ্লেষণ—যেমন অংশগ্রহণকারী ইউনিটের ধরন, ব্যবহৃত সরঞ্জাম বা মহড়ার কৌশলগত তাৎপর্য—যোগ করে বিস্তারিত রিপোর্ট বানিয়ে দিতে পারি।

0
Updated: 21 hours ago
বাংলাদেশের সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা সংবিধানের কততম সংশোধনীর মাধ্যমে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
দশম
B
দ্বাদশ
C
পঞ্চদশ
D
সপ্তদশ
সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনী
-
পাসের তারিখ: ৬ আগস্ট ১৯৯১
-
ভোটের ফলাফল: ৩০৭–০ ভোটে গৃহীত
-
মূল উদ্দেশ্য: রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তে মন্ত্রিপরিষদ শাসিত (সংসদীয়) সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন।
দ্বাদশ সংশোধনীর বৈশিষ্ট্য
-
সংসদীয় সরকার:
-
বাংলাদেশের সরকার পদ্ধতি পরিবর্তন করা হয়।
-
রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তিত।
-
-
নামমাত্র রাষ্ট্রপতি:
-
রাষ্ট্রপতি আইনানুসারে সংসদ সদস্য দ্বারা নির্বাচিত হবেন।
-
যাবতীয় কার্যক্রম প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে পরিচালনা করবেন।
-
-
রাষ্ট্রপতির মেয়াদ:
-
রাষ্ট্রপতি ৫ বছরের জন্য নির্বাচিত হবেন।
-
একাধিক্রমে ১০ বছরের বেশি ক্ষমতায় থাকবেন না।
-
-
উপ-রাষ্ট্রপতির পদ বিলোপ:
-
দ্বাদশ সংশোধনী উপ-রাষ্ট্রপতির পদ বিলোপ করে।
-
রাষ্ট্রপতির পদ শূন্য হলে জাতীয় সংসদের স্পীকার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করবেন।
-
-
মন্ত্রিসভা গঠন:
-
মন্ত্রিসভা গঠন ও কার্যক্রম সংবিধানে নির্ধারিত।
-
রাষ্ট্রপতি সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের আস্থাভাজনকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত করবেন।
-
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার নেতা হবেন।
-
-
গণভোট পদ্ধতি:
-
সংশোধনী বিল কেবল সংবিধানের প্রস্তাবনা বা নির্দিষ্ট অনুচ্ছেদ (৮, ৪৮, ৫৬, ১৪২) সংক্রান্ত হলে গণভোট আকারে পেশ করা যাবে।
-
উৎস:
i) BBC
ii) বাংলাদেশের রাজনৈতিক উন্নয়ন, এসএসএইচএল, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 2 weeks ago
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার কোনটি?
Created: 5 days ago
A
বাংলা একাডেমি পদক
B
জাতীয় পুরস্কার
C
একুশে পদক
D
স্বাধীনতা পদক
স্বাধীনতা পদক
-
সংজ্ঞা: স্বাধীনতা পদক হলো বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার।
-
প্রবর্তন: মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদদের স্মরণে ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ সরকার এই পুরস্কার প্রবর্তন করে।
-
প্রদানের ক্ষেত্র:
-
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অবদান
-
ভাষা আন্দোলনে অবদান
-
শিক্ষা
-
সাহিত্য
-
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
-
চিকিৎসা বিজ্ঞান
-
সাংবাদিকতা
-
জনসেবা
-
সামাজিক বিজ্ঞান
-
সঙ্গীত
-
ক্রীড়া
-
চারুকলা
-
পল্লী উন্নয়ন
-
-
পুরস্কারের উপাদান:
-
একটি স্বর্ণপদক
-
সম্মাননাপত্র
-
নগদ অর্থ
-
২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্তরা:
-
মুক্তিযুদ্ধ ও সংস্কৃতি: মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান ওরফে আজম খান (মরণোত্তর)
-
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম (মরণোত্তর)
-
সাহিত্য: মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ (মরণোত্তর)
-
প্রতিবাদী তারুণ্য: আবরার ফাহাদ (মরণোত্তর)
-
সমাজসেবা: স্যার ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর)
-
শিক্ষা ও গবেষণা: বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর
-
সংস্কৃতি: নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর)

0
Updated: 5 days ago
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করা হয় কত সালে?
Created: 5 days ago
A
২০০৭ সালে
B
২০১০ সালে
C
২০০৮ সালে
D
২০১৮ সালে
বাংলাদেশে রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে আরও সুশৃঙ্খল ও কার্যকর করতে ২০০৮ সালে নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করে। এটি বহুদলীয় গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি নির্বাচনে শৃঙ্খলা বজায় রাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বিদ্যমান।
-
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে শতাধিক রাজনৈতিক দল গঠিত হলেও, অনেক দল নির্বাচনে অংশ নিতে পারত না বা প্রার্থীর জামানাত বাজেয়াপ্ত হতো।
-
এমন পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশন ২০০৮ সালে সকল রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাধ্যতামূলক ঘোষণা করে।
-
এই পদক্ষেপ নির্বাচনে অংশগ্রহণ, প্রার্থীর মনোনয়ন প্রক্রিয়া এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

0
Updated: 5 days ago