সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়ার নাম কী? (সেপ্টেম্বর, ২০২৫)
A
ইন্ডো-প্যাসিফিক স্ট্রাইক
B
সার্জেন্ট শিল্ড
C
টাইগার শার্ক
D
ওশেন সেন্টিনেল
উত্তরের বিবরণ
টাইগার শার্ক মহড়া সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতি: টাইগার শার্ক একটি দ্বিপাক্ষিক সামরিক অনুশীলন যা ২ আগস্ট ২০২৫ এ বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়; এর লক্ষ্য ছিল দুই দেশের সামরিক সমন্বয়, সক্ষমতা বৃদ্ধি ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা শক্ত করা। (U.S. Embassy in Bangladesh)
-
মহড়ার নাম: টাইগার শার্ক। (U.S. Embassy in Bangladesh)
-
তারিখ: ২ আগস্ট, ২০২৫। (The Business Standard)
-
উদ্দেশ্য: আঞ্চলিক নিরাপত্তা সহযোগিতা বৃদ্ধি, পারস্পরিক সমন্বয় উন্নত করা এবং উভয় দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতা বাড়ানো। (BSS)
-
অঞ্চ্যাগত প্রেক্ষাপট: এই মহড়াটি ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে। (U.S. Embassy in Bangladesh)
-
অংশগ্রহণকারীরা ও কার্যক্রম: যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ড এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী একত্রে অংশগ্রহণ করেছে; প্রশিক্ষণ কার্যক্রমগুলোর মধ্যে মেডিকেল প্রশিক্ষণ, টহল, লক্ষ্যভেদ অনুশীলন (marksmanship), সাঁতার ও ডুবসাঁতার, এবং ক্লোজ কোয়ার্টারস কমব্যাট (CQB) ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত ছিল। (Facebook)
-
উৎস: ইভেন্ট সংক্রান্ত তথ্য স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদসংস্থা এবং যুক্তরাষ্ট্রের ডিপ্লোম্যাটিক সূত্রে রিপোর্ট করা হয়েছে। (U.S. Embassy in Bangladesh)
আপনি চাইলে আমি এগুলোকে আরো সংক্ষিপ্ত করে দেব, অথবা মহড়ার গভীর বিশ্লেষণ—যেমন অংশগ্রহণকারী ইউনিটের ধরন, ব্যবহৃত সরঞ্জাম বা মহড়ার কৌশলগত তাৎপর্য—যোগ করে বিস্তারিত রিপোর্ট বানিয়ে দিতে পারি।
0
Updated: 1 month ago
লেফটেন্যান্ট জেনারেল এরশাদ কত সালে দেশে সামরিক আইন জারি করে?
Created: 1 month ago
A
১৯৮১ সালে
B
১৯৮২ সালে
C
১৯৮৩ সালে
D
১৯৮৪ সালে
১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে সামরিক আইন জারি
-
পটভূমি:
-
১৯৮১ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিহতের পর, উপ-রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
-
-
সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখল:
-
১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ, নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি সাত্তার পদে আসার মাত্র চার মাসের মধ্যে সেনাবাহিনী প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল এরশাদ নেতৃত্বে ক্ষমতা দখল করে।
-
রাষ্ট্রপতি সাত্তার অপসারিত হন।
-
এরশাদ নিজেকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে ঘোষণা করেন।
-
-
সামরিক আইন কার্যক্রম:
-
সংবিধান স্থগিত, জাতীয় সংসদ বাতিল, এবং মন্ত্রিপরিষদ ভেঙ্গে দেওয়া হয়।
-
সামরিক সরকার দেশে সকল প্রকার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
-
-
পরিণতি:
-
টানা ৯ বছর আন্দোলনের পর, বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে ওঠা সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের আন্দোলনের কারণে এরশাদ পতিত হন।
-
১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর তিনি ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন।
-
উৎস:
i) ইতিহাস ২য় পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ii) বিবিসি বাংলা
0
Updated: 1 month ago
কোনটির মাধ্যমে মুদ্রাস্ফীতি বন্ধ হয়?
Created: 1 month ago
A
পণ্যের দাম কমা
B
মূলধনের জোগান কমা
C
মুনাফার হার কমা
D
সরকারি ব্যয় হ্রাস
মুদ্রাস্ফীতি (Inflation)
-
সংজ্ঞা:
-
মুদ্রাস্ফীতি ঘটে যখন পণ্যের তুলনায় মুদ্রার সরবরাহ অতিরিক্ত বেড়ে যায়।
-
অর্থাৎ বাজারে উৎপাদনের তুলনায় টাকা বেশি থাকলে মুদ্রার মান হ্রাস পায় এবং পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পায়।
-
একই পরিমাণ পণ্যের জন্য আগে চেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয়।
-
-
মুদ্রা সংকোচন:
-
উৎপাদনের তুলনায় বাজারে মুদ্রার সরবরাহ কমে গেলে মুদ্রা সংকোচন হয়।
-
মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের উপায়
-
মুদ্রার পরিমাণ সীমিত করা:
-
ব্যাংক থেকে ঋণের পরিমাণ কমানো।
-
সরকারি ব্যয় হ্রাস করা।
-
-
মূল্য নিয়ন্ত্রণ:
-
পণ্যের সর্বোচ্চ বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ।
-
ন্যায্য মূল্যের বিক্রয় কেন্দ্র ও রেশনিং ব্যবস্থা চালু করা।
-
-
শ্রমিক ও মজুরি:
-
শ্রমিকদের অতিরিক্ত মজুরি বৃদ্ধির চাপ কমানো।
-
মজুরি ও উৎপাদন ব্যয়ের ভারসাম্য রাখা।
-
-
মুদ্রা সংস্কার:
-
চরম মুদ্রাস্ফীতির সময় পুরাতন নোট বাতিল করে নতুন নোট চালু করা।
-
-
কর ও সুদের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ:
-
কর বৃদ্ধি করলে জনগণের ব্যয় কমে সামগ্রিক চাহিদা হ্রাস পায়।
-
ব্যাংকের সুদের হার বৃদ্ধি বিনিয়োগ সংকুচিত করে।
-
-
বিনিময় ও আমদানি বৃদ্ধি:
-
বিদেশ থেকে ভোগ্যপণ্য ও বিনিয়োগ দ্রব্য আমদানি করে বাজারে সরবরাহ বৃদ্ধি।
-
এতে সামগ্রিক যোগান-চাহিদার ভারসাম্য বজায় রেখে মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস পায়।
-
উৎস: অর্থনীতি ২য় পত্র, এইচএসসি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 1 month ago
’তথ্য অধিকার আইন’ কত সালে পাস হয়?
Created: 1 month ago
A
২০১১ সালে
B
২০০৭ সালে
C
২০০৯ সালে
D
২০১৩ সালে
তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ বাংলাদেশের জনগণের তথ্য অধিকার নিশ্চিত এবং তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে প্রণীত একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন।
-
আইনটি ৬ এপ্রিল, ২০০৯ তারিখে পাশ হয়।
-
এ আইনকে তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ নামে অভিহিত করা হয়েছে।
-
আইন অনুযায়ী—
-
ধারা ৮, ২৪ এবং ২৫ ব্যতীত অন্যান্য ধারা ২০ অক্টোবর, ২০০৮ থেকে কার্যকর বলে গণ্য হবে।
-
ধারা ৮, ২৪ এবং ২৫ ধারা ১ জুলাই, ২০০৯ থেকে কার্যকর হবে।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago