কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জন উচ্চারণের সময় বায়ু কোথা থেকে বের হয়?
A
মুখগহ্বর থেকে
B
নাসিকা থেকে
C
ধ্বনিদ্বার থেকে কণ্ঠনালি হয়ে সরাসরি
D
তালু থেকে
উত্তরের বিবরণ
• বাংলা বর্ণমালায় ১টি কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জনধ্বনি রয়েছে।
• উদাহরণ: হ।
• কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জন উচ্চারণের সময় বায়ু সরাসরি কণ্ঠনালি হয়ে বের হয়।
• উদাহরণে: 'হাতি' শব্দে ‘হ’ কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জনধ্বনি হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
0
Updated: 1 month ago
শ বর্ণের [শ] উচ্চারণ হয়েছে কোন শব্দে?
Created: 2 months ago
A
শ্রমিক
B
শত
C
শৃগাল
D
A ও C
• শ, ষ, স বর্ণের উচ্চারণ:
-
শ: কখনো [শ], কখনো [স]
-
স: কখনো [শ], কখনো [স]
-
ষ: সবসময় [শ]
উদাহরণ:
-
শ → [শ]: শত [শতো], শসা [শশা]
-
শ → [স]: শ্রমিক [স্রোমিক্], শৃগাল [সৃগাল্]
-
ষ → [শ]: ভাষা [ভাশা], ষোলো [শোলো]
0
Updated: 2 months ago
'শ্মশান' - শব্দের উচ্চারণ কোনটি সঠিক?
Created: 1 month ago
A
শঁশান্
B
শ্মশান
C
শশান্
D
শমশান
‘ম’ বর্ণের উচ্চারণ সাধারণভাবে [ম], তবে ম-ফলা যুক্ত অবস্থায় এর উচ্চারণে ভিন্নতা দেখা যায়।
-
সাধারণ অবস্থায় ‘ম’ এর উচ্চারণ [ম]।
-
যখন শব্দের প্রথম বর্ণে ম-ফলা যুক্ত থাকে, তখন উচ্চারণ হয় [অঁ] এর মতো।
উদাহরণ: শ্মশান [শঁশান্], স্মরণ [শঁরোন্]। -
শব্দের মধ্যে ম-ফলা যুক্ত হলে, সেই বর্ণের উচ্চারণে দ্বিত্ব ঘটে এবং সামান্য অনুনাসিক হয়।
উদাহরণ: আত্মীয় [আত্তিঁয়ো], পদ্ম [পদ্দোঁ]। -
কিছু ক্ষেত্রে ম্-এর উচ্চারণ বজায় থাকে।
উদাহরণ: যুগ্ম [জুগ্মো], জন্ম [জন্মো], গুল্ম [গুল্মো]।
0
Updated: 1 month ago
অ বর্ণের [ও] উচ্চারণ হয়েছে কোন শব্দে?
Created: 3 months ago
A
কথা
B
অনাথ
C
অতি
D
অনেক
• 'অ' বর্ণের উচ্চারণ:
অ বর্ণের উচ্চারণ দুই রকম: [অ] এবং [ও]। সাধারণ উচ্চারণ [অ], কিন্তু পাশের ধ্বনির প্রভাবে [অ] কখনো কখনো [ও]-এর মতো উচ্চারিত হয়।
যেমন:
• অ বর্ণের স্বাভাবিক উচ্চারণ: অনেক [অনেক্], কথা [কথা], অনাথ [অনাথ্]।
• অ বর্ণের [ও] উচ্চারণ: অতি [ওতি], অণু [ওনু], পক্ষ [পোক্কো], অদ্য [ওদো]।
0
Updated: 3 months ago