A
হিন্দি
B
উর্দু
C
পর্তুগিজ
D
গ্রিক
উত্তরের বিবরণ
• পর্তুগিজ শব্দ- পেয়ারা।
• পর্তুগিজ ভাষা থেকে আগত কিছু গুরুত্বপূর্ণ শব্দ হলো:
আনারস, আতা, র্গীজা, পেঁপে, সাবান, চাবি, সালোয়ার, বালতি, গুদাম, পাউরুটি , পাদ্রি, বালতি, কামরা, বোতল জানালা, বোতাম, গামলা , সাবান, তোয়ালে।
উৎস: বাংলা একাডেমি, আধুনিক বাংলা অভিধান।

0
Updated: 2 weeks ago
প্রাকৃত শব্দের ভাষাগত অর্থ –
Created: 1 day ago
A
মূর্খদের ভাষা
B
পণ্ডিতদের ভাষা
C
জনগণের ভাষা
D
লেখকদের ভাষা
প্রাকৃত মধ্যভারতীয় আর্যভাষা। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা বৈদিক বা সংস্কৃত থেকে এর উৎপত্তি বলে মনে করা হয়। সংস্কৃত ভাষার যে রূপটি ছিল সাধারণ মানুষের মুখের ভাষা, তা এক সময় শিথিল ও সরল হয়ে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন আঞ্চলিক রূপ ধারণ করে।
কালক্রমে এগুলিকেই বলা হয় প্রাকৃত ভাষা। প্রাকৃত ভাষার নামকরণ প্রসঙ্গে কেউ কেউ বলেন যে, এর প্রকৃতি বা মূল হচ্ছে ‘সংস্কৃত’, তাই প্রকৃতি থেকে উদ্ভূত বলে এর নাম হয়েছে প্রাকৃত। আবার কেউ কেউ বলেন, ‘প্রকৃতি’ অর্থ সাধারণ জনগণ এবং তাদের ব্যবহূত ভাষাই প্রাকৃত ভাষা, অর্থাৎ প্রাকৃত জনের ভাষা প্রাকৃত ভাষা।

0
Updated: 1 day ago
প্রত্যয়যোগে গঠিত শব্দ কোনটি?
Created: 4 days ago
A
ডাক্তারখানা
B
অনুগমন
C
দিলখোলা
D
সম্রাট
উত্তর: ক) ডাক্তারখানা।
এটি একটি বিদেশি তদ্ধিত প্রত্যয়যোগে গঠিত শব্দ।
ডাক্তার + খানা = ডাক্তারখানা।
অপশন বিশ্লেষণ
খ) অনুগমন:
এটি একটি উপসর্গ ও প্রত্যয়যোগে গঠিত শব্দ।
গঠন: অনু (উপসর্গ) + √গম্ (ধাতু) + অন (প্রত্যয়) = অনুগমন।
গ) দিলখোলা:
এটি একটি সমাসবদ্ধ শব্দ, অর্থাৎ দুটি স্বাধীন শব্দ একত্রে মিলেছে — দিল + খোলা।
এখানে কোনো প্রত্যয় ব্যবহৃত হয়নি।
ঘ) সম্রাট:
এটি একটি তৎসম শব্দ।
👉 গঠন: সম্ (উপসর্গ) + রাজ্ (ধাতু/শব্দ)।
এখানে উপসর্গ আছে, কিন্তু প্রত্যয় নেই।
উপসংহার
-
অনুগমন: উপসর্গ ও প্রত্যয়—দুটোই আছে।
-
সম্রাট: শুধু উপসর্গ আছে।
-
দিলখোলা: সমাসবদ্ধ শব্দ, প্রত্যয় নেই।
-
ডাক্তারখানা: শুধু প্রত্যয়যোগে গঠিত, তাই এটিই সঠিক উত্তর।
সংক্ষেপে প্রত্যয়
প্রত্যয় হলো এমন একটি শব্দাংশ, যা মূল শব্দের শেষে বসে নতুন অর্থ তৈরি করে।
যেমন:
-
বাঘ + আ = বাঘা → এখানে 'আ' হলো প্রত্যয়।
-
কৃ + তব্য = কর্তব্য → এখানে 'তব্য' হলো কৃৎ প্রত্যয়।
যদি শব্দের পরে প্রত্যয় যোগ হয় → তদ্ধিত প্রত্যয় (যেমন: ডাক্তারখানা)
যদি ধাতুর পরে প্রত্যয় যোগ হয় → কৃৎ প্রত্যয় (যেমন: কর্তব্য)
তথ্যসূত্র: বাংলা ব্যাকরণ (নবম-দশম শ্রেণি, ২০২৫)

0
Updated: 4 days ago
কোন শব্দে দ্বিস্বরধ্বনি রয়েছে?
Created: 4 days ago
A
তিসি
B
মালি
C
লাউ
D
মেয়ে
• দ্বিস্বরধ্বনি যুক্ত শব্দ - লাউ।
দ্বিস্বরধ্বনি:
- পূর্ণ স্বরধ্বনি ও অর্ধস্বরধ্বনি একত্রে উচ্চারিত হলে দ্বিস্বরধ্বনি হয়।
যেমন:
- 'লাউ' শব্দের [আ] পূর্ণ স্বরধ্বনি এবং [উ্] অর্ধস্বরধ্বনি মিলে দ্বিস্বরধ্বনি [আউ্] তৈরি হয়েছে।
দ্বিস্বরধ্বনির কিছু উদাহরণ:
- [আই]: তাই, নাই,
- [এই]: সেই, নেই,
- [উই]: দুই, রুই,
- [ওউ]: মৌ, বউ।
বাংলা বর্ণমালায় দুটি দ্বিস্বরধ্বনির জন্য আলাদা বর্ণ নির্ধারিত আছে, যথা: ঐ এবং ঔ।
» ঐ-এর মধ্যে দুটি ধ্বনি আছে, একটি পূর্ণ স্বরধ্বনি [ও] এবং একটি অর্ধস্বরধ্বনি [ই্]।
» একইভাবে ঔ-এর মধ্যে রয়েছে একটি পৃ স্বরধ্বনি [ও] এবং একটি অর্ধস্বরধ্বনি [উ্]।
অন্যদিকে,
"তিসি; মালি; মেয়ে" এর ক্ষেত্রে- দুটি পৃথক স্বরধ্বনি রয়েছে।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি, (২০২১ সংস্করণ), মাধ্যমিক বাংলা ২য় পত্র, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 4 days ago