'মার্তণ্ড' শব্দের অর্থ কী?
A
পৃথিবী
B
পর্বত
C
সূর্য
D
স্বর্গ
উত্তরের বিবরণ

'সূর্য' শব্দের সমার্থক শব্দ:
রবি, তপন, ভানু, ভাস্কর, আদিত্য, সবিতা, প্রভাকর, দিবাকর, বিভাবসু, দিনমণি, মার্তণ্ড, অংশুমালী, অরুণ।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
'পরাগলী মহাভারত' খ্যাত গ্রন্থের অনুবাদকের নাম কী?
Created: 3 months ago
A
সঞ্চয়
B
কবীন্দ্র পরমেশ্বর
C
শ্রীকর নন্দী
D
কাশীরাম দাস
‘পরাগলী মহাভারত’
-
এই নামেই পরিচিত মহাভারত অনুবাদগ্রন্থের অনুবাদক ছিলেন কবীন্দ্র পরমেশ্বর।
-
বাংলা ভাষায় মহাভারত অনুবাদ করা প্রথম কবি তিনি।
-
নবাব হুসেন শাহ (১৪৯৩-১৫১৮) চট্টগ্রামের প্রশাসনের দায়িত্বে পরাগল খাঁ নামক এক সেনাপতিকে নিযুক্ত করেছিলেন।
-
যুদ্ধপ্রবণ পরাগল খাঁ মহাভারতের যুদ্ধবিষয়ক কাহিনি শুনে মুগ্ধ হন এবং কবীন্দ্র পরমেশ্বরকে সেটি অনুবাদ করতে বলেন।
-
এই কারণেই অনূদিত গ্রন্থটি ‘পরাগলী মহাভারত’ নামে পরিচিত হয়।
-
কবীন্দ্র পরমেশ্বর তাঁর অনুবাদকৃত মহাভারতের নাম দেন ‘ভারত পাঁচালী’।
• ‘ছুটি খাঁনী মহাভারত’
-
পরাগল খাঁর মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র ছুটি খাঁ চট্টগ্রামের শাসনভার গ্রহণ করেন।
-
তিনি সভাকবি শ্রীকর নন্দীকে মহাভারত অনুবাদের নির্দেশ দেন।
-
শ্রীকর নন্দী জৈমিনি মহাভারতের ‘অশ্বমেধ পর্ব’ অবলম্বনে কাব্যিক রূপে ‘ভারত পাঁচালী’ রচনা করেন।
-
এই অনুবাদগ্রন্থটি ‘ছুটি খাঁনী মহাভারত’ নামে পরিচিত।
-
অনেকে মনে করেন, শ্রীকর নন্দী কবীন্দ্র পরমেশ্বরের অসম্পূর্ণ মহাভারতের কাজ সম্পূর্ণ করেন।
অতিরিক্ত তথ্য
-
মহাভারত মূলত সংস্কৃত ভাষায় রচিত, যার মূল রচয়িতা হলেন কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যাসদেব।
-
বাংলা ভাষায় মহাভারতের সর্বাধিক সমাদৃত অনুবাদটি করেন কাশীরাম দাস।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা – ড. সৌমিত্র শেখর
0
Updated: 3 months ago
__________ না করলে হয়তো সে সত্য কথাটা বলত না।
Created: 1 month ago
A
পীড়াপীড়ী
B
পিড়াপীড়ি
C
পীড়াপীড়ি
D
পীড়াপিড়ি
বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান অনুসারে, ‘পীড়াপীড়ি’ হলো শুদ্ধ বানান।
‘পীড়াপীড়ি’ শব্দের অর্থ:
-
বারবার অনুরোধ-উপরোধ বা চাপ প্রয়োগ।
অন্য কিছু শুদ্ধ বানান হলো—
-
অপকর্শ (সঠিক বানান) → অপকর্ষ
-
অন্যমনষ্ক → অন্যমনস্ক
-
অন্যপুর্বা → অন্যপূর্বা
-
জাজ্জ্বল্যমান → জাজ্বল্যমান
-
প্রোজ্বলিত → প্রজ্বলিত
-
শ্বাশত → শাশ্বত
(উৎস:
0
Updated: 1 month ago
কোনটি জাতি বিশেষ্য?
Created: 1 month ago
A
পদ্মা
B
ফুল
C
হিমালয়
D
গীতাঞ্জলি
বাংলা ব্যাকরণে জাতি-বিশেষ্য হলো এমন বিশেষ্য যা কোনো নির্দিষ্ট নামকে নির্দেশ না করে, প্রাণী বা অপ্রাণীর সাধারণ নাম বোঝায়। এটি সাধারণ-বিশেষ্য নামেও পরিচিত।
-
জাতি-বিশেষ্যের উদাহরণ:
-
মানুষ, গরু, ছাগল
-
ফুল, ফল
-
নদী, সাগর, পর্বত
-
-
নাম-বিশেষ্যের উদাহরণ (নির্দিষ্ট নাম):
-
পদ্মা, হিমালয়, গীতাঞ্জলি
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago