'মেঘ' শব্দের সমার্থক শব্দ কোনটি?
A
সায়র
B
নীরদ
C
পয়োধি
D
জলধি
উত্তরের বিবরণ
• 'মেঘ' শব্দের সমার্থক শব্দ:
জলদ, জলধর, নীরদ, বারিদ, ঘন, জীমূত, অভ্র, অম্বুবাহ।
অন্যদিকে,
-------------
'সমুদ্র' শব্দের সমার্থক শব্দ:
জলধি, সাগর, সিন্ধু, সায়র, দরিয়া, অকূল, পাথার, বারিধি, রত্নাকর, নীলাম্বু, পয়োধি।
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
'বাড়ি' শব্দের 'ড়' কোন ধরনের ব্যঞ্জনধ্বনি?
Created: 1 week ago
A
দন্তমূলীয় ব্যঞ্জনধ্বনি
B
দন্ত্য ব্যঞ্জনধ্বনি
C
তাড়িত ব্যঞ্জনধ্বনি
D
তালব্য ব্যঞ্জনধ্বনি
তাড়িত, দন্তমূলীয়, দন্ত্য এবং তালব্য ব্যঞ্জনধ্বনির মধ্যে পার্থক্য নির্ধারণের জন্য উচ্চারণ পদ্ধতির ওপর দৃষ্টি দেওয়া হয়।
-
তাড়িত ব্যঞ্জনধ্বনি
তাড়িত ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় জিভের সামনের অংশ মূর্ধায় বা দন্তমূলের একটু উপরে একবার ছোঁয়ায় হয়।-
উদাহরণ: বাড়ি, মূঢ় – ড়, ঢ়
-
-
দন্তমূলীয় ব্যঞ্জনধ্বনি
দন্তমূলীয় ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় জিভের ডগা উপরের পাটির দাঁতের গোড়ার সঙ্গে লেগে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে।-
উদাহরণ: নানা, রাত, লাল, সালাম – ন, র, ল, স
-
-
দন্ত্য ব্যঞ্জনধ্বনি
দন্ত্য ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় জিভের ডগা উপরের পাটির দাঁতের সাথে লাগিয়ে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে।-
উদাহরণ: তাল, থালা, দাদা, ধান – ত, থ, দ, ধ
-
-
তালব্য ব্যঞ্জনধ্বনি
তালব্য ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় জিভের ডগা প্রসারিত হয়ে শক্ত তালুর কাছে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে।-
উদাহরণ: চাচা, ছাগল, জাল, ঝড়, শসা – চ, ছ, জ, ঝ, শ
-
এই ব্যঞ্জনধ্বনিগুলোর পার্থক্য মূলত উচ্চারণের স্থল এবং জিভের অবস্থানের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়।

0
Updated: 1 week ago
'বাঙ্গালা ব্যাকরণ' গ্রন্থের রচয়িতা কে?
Created: 1 week ago
A
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
B
যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি
C
মুহম্মদ আবদুল হাই
D
ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
বাঙ্গালা ব্যাকরণ
-
রচয়িতা: ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
-
গুরুত্ব: বাংলা ভাষার প্রথম পূর্ণাঙ্গ ব্যাকরণ হিসেবে সমাদৃত।
-
প্রকাশ: প্রথম সংস্করণ ১৯৩৬ সালে, ত্রয়োদশ সংস্করণ ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত। গ্রন্থকার ১৩ জুলাই ১৯৬৯ (২৭ আষাঢ় ১৩৭৬) ইন্তেকাল করেন। এরপর আর কোনো সংস্করণ প্রকাশিত হয়নি।
পটভূমি:
-
শহীদুল্লাহর 'বাঙ্গালা ব্যাকরণ' প্রকাশিত হওয়ার আগে আচার্য সুনীতি কুমারের 'ভাষা প্রকাশ বাঙালা ব্যাকরণ' বইটির ধারণা আরও দুই বছর আগে শহীদুল্লাহর গ্রন্থ বাংলা ভাষার ব্যাকরণের অভাব পূরণ করেছিল।
-
গ্রন্থ প্রণয়নে সহায়তা করেছিলেন:
-
ড. সুশীল কুমার দে
-
আচার্য সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়
-
কবি মোহিত লাল মজুমদার
-
কালিদাস রায়
-
কবি শেখর
-
অধ্যাপক গুরুপ্রসাদ ভট্টাচার্য
-
চিন্তাহরণ চক্রবর্তী
-
চারুচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
-
বিষয়বস্তু:
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর 'বাঙ্গালা ব্যাকরণ' প্রধানত পাঁচটি প্রকরণে বিভক্ত:
১. ধ্বনি প্রকরণ (Phonology)
২. শব্দ প্রকরণ (Accidence)
৩. বাক্য প্রকরণ (Syntax)
৪. ছন্দ প্রকরণ (Prosody)
৫. অলঙ্কার প্রকরণ (Rhetoric)
অন্য গ্রন্থ:
-
যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধির বাঙ্গালা ভাষা (১৯১২)
উৎস:
-
বাঙ্গালা ব্যাকরণ, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্

0
Updated: 1 week ago
'রাত্রের মধ্যভাগ' এর এক কথায় প্রকাশ-
Created: 18 hours ago
A
মহানিশা
B
পররাত্র
C
ত্রিযামা
D
সৌপ্তিক
বাংলা ভাষায় রাত্রি সম্পর্কিত শব্দগুলো নির্দিষ্ট সময় ও প্রেক্ষাপট অনুযায়ী ব্যবহার করা হয়। কিছু গুরুত্বপূর্ণ রাত্রি সম্পর্কিত শব্দ নিচে দেওয়া হলো।
-
মধ্যরাত্রি : মহানিশা
-
অন্যান্য রাত্রি সম্পর্কিত শব্দ
-
রাত্রির তিনভাগ একত্রে : ত্রিযামা
-
রাত্রিকালীন যুদ্ধ : সৌপ্তিক
-
রাত্রির শেষ ভাগ : পররাত্র
-
রাত্রির প্রথম ভাগ : পূর্বরাত্র
-
উৎস:

0
Updated: 18 hours ago