নিচের কোনটি যৌগিক ক্রিয়ার উদাহরণ?
A
মন দেওয়া
B
বৃদ্ধি পাওয়া
C
এগিয়ে চলা
D
গান করা
উত্তরের বিবরণ
• যৌগিক ক্রিয়ার উদাহরণ = এগিয়ে চলা।
-------------------------------
• যৌগিক ক্রিয়া:
অসমাপিকা ক্রিয়ার সঙ্গে সমাপিকা ক্রিয়া যুক্ত হয়ে যখন একটি ক্রিয়া গঠন করে, তখন তাকে যৌগিক ক্রিয়া বলে।
যেমন
- মরে যাওয়া,
- কমে আসা,
- এগিয়ে চলা,
- হেসে ওঠা,
- উঠে পড়া,
- পেয়ে বসা, ইত্যাদি।
অন্যদিকে,
- মন দেওয়া, বৃদ্ধি পাওয়া, গান করা, সংযোগ ক্রিয়ার উদাহরণ।
উল্লেখ্য,
- বিশেষ্য, বিশেষণ বা ধ্বন্যাত্মক শব্দের পরে করা, কাটা, হওয়া, দেওয়া, ধরা, পাওয়া, খাওয়া, মারা প্রভৃতি ক্রিয়া যুক্ত হয়ে সংযোগ ক্রিয়া গঠিত হয়।

0
Updated: 1 day ago
'গৃহকর্তা' কোন সমাস?
Created: 2 weeks ago
A
অব্যয়ীভাব
B
উপনাম কর্মধারয়
C
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
D
সমানাধিকরণ বহুব্রীহি
✦ ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস
Definition / সংজ্ঞা:
-
ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস হলো সেই সমাস যেখানে পূর্বপদে ষষ্ঠী বিভক্তি ‘র’ বা ‘এর’ লোপ হয়ে যায়।
Examples / উদাহরণ:
-
ছাগীর দুগ্ধ → ছাগদুগ্ধ
-
গৃহের কর্তা → গৃহকর্তা
-
অশ্বের পদ → অশ্বপদ
-
চায়ের বাগান → চাবাগান
-
রাজার পুত্র → রাজপুত্র
-
খেয়ার ঘাট → খেয়াঘাট
Additional Examples:
-
জনগণ
-
ছাত্রসমাজ
-
দেশসেবা
-
বিড়ালছানা

0
Updated: 2 weeks ago
ধ্বনির সৃষ্টি কোথায় হয়?
Created: 6 hours ago
A
কানে
B
মুখে
C
হৃদয়ে
D
মস্তিষ্ক
• ধ্বনি :
- কোনো ভাষার উচ্চারিত শব্দকে বিশ্লেষণ করলে যে উপাদানসমূহ পাওয়া যায় সেগুলোকে পৃথকভাবে ধ্বনি বলে।
- ধ্বনির সঙ্গে অর্থের সংশ্লিষ্টতা থাকে না।
- ধ্বনি তৈরি হয় বাগ্যন্ত্রের সাহায্যে।
- ধ্বনি তৈরিতে যেসব বাক্-প্রত্যঙ্গ সহায়তা করে সেগুলো হলো-ফুসফুস, গলনালি, জিহ্বা, তালু, মাড়ি, দাঁত, ঠোঁট, নাক ইত্যাদি।
- মানুষ ফুসফুসের সাহায্যে শ্বাস গ্রহণ ও ত্যাগ করে।
- ফুসফুস থেকে বাতাস বাইরে আসার সময় মুখে নানা ধরনের ধ্বনির সৃষ্টি হয়।
- তবে সব ধ্বনিই সব ভাষা গ্রহণ করে না।

0
Updated: 6 hours ago
‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ’ কত খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়?
Created: 1 month ago
A
১৮৩৩ খ্রিষ্টাব্দ
B
১৭৭৬ খ্রিষ্টাব্দ
C
১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দ
D
১৮২০ খ্রিষ্টাব্দ
গৌড়ীয় ব্যাকরণ
-
‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ’ হলো বাঙালি রচিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ।
-
এটি রচনা করেন রাজা রামমোহন রায়।
-
গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় ১৮৩৩ খ্রিষ্টাব্দে এবং এটি তাঁর সর্বশেষ রচনা।
-
এর আগে রামমোহন রায় ইংরেজিতে Bengali Grammar in the English Language নামের ব্যাকরণ রচনা করেছিলেন।
-
গ্রন্থটি মোট বারোটি অধ্যায়ে বিভক্ত।
-
প্রথম অধ্যায়ে ধ্বনি, বর্ণ, উচ্চারণ, শব্দ, অক্ষর প্রভৃতি বিষয়ে উদাহরণসহ আলোচনা করা হয়েছে।
-
পরবর্তী অধ্যায়গুলিতে বাংলা ভাষার লিঙ্গ, প্রত্যয়, পদান্বয়, বাক্যরীতি, ছন্দ ইত্যাদি ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
-
-
গৌড়ীয় ব্যাকরণে বাংলা ভাষার ধ্বনি ও রূপগত বৈশিষ্ট্যের বৈয়াকরণিক বিশ্লেষণ উপস্থাপন করা হয়েছে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago