ভার্চুয়াল রিয়ালিটি প্রযুক্তিতে বড় সমস্যা কী?
A
কীবোর্ডের সাথে সামঞ্জস্যতা
B
ইন্টারনেটের ধীর গতি
C
রঙের ঘাটতি
D
চলার সময় মাথা ঘোরা বা বমি বমি ভাব
উত্তরের বিবরণ
• ভার্চুয়াল রিয়ালিটি
(VR) প্রযুক্তিতে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো চলার সময় মাথা ঘোরা বা বমি বমি ভাব হওয়া। যখন ব্যবহারকারী VR হেডসেট পরিধান করে ভার্চুয়াল পরিবেশে চলাফেরা করে, তখন চোখ এবং শরীরের সিগন্যালের মধ্যে মিল না থাকায় ভার্চুয়াল মুভমেন্টের কারণে মাথা ঘোরা বা মাথা ভারি লাগার মতো অনুভূতি তৈরি হয়। এই কারণে অনেক সময় ব্যবহারকারীরা অস্বস্তি বোধ করেন এবং দীর্ঘ সময় VR ব্যবহার করতে পারেন না। অন্যান্য সমস্যাগুলো যেমন কীবোর্ডের সামঞ্জস্যতা, ইন্টারনেট গতি বা রঙের ঘাটতি তুলনায় কম গুরুতর এবং সহজেই সমাধানযোগ্য। তাই VR
প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো এই শারীরিক অসুবিধা।
• ভার্চুয়াল রিয়েলিটি:
- হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের সমন্বয়ে কম্পিউটার সিস্টেমের মাধ্যমে কোনো বস্তু, ঘটনা বা পরিবেশের
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 day ago
লেজার প্রিন্টার কোন ধরনের মুদ্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করে?
Created: 3 days ago
A
তরল কালি স্প্রে
B
তাপীয় মুদ্রণ
C
আলোক-স্থির চিত্রায়ন
D
বিন্দু বিন্যাস
লেজার প্রিন্টার হলো একটি নন-ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার, যা মূলত Electrophotographic (Photostatic) পদ্ধতি ব্যবহার করে কাজ করে। এই প্রক্রিয়ায় লেজার বিমের মাধ্যমে একটি photosensitive drum-এ চিত্র আঁকা হয়, তারপর টোনার (powder ink) ব্যবহার করে তা কাগজে স্থানান্তর করা হয় এবং তাপ ও চাপের সাহায্যে চিত্রকে স্থায়ী করা হয়।
লেজার প্রিন্টারের প্রধান বৈশিষ্ট্য:
-
লেজার প্রিন্টারে লেজার রশ্মির সাহায্যে কাগজে লেখা বা চিত্র ছাপানো হয়।
-
লেজার প্রিন্টিং প্রযুক্তির মূল ভিত্তি হলো ফটোসেন্সিটিভ পদার্থ, যা আলোর উপস্থিতিতে বিদ্যুৎ সুপরিবাহী এবং আলোর অনুপস্থিতিতে বিদ্যুৎ কুপরিবাহী।
-
উচ্চ গতির প্রিন্টিং সম্ভব, তাই এটি বড় আকারের ডকুমেন্ট বা অফিস ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।
-
অন্যান্য প্রিন্টারের তুলনায় ছাপানোর খরচ বেশি।
-
লেজার প্রিন্টারের রেজোলিউশন এবং স্পিড অন্যান্য প্রিন্টারের চেয়ে বেশি।
-
প্রিন্টারের রেজোলিউশন সাধারণত DPI (Dots Per Inch) এবং স্পিড PPM (Pages Per Minute) এ পরিমাপ করা হয়।
-
বর্তমানে একটি লেজার প্রিন্টারের রেজোলিউশন প্রায় 1200 DPI এবং গতি প্রায় 24 PPM।
উৎস:

0
Updated: 3 days ago
"White hat hacker" - বলতে কী বোঝায়?
Created: 1 day ago
A
যে হ্যাকার নৈতিকভাবে নিজের হ্যাকিং দক্ষতা ব্যবহার করে
B
যে হ্যাকার ডেটা চুরি করে
C
একটি কল্পিত হ্যাকার চরিত্র
D
যে হ্যাকার সাইবার অপরাধ চক্রের জন্য কাজ করে
• "White hat
hacker" বলতে এমন হ্যাকারকে বোঝায়, যে নৈতিকভাবে ও আইন মেনে তার হ্যাকিং দক্ষতা ব্যবহার করে। তারা সাধারণত সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটার সিস্টেমে দুর্বলতা খুঁজে বের করে তা মেরামতের উপায় জানান, যেন ম্যালিশিয়াস হ্যাকাররা (black hat hackers) ওই দুর্বলতাগুলো ব্যবহার করে আক্রমণ করতে না পারে। এরা নৈতিক হ্যাকিং করে, যার অনুমতি আগে থেকেই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে নেওয়া হয়। তাই
"White hat hacker" হল একজন ভালো উদ্দেশ্যে কাজ করা হ্যাকার। সঠিক উত্তর: ক) যে হ্যাকার নৈতিকভাবে নিজের হ্যাকিং দক্ষতা ব্যবহার করে।
• হ্যাকিং:
- হ্যাকিং বলতে বোঝানো হয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বা ব্যবহারকারীর বিনা অনুমতিতে তার কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্কে প্রবেশ করা। যারা এই কাজ করে থাকে
উৎস: (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি), প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান।

0
Updated: 1 day ago
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি থেকে অক্টাল পদ্ধতিতে রূপান্তর করতে কয়টি বাইনারি ডিজিট একসাথে গ্রুপ করা হয়?
Created: 3 days ago
A
২টি
B
৩টি
C
৪টি
D
৮টি
◉ একটি অক্টাল সংখ্যাকে বাইনারিতে রূপান্তর করলে প্রতি অঙ্কের জন্য ৩টি বাইনারি বিট লাগে।
উদাহরণস্বরূপ:
অক্টাল 7 = বাইনারি 111
অক্টাল 5 = বাইনারি 101
সুতরাং, বাইনারি থেকে অক্টাল রূপান্তরের সময় প্রতি ৩টি বাইনারি বিট = ১টি অক্টাল ডিজিট। এজন্য ৩টি বাইনারি ডিজিট একসাথে গ্রুপ করা হয়।
বাইনারি থেকে অক্ট্যাল রূপান্তর:
- একটি অক্ট্যাল সংখ্যা তিন বিট বাইনারি দ্বারা প্রকাশ করা যায়।
- আমরা জানি, বাইনারি সংখ্যার ভিত্তি ২ এবং অক্ট্যাল সংখ্যার ভিত্তি ৮।
- বাইনারি সংখ্যাকে অক্টালে রূপান্তর করতে সংখ্যাটির অংকগুলোকে তিন বিট বিশিষ্ট ছোট ছোট ভাগে ভাগ করা হয়।
- এরপর প্রতিটি গ্রুপের সমতুল্য অক্ট্যাল মান বসালে তা বাইনারি থেকে অক্টালে রূপান্তরিত হয়।
উৎস:

0
Updated: 3 days ago