একটি স্মার্ট থার্মোস্ট্যাটের সবচেয়ে বড় সুবিধা কী?
A
সঙ্গীত চালানো
B
রান্নার সময় কমানো
C
তাপমাত্রা নিজে থেকেই নিয়ন্ত্রণ করে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা
D
টিভির চ্যানেল নিয়ন্ত্রণ করা
উত্তরের বিবরণ
• একটি স্মার্ট থার্মোস্ট্যাটের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এটি তাপমাত্রা নিজে থেকেই নিয়ন্ত্রণ করে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা। স্মার্ট থার্মোস্ট্যাট ব্যবহারকারীর জীবনকে আরও সহজ এবং আরামদায়ক করে তোলে, কারণ এটি ঘরের তাপমাত্রা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সামঞ্জস্য করে। যখন ঘর খালি থাকে বা মানুষের উপস্থিতি কম থাকে, তখন এটি তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়, ফলে অপ্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ ব্যবহার হয় না। এইভাবে, এটি বিদ্যুৎ বিল কমায় এবং পরিবেশের প্রতি ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। অন্য অপশনগুলো যেমন সঙ্গীত চালানো, রান্নার সময় কমানো, কিংবা টিভির চ্যানেল নিয়ন্ত্রণ করা স্মার্ট থার্মোস্ট্যাটের কাজ নয়। তাই তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সাশ্রয় সবচেয়ে বড় সুবিধা।
• স্মার্ট হোম প্রযুক্তি:
- স্মার্ট হোম হলো এমন একটি বাসস্থান, যেখানে রিমোট
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।

0
Updated: 1 day ago
SQL-এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 2 weeks ago
A
Systematic Question Logic
B
Simple Query List
C
Structured Query Language
D
Standard Question Language
SQL
-
পূর্ণরূপ: Structured Query Language
-
মানসম্মত প্রোগ্রামিং ভাষা, ডাটাবেজ পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনায় ব্যবহৃত
-
ডাটাবেজে তথ্য সংরক্ষণ, পরিবর্তন, মুছে ফেলা ও অনুসন্ধান সম্ভব
-
ব্যবহৃত হয় MySQL, Oracle, PostgreSQL, MS SQL Server ইত্যাদিতে
-
১৯৭৪ সালে IBM Research Center-এ তৈরি
SQL Query
-
শক্তিশালী ডাটা মেনিপুলেশন ও ডেফিনেশন ল্যাঙ্গুয়েজ
-
রিলেশনাল ডাটাবেজ অ্যাকসেসের হাতিয়ার
-
অধিকাংশ স্টেটমেন্ট ফলাফল হিসেবে রেকর্ডের সেট প্রদান করে
SQL ফিচার সুবিধা
-
ইংরেজি ভাষার কাছাকাছি কোয়েরি ল্যাঙ্গুয়েজ (SELECT, INSERT, DELETE ইত্যাদি)
-
Non-procedural ল্যাঙ্গুয়েজ, কেবল কী দরকার তা উল্লেখ করতে হয়
-
একবারে এক সেট রেকর্ড প্রসেস করে
-
ব্যবহারকারীর বিভিন্ন শ্রেণি ব্যবহার করতে পারে (ডাটাবেজ এডমিন, প্রোগ্রামার, ম্যানেজমেন্ট, এন্ড ইউজার)
SQL ব্যবহার
-
ডাটা কোয়েরি করা
-
ডাটা সন্নিবেশ, আপডেট বা মুছে ফেলা
-
ডাটাবেজ অবজেক্ট তৈরি, সংশোধন বা মুছে ফেলা
-
ডাটাবেজ অবজেক্ট অ্যাকসেস নিয়ন্ত্রণ
-
ডাটাবেজ Consistency নিশ্চিত করা
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি-২, ভোকেশনাল

0
Updated: 2 weeks ago
আধুনিক ইন্টারনেটের প্রাথমিক সংস্করণ ARPANET কত সালে যাত্রা শুরু করে?
Created: 1 week ago
A
১৯৯৫
B
১৯৮৩
C
১৯৭২
D
১৯৬৯
তথ্য প্রযুক্তি
ইন্টারনেটের সংযোগ পদ্ধতি (Internet Connectivity Methods)
তথ্য (Information)
তথ্য প্রযুক্তি
ইন্টারনেটের সূচনা এবং এর প্রাথমিক ইতিহাসের মাধ্যমে আধুনিক নেটওয়ার্ক প্রযুক্তির ভিত্তি তৈরি হয়। ARPANET-এর মাধ্যমে এটি শুরু হলেও, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ইন্টারনেট সর্বসাধারণের জন্য সহজলভ্য হয়ে ওঠে। বিস্তারিত তথ্য নিচে দেওয়া হলো:
-
ইন্টারনেটের প্রাথমিক সংস্করণ:
-
ইন্টারনেটের প্রাথমিক সংস্করণ ARPANET (Advanced Research Projects Agency Network) নামে পরিচিত, যা ১৯৬৯ সালে প্রথম চালু হয়।
-
এটি চারটি ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারকে সংযুক্ত করে প্রথম সফলভাবে ডেটা আদান-প্রদান করেছিল।
-
-
ইন্টারনেটের উদ্ভব ও প্রাথমিক সংযোগ:
-
ইন্টারনেট মূলত যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের একটি প্রোগ্রাম, যা ARPANET-এর মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে।
-
১৯৬৯ সালের ২৯শে অক্টোবর লস অ্যাঞ্জেলেসের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় (UCLA) এবং স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট (SRI)-এর মধ্যে প্রথম হোস্ট-টু-হোস্ট সংযোগ স্থাপন করা হয়।
-
এই সংযোগের মাধ্যমে একটি কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডেটা প্যাকেট পাঠানো সম্ভব হয়।
-
-
ARPANET-এর উদ্দেশ্য ও সীমাবদ্ধতা:
-
নেটওয়ার্কের মূল উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানকে সংযুক্ত করা এবং তথ্য আদান-প্রদান সহজ করা।
-
যদিও ARPANET ইন্টারনেটের ভিত্তি স্থাপন করেছিল, এটি সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত ছিল না।
-
-
প্রধান উন্নয়ন ও ঘটনা:
-
১৯৭১ সালে প্রথম ই-মেইল প্রোগ্রাম তৈরি হয়, যা ARPANET-এর মাধ্যমে পাঠানো হয়।
-
১৯৮৩ সালে ARPANET-এ TCP/IP প্রটোকলকে স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে গ্রহণ করা হয়, যা আধুনিক ইন্টারনেটের 'অফিসিয়াল জন্মদিন' হিসেবে বিবেচিত হয়।
-
১৯৯০ সালে ARPANET বন্ধ হয়ে যায় এবং ইন্টারনেট বাণিজ্যিকভাবে সাধারণের জন্য উন্মুক্ত হতে শুরু করে।
-
বাংলাদেশে ইন্টারনেট চালু হয় ১৯৯৬ সালে।
-
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
RAM সম্পর্কে নিচের কোনটি সঠিক নয়?
Created: 3 days ago
A
RAM SSD থেকে দ্রুত
B
RAM মাল্টিটাস্কিং উন্নত করে
C
RAM ভোলাটাইল
D
RAM স্থায়ীভাবে ডেটা সংরক্ষণ করে
RAM (Random Access Memory) হলো কম্পিউটারের অস্থায়ী স্মৃতি, যা চলমান প্রোগ্রাম এবং তথ্য সাময়িকভাবে সংরক্ষণ করে। এটি কখনোই স্থায়ীভাবে ডেটা সংরক্ষণ করে না; বিদ্যুৎ চলে গেলে বা কম্পিউটার বন্ধ হলে সব তথ্য মুছে যায়।
RAM-এর মূল বৈশিষ্ট্য:
-
কম্পিউটারের মাদারবোর্ডের সাথে যুক্ত একাধিক চিপের সমন্বয়ে RAM তৈরি হয়।
-
RAM-এ সব ধরনের তথ্য লেখা ও পড়া যায়, এবং তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষিত থাকে।
-
RAM-এর অস্থায়ী প্রকৃতির কারণে এটি কম্পিউটারের ভোলাটাইল মেমোরি হিসেবে পরিচিত।
-
RAM-এর ধারণক্ষমতা বেশি হলে কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
-
কাজের গতি বাড়ানোর জন্য RAM-এর ক্যাশ মেমোরি (RAM Cache) ব্যবহার করা হয়, যা RAM-এর একটি দ্রুতগতির অংশ।
RAM-এর প্রধান দুই ধরন:
-
DRAM (Dynamic RAM): নিয়মিত রিফ্রেশের মাধ্যমে তথ্য ধরে রাখে।
-
SRAM (Static RAM): রিফ্রেশের প্রয়োজন নেই এবং দ্রুততর।
উৎস:

0
Updated: 3 days ago