পাইথন কোন ধরণের প্রোগ্রামিং ভাষা?
A
নিম্নস্তরের
B
মেশিন ভাষা
C
উচ্চস্তরের
D
অ্যাসেম্বলি
উত্তরের বিবরণ
পাইথন হলো একটি উচ্চস্তরের (গ) প্রোগ্রামিং ভাষা, যা মানুষের বোধগম্য শব্দ ও সিনট্যাক্স ব্যবহার করে, ফলে প্রোগ্রাম লেখা সহজ এবং বোধগম্য হয়। উচ্চস্তরের ভাষা হিসেবে পাইথন প্রোগ্রামারকে হার্ডওয়্যার সংক্রান্ত জটিলতা থেকে মুক্ত রাখে এবং মূলত লজিক বা সমস্যার সমাধানে মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে। পাইথনের ব্যবহারিক ক্ষেত্রগুলোতে রয়েছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডেটা সায়েন্স, মেশিন লার্নিং ইত্যাদি। এটি ইন্টারপ্রেটেড এবং অবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড ভাষা, যার কোড সহজে পড়া ও লেখা যায়। এই কারণে পাইথন নতুন শিক্ষার্থীদের মধ্যে খুব জনপ্রিয়।
পাইথন (Python) সম্পর্কে তথ্য:
-
পাইথন হলো একটি অবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড, উচ্চস্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা।
-
এটি ১৯৯১ সালে গুইডো ভ্যান রোসাম (Guido van Rossum) কর্তৃক প্রথম প্রকাশিত হয়।
-
পাইথন নির্মাণের সময় প্রোগ্রামারকে সরল এবং কার্যকর কোড লেখার সুবিধা দেওয়া লক্ষ্য করা হয়।
-
পাইথন বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারযোগ্য, এবং নতুন ও অভিজ্ঞ উভয় প্রোগ্রামারের জন্য সহজ, দক্ষ ও বহুমুখী প্রোগ্রামিং ভাষা।
0
Updated: 1 month ago
Which number system is generally called the base number system?
Created: 1 month ago
A
Non-positional
B
Roman
C
Positional
D
Fractional
সঠিক উত্তর: গ) Positional
সংখ্যা পদ্ধতির বেজ (Base)
-
সংখ্যা পদ্ধতির বেজ বা ভিত হলো ঐ পদ্ধতিতে ব্যবহৃত মৌলিক চিহ্নের মোট সংখ্যা।
-
উদাহরণ: দশমিক পদ্ধতির বেজ ১০, কারণ এতে ১০টি মৌলিক চিহ্ন আছে: ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯।
-
বেজের উপর নির্ভর করে পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে:
-
দশমিক (১০ ভিত্তিক)
-
বাইনারি (২ ভিত্তিক)
-
অক্টাল (৮ ভিত্তিক)
-
হেক্সাডেসিমেল (১৬ ভিত্তিক)
-
-
সাধারণভাবে পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতিকে n-বেজ সংখ্যা পদ্ধতিও বলা হয়, যেখানে n হলো সংখ্যা পদ্ধতির বেজ।
-
বেজ সংখ্যা পদ্ধতিতে ০ সহ মোট n টি চিহ্ন ব্যবহৃত হয়।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
কোন স্লটের মাধ্যমে মাদারবোর্ডে গ্রাফিক্স কার্ড ইনস্টল করা হয়?
Created: 1 month ago
A
PCIe
B
USB
C
SATA
D
DIMM
গ্রাফিক্স কার্ড সংযোগের জন্য মাদারবোর্ডে ব্যবহৃত স্লট হলো PCIe (Peripheral Component Interconnect Express)। এটি একটি উচ্চগতির এক্সপ্যানশন স্লট, যা বিশেষভাবে গ্রাফিক্স কার্ড, সাউন্ড কার্ড এবং অন্যান্য এক্সপ্যানশন কার্ড সংযোগের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। PCIe স্লটের উচ্চ গতি ও ব্যান্ডউইথ গ্রাফিক্স কার্ডকে দ্রুত ডেটা প্রসেস করতে সাহায্য করে। অন্যদিকে, USB সাধারণত বাহ্যিক ডিভাইস সংযোগের জন্য ব্যবহৃত হয়, SATA স্টোরেজ ড্রাইভের জন্য এবং DIMM স্লট র্যাম ইনস্টল করার জন্য ব্যবহৃত হয়। তাই সঠিক উত্তর হলো PCIe।
মাদারবোর্ড সম্পর্কিত তথ্য:
-
মাদারবোর্ড বা মেইনবোর্ড হলো কম্পিউটারের ভেতরে অবস্থিত একটি প্রধান সার্কিট বোর্ড, যা সিস্টেমের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ডিভাইসকে সংযুক্ত রাখে এবং নতুন ডিভাইস সংযোগের ব্যবস্থা প্রদান করে।
-
জনপ্রিয় ব্র্যান্ডগুলো: Gigabyte, Intel, Foxconn, Asus।
-
মাদারবোর্ডকে প্রায়ই কম্পিউটারের “মেরুদণ্ড” বা “ব্যাকবোন” বলা হয়, কারণ এটি সবকিছুকে সংযুক্ত ও সমন্বয় করে।
অবস্থান ও আকার:
-
মাদারবোর্ড কম্পিউটারের কেসের ভিতরে সবচেয়ে বড় বোর্ড।
-
টাওয়ার কম্পিউটারে এটি উল্লম্বভাবে বাম বা ডান পাশে বসানো থাকে।
-
বিভিন্ন ধরনের মাদারবোর্ড বিভিন্ন কম্পিউটার ও প্রসেসরের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
গঠন ও উপাদান:
-
ভিত্তি (Base): শক্ত, non-conductive প্লাস্টিকের শীট।
-
ট্রেস (Traces): পাতলা কপার বা অ্যালুমিনিয়ামের রেখা, যা সার্কিট গঠন করে।
-
স্লট ও সকেট:
• CPU (Central Processing Unit)
• RAM (Random Access Memory)
• Expansion Cards (যেমন গ্রাফিক্স কার্ড) -
পোর্ট ও সংযোগ: হার্ডড্রাইভ, ডিস্কড্রাইভ, ফ্রন্ট প্যানেল, মনিটর, কীবোর্ড, মাউসের সঙ্গে সংযোগ।
0
Updated: 1 month ago
কোন উপাদানটি সাধারণত একটি IoT সিস্টেমের অংশ নয়?
Created: 1 month ago
A
মাইক্রোকন্ট্রোলার
B
অ্যাকচুয়েটর
C
টাইপরাইটার
D
সেন্সর
একটি IoT (ইন্টারনেট অফ থিংস) সিস্টেম সাধারণত এমন ডিভাইস নিয়ে তৈরি হয় যা তথ্য সংগ্রহ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং কার্য সম্পাদনের মাধ্যমে নেটওয়ার্কের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম। প্রতিটি ডিভাইসে মাইক্রোকন্ট্রোলার থাকে যা ডিভাইসকে নিয়ন্ত্রণ করে, সেন্সর থাকে যা পরিবেশ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে, এবং অ্যাকচুয়েটর থাকে যা নির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের মাধ্যমে বাস্তব জগতে প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করে। ঐতিহাসিক টাইপরাইটার এই প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত নয়, কারণ এটি তথ্য সংগ্রহ বা নেটওয়ার্ক সংযোগে ব্যবহার হয় না। তাই টাইপরাইটার IoT সিস্টেমের অংশ হিসেবে সাধারণত অন্তর্ভুক্ত নয়।
-
ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT):
-
IoT হলো পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত কম্পিউটিং ডিভাইসের একটি সিস্টেম, যা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মানুষের সাথে মানুষের বা মানুষের সাথে কম্পিউটারের মধ্যে তথ্য বিনিময় করতে সক্ষম।
-
IoT বাস্তবায়নে একাধিক প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়, যেমন মেশিন লার্নিং, কমোডিটি সেন্সর, এম্বেডেড সিস্টেম, এবং রিয়েল-টাইম অ্যানালিটিকস।
-
-
IoT ডিভাইসের বৈশিষ্ট্য:
-
কম শক্তি ব্যবহার করে কার্য সম্পাদন।
-
ছোট আকারের কম্পিউটার চিপ ব্যবহার।
-
নির্দিষ্ট কাজের জন্য প্রোগ্রাম করা।
-
সেন্সর, অ্যাকচুয়েটর, এবং ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত।
-
0
Updated: 1 month ago