নিম্নলিখিত কোনটি শারীরবৃত্তীয় বায়োমেট্রিক পদ্ধতি?
A
কিবোর্ড টাইপিং গতি যাচাইকরণ
B
হাতে করা স্বাক্ষর যাচাইকরণ
C
ডিএনএ পর্যবেক্ষণ
D
কণ্ঠস্বর যাচাইকরণ
উত্তরের বিবরণ
শারীরবৃত্তীয় বায়োমেট্রিক পদ্ধতি হলো এমন একটি প্রযুক্তি যা মানুষের দেহের ভৌত বা জৈব বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে পরিচয় শনাক্ত করে। অপশনগুলোর মধ্যে ডিএনএ পর্যবেক্ষণ (গ) শারীরবৃত্তীয় বায়োমেট্রিক পদ্ধতি হিসেবে গণ্য হয়, কারণ এটি মানুষের জিনগত বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে, যা প্রতিটি মানুষের জন্য সম্পূর্ণ ভিন্ন এবং পরিবর্তনযোগ্য নয়। অন্যদিকে, কণ্ঠস্বর যাচাইকরণ, কিবোর্ড টাইপিং গতি এবং হাতে করা স্বাক্ষর—এসব আচরণগত বায়োমেট্রিক পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত, যা মানুষের ব্যবহার অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। সুতরাং, স্থায়িত্ব এবং নির্ভরযোগ্যতার দিক থেকে ডিএনএ পর্যবেক্ষণ সবচেয়ে নিখুঁত শারীরবৃত্তীয় বায়োমেট্রিক পদ্ধতি।
বায়োমেট্রিক্স সম্পর্কে তথ্য:
-
বায়োমেট্রিক্স শব্দের উৎপত্তি হয়েছে গ্রীক শব্দ “bio” (জীবন) এবং “metron” (পরিমাপ) থেকে।
-
এটি এমন একটি পদ্ধতি যা মানুষের অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করে তাদের স্বতন্ত্রতা শনাক্ত করতে সাহায্য করে।
-
বায়োমেট্রিক্স প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় নিরাপত্তা, পরিচয় যাচাইকরণ, এবং অ্যান্টি-ফ্রড সিস্টেমে।
-
শারীরবৃত্তীয় বৈশিষ্ট্য যেমন ডিএনএ, আঙ্গুলের ছাপ, চোখের আইরিস, আচরণগত বৈশিষ্ট্য যেমন কণ্ঠস্বর, টাইপিং প্যাটার্ন, স্বাক্ষর—উভয়ই বায়োমেট্রিক্সের অন্তর্ভুক্ত।
0
Updated: 1 month ago
মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনে ইউনিকোড ব্যবহারের কারণ কী?
Created: 1 month ago
A
নেটওয়ার্কের পারফরম্যান্স উন্নত করে
B
ব্যাটারি দীর্ঘস্থায়ী করে
C
টেক্সট সঠিকভাবে দেখায়
D
অ্যাপের আকার হ্রাস করে
মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনে ইউনিকোড ব্যবহারের প্রধান কারণ হলো টেক্সট সঠিকভাবে প্রদর্শন করা। ইউনিকোড একটি আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড যা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষার অক্ষর, চিহ্ন এবং প্রতীক সমর্থন করে। এটি ব্যবহার করলে অ্যাপ্লিকেশনে বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি বা যেকোনো ভাষার লেখা সঠিকভাবে দেখা যায়। ইউনিকোড ব্যবহার না করলে ভাষাগত অক্ষরগুলোর অবস্থান, চিহ্ন এবং ফন্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে, যা ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা খারাপ করে। সুতরাং মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপাররা ইউনিকোডকে অগ্রাধিকার দেন, যাতে টেক্সট সব প্ল্যাটফর্মে এবং ডিভাইসে সঠিকভাবে প্রদর্শিত হয়। সঠিক উত্তর হলো টেক্সট সঠিকভাবে দেখায়।
ইউনিকোড সম্পর্কে তথ্য:
-
উদ্ভাবন ও উন্নয়ন:
-
১৯৯১ সালে Apple Computer Corporation এবং Xerox Corporation-এর একদল প্রকৌশলী যৌথভাবে ইউনিকোড উদ্ভাবন করেন।
-
শুরু থেকেই ইউনিকোডকে আরও বৃহৎ ভাষা সমর্থনের জন্য উন্নত করা হয়, যাতে এটি বিশ্বের সকল প্রধান ভাষার অক্ষর ও প্রতীক সমর্থন করতে পারে।
-
-
ইউনিকোড প্ল্যাটফর্ম-নিরপেক্ষ, অর্থাৎ বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম, ডিভাইস ও সফটওয়্যারে এটি একইভাবে কাজ করে।
আমি চাইলে ইউনিকোডের প্রধান ব্লক ও কোড পয়েন্ট সম্পর্কেও বিস্তারিত সংযোজন করতে পারি।
0
Updated: 1 month ago
___________ equation describes the wave nature of particles.
Created: 2 weeks ago
A
Schrödinger
B
Maxwell's
C
Newton's wave
D
Newton's wave
এই সমীকরণটি কোয়ান্টাম মেকানিক্সে কণার তরঙ্গ-প্রকৃতি ব্যাখ্যা করে। এটি এমন একটি মৌলিক সমীকরণ যা দেখায় কীভাবে একটি কোয়ান্টাম সিস্টেমের wave function সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় এবং পদার্থের wave-particle duality ধারণাকে প্রকাশ করে।
-
Schrödinger equation কণার তরঙ্গ প্রকৃতি ও শক্তির মধ্যে সম্পর্ক ব্যাখ্যা করে।
-
Maxwell's equations কেবল বৈদ্যুতিক ও চৌম্বক ক্ষেত্র এবং তাদের তরঙ্গের আচরণ বর্ণনা করে, কণার নয়।
-
Newton’s wave নামে কোনো বৈজ্ঞানিক ধারণা নেই; Newton’s laws ক্লাসিক্যাল মেকানিক্সে বস্তুগত গতি ব্যাখ্যা করে।
-
Gauss-Jordan method লিনিয়ার সমীকরণ সমাধানের একটি গাণিতিক প্রক্রিয়া, যা তরঙ্গ-কণা দ্বৈততার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়।
0
Updated: 2 weeks ago
NFC প্রযুক্তির সম্পূর্ণ রূপ কী?
Created: 1 month ago
A
Next Generation File Communication
B
Network Foundation Control
C
New Frequency Connection
D
Near Field Communication
NFC (Near Field Communication) হলো একটি স্বল্প-পরিসরের বেতার যোগাযোগ প্রযুক্তি, যার মাধ্যমে খুব কাছাকাছি অবস্থান করা দুটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস একে অপরের সাথে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। সাধারণত এটি ৪ সেন্টিমিটার বা তার কম দূরত্বে কার্যকর হলেও সর্বোচ্চ প্রায় ১০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত কাজ করতে সক্ষম।
-
পূর্ণরূপ: NFC এর পূর্ণরূপ হলো Near Field Communication।
-
প্রকৃতি: এটি একটি তারবিহীন যোগাযোগ প্রযুক্তি।
-
কাজের ধরণ: রেডিও সিগন্যাল ব্যবহার করে অতি কাছাকাছি দূরত্বে থাকা দুটি ডিভাইসের মধ্যে তথ্য বিনিময়ের জন্য এক সেট প্রটোকল ব্যবহৃত হয়।
-
দূরত্ব: কার্যকর দূরত্ব সাধারণত সর্বোচ্চ ৪ সেমি, তবে প্রায় ১০ সেমি পর্যন্ত ডেটা ট্রান্সফার করা যায়।
-
গতি: এই প্রযুক্তির মাধ্যমে সর্বোচ্চ ৪২৪ কিলোবিট/সেকেন্ড গতিতে ডেটা আদান-প্রদান করা সম্ভব।
-
উন্নয়ন: ২০০৪ সালে Sony, Nokia এবং Philips যৌথভাবে এ প্রযুক্তি উন্নয়ন করে।
-
ভিত্তি: এটি RFID (Radio Frequency Identification) প্রযুক্তি ব্যবহার করে এবং ১৩.৫৬ মেগাহার্টজ ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডে ডেটা ট্রান্সমিশন সম্পন্ন করে।
সূত্র:
0
Updated: 1 month ago