প্রধানত ডিবাগিং-এর উদ্দেশ্য কী?
A
কোড কম্পাইল করা
B
ডকুমেন্টেশন লেখা
C
কোডে ত্রুটি খুঁজে বের করে তা সংশোধন করা
D
পারফরম্যান্স উন্নত করা
উত্তরের বিবরণ
• ডিবাগিং-এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো কোডে থাকা ত্রুটি বা বাগ খুঁজে বের করে তা সংশোধন করা। প্রোগ্রাম লেখার সময় অনেক সময় অনিচ্ছাকৃত ভুল হয়, যা কোডকে সঠিকভাবে চালাতে বাধা দেয়। এসব ত্রুটি খুঁজে পাওয়া এবং সংশোধন করাই ডিবাগিং প্রক্রিয়ার মূল কাজ। এটি শুধুমাত্র সিনট্যাক্স জনিত ভুল নয়, বরং লজিক্যাল বা রানটাইম ত্রুটিও অন্তর্ভুক্ত করে। ডিবাগিং-এর মাধ্যমে প্রোগ্রামার বুঝতে পারেন কোথায় কী সমস্যা হচ্ছে এবং কোন অংশটি পরিবর্তন করলে কোডটি সঠিকভাবে কাজ করবে। সুতরাং, সঠিক উত্তর হলো: গ) কোডে ত্রুটি খুঁজে বের করে তা সংশোধন করা।
• প্রোগ্রাম ডিবাগিং:
- প্রোগ্রাম তৈরির সময় বিভিন্ন কারণে ত্রুটি
(Bug) দেখা দিতে পারে, যা প্রোগ্রামের সঠিক কার্যকারিতাকে বাধাগ্রস্ত
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (মাহবুবুর রহমান), একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি।

0
Updated: 1 day ago
ভ্যাকুয়াম টিউবের স্থলে ট্রানজিস্টরের পথচলা শুরু হয় কোন প্রজন্মের কম্পিউটারে?
Created: 1 day ago
A
দ্বিতীয় প্রজন্ম
B
তৃতীয় প্রজন্ম
C
চতুর্থ প্রজন্ম
D
পঞ্চম প্রজন্ম
প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের মূল উপাদান ছিল ভ্যাকুয়াম টিউব, যা আকারে বড়, বিদ্যুৎ খরচ বেশি এবং সহজেই নষ্ট হয়ে যেত। এসব সীমাবদ্ধতা কাটানোর জন্য দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে ভ্যাকুয়াম টিউবের পরিবর্তে ট্রানজিস্টর ব্যবহার শুরু হয়। ট্রানজিস্টর আকারে ছোট, কম শক্তি খরচ করে, দীর্ঘস্থায়ী এবং নির্ভরযোগ্য। এর ফলে কম্পিউটারগুলো দ্রুততর, ছোট এবং তুলনামূলকভাবে সস্তা হয়ে ওঠে। এই পরিবর্তন কম্পিউটার প্রযুক্তিতে যুগান্তকারী অগ্রগতি হিসেবে ধরা হয়। তাই ভ্যাকুয়াম টিউবের স্থলে ট্রানজিস্টরের ব্যবহার শুরু হয় দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার থেকে।
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার:
-
সময়কাল: ১৯৬০ থেকে ১৯৬৪
-
বাংলাদেশে ব্যবহার শুরু: ১৯৬৪ সালে IBM 1620 কম্পিউটার দিয়ে
উদাহরণসমূহ:
-
IBM 1401, CDC 1604, RCA 301, RCA 501, BCR 300, GE 200, Honeywell 200, IBM 1620
বৈশিষ্ট্যসমূহ:
-
ম্যাগনেটিক কোর মেমরির ব্যবহার
-
ট্রানজিস্টরের ব্যবহার, ভ্যাকুয়াম টিউবের পরিবর্তে
-
আকারে সংকুচিত এবং বেশি নির্ভরযোগ্য
-
উন্নত ইনপুট-আউটপুট ব্যবস্থা
-
অপেক্ষাকৃত বেশি তথ্য ধারণক্ষমতা
পরবর্তী প্রজন্মের সংক্ষিপ্ত তথ্য:
-
তৃতীয় প্রজন্ম: সিলিকন চিপ ভিত্তিক ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) ব্যবহার
-
চতুর্থ প্রজন্ম: মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহার
-
পঞ্চম প্রজন্ম: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও অধিক শক্তিশালী মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহার
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
A
jony.doe
B
example.com
C
@example.com
D
.com
•
"[email protected]" এই ইমেইল ঠিকানায় ইউজার আইডি হলো "jony.doe"। ইমেইল ঠিকানাটি দুই অংশে বিভক্ত থাকে, যেখানে @ চিহ্নের আগে অংশটি ইউজার আইডি এবং @ চিহ্নের পরে অংশটি ডোমেইন নাম। এখানে
"jony.doe" হচ্ছে ব্যক্তির বা ইউজারের নাম বা আইডি, যেটি ব্যবহার করে ইমেইল পাঠানো হয়।
"example.com" হলো সার্ভারের নাম বা ডোমেইন, যেখান থেকে ইমেইল পাঠানো বা গ্রহণ করা হয়। তাই, প্রশ্নে দেয়া অপশন থেকে সঠিক উত্তর হলো (ক) jony.doe। অন্যান্য অপশনগুলো ডোমেইন বা ডোমেইনের অংশ, যা ইউজার আইডি নয়।
• ইমেইল:
- ১৯৭১ সালে রেমন্ড স্যামুয়েল টমলিসন ARPANET-এর মাধ্যমে ইলেকট্রনিক পত্রালাপ চালু করেন, যা ছিল প্রথম ইমেইল সিস্টেম।
- ইলেকট্রনিক মেইল (ই-মেইল) হলো এক ধরনের ডিজিটাল বার্তা বিনিময়ের পদ্ধতি, যেখানে একজন
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি।

0
Updated: 1 day ago
কোনটি নেভিগেশন কী?
Created: 3 weeks ago
A
Ctrl
B
Esc
C
Shift
D
End
ব্যাখ্যা:
নেভিগেশন কী হলো সেই কী বা কী সমষ্টি যা ব্যবহারকারীকে কার্সর বা স্ক্রল পজিশন দ্রুত এবং সহজে পরিবর্তন করার সুযোগ দেয়।
উদাহরণ: টেক্সট এডিটর, ব্রাউজার বা যে কোনও ডকুমেন্টে কার্সরকে সরানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
End কী-এর কাজ:
কার্সরকে লাইনের শেষে বা পুরো ডকুমেন্টের শেষ অংশে নিয়ে যায়।
অন্যান্য কীগুলোর ধরন:
Ctrl, Shift, Esc: মূলত কীবোর্ড শর্টকাট, কমান্ড বা মেনু কার্যক্রমের জন্য ব্যবহৃত হয়, সরাসরি কার্সর নিয়ন্ত্রণের জন্য নয়।
অন্য নেভিগেশন কী-এর উদাহরণ:
Delete, Insert, Home, Page Up, Page Down, Arrow Keys ইত্যাদি।
উৎস:
মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
Microsoft website.

0
Updated: 3 weeks ago