নিচের কোনটি VR হেডসেট নয়?
A
Raspberry Pi
B
Oculus Quest
C
HTC Vive
D
Sony PlayStation VR
উত্তরের বিবরণ
Raspberry Pi হলো একটি ক্ষুদ্র কম্পিউটার যা বিভিন্ন ইলেকট্রনিক প্রকল্প ও প্রোগ্রামিং শেখার কাজে ব্যবহৃত হয়। এটি একটি হার্ডওয়্যার প্ল্যাটফর্ম, যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা প্রযুক্তি ও কোডিং শেখার সুযোগ পায়। অন্যদিকে, Oculus Quest, HTC Vive, এবং Sony PlayStation VR হলো ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) হেডসেট, যা ব্যবহারকারীদের ভার্চুয়াল পরিবেশে নিয়ে যেতে সক্ষম। এই হেডসেটগুলোর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা গেম খেলা, ভিডিও দেখা বা ভার্চুয়াল জগতে বিভিন্ন কাজ করতে পারে। তবে, Raspberry Pi সরাসরি কোনো VR অভিজ্ঞতা প্রদান করে না, তাই এটি VR হেডসেট নয়।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR):
-
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো কম্পিউটার সিস্টেমের মাধ্যমে কোনো বস্তু, ঘটনা বা পরিবেশের বাস্তবভিত্তিক বা ত্রিমাত্রিক চিত্রভিত্তিক রূপায়ণ।
-
এটি বাস্তব নয়, তবে কৃত্রিমভাবে বাস্তব জগতের অনুভূতি প্রদান করে।
মূল ভিত্তি:
-
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি মূলত কম্পিউটার প্রযুক্তি ও সফটওয়্যারের সমন্বয়ে তৈরি হয়, যা ব্যবহারকারীকে ইন্টারেক্টিভ এবং বাস্তবসম্মত অভিজ্ঞতা প্রদান করে।
-
VR হেডসেট, সেন্সর এবং ট্র্যাকিং ডিভাইসের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর মুভমেন্ট ও দৃষ্টির সাথে ভার্চুয়াল পরিবেশ সমন্বয় করা হয়।
0
Updated: 1 month ago
দুটি টেবিলের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করতে কোন কী ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
প্রাইমারি কী
B
ইউনিক কী
C
কম্পোজিট কী
D
ফরেন কী
সঠিক উত্তর হলো ঘ) ফরেন কী।
রিলেশনাল ডাটাবেজে টেবিলগুলোর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য ফরেন কী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিচে ফরেন কী এবং সংশ্লিষ্ট ধারণাগুলো ব্যাখ্যা করা হলো।
ফরেন কী (Foreign Key)
-
কোনো একটি টেবিলের প্রাইমারি কী যখন অন্য একটি টেবিলে ব্যবহৃত হয়, তখন তাকে ফরেন কী বলা হয়।
-
ফরেন কী-এর মাধ্যমে একটি টেবিলের সাথে অন্য টেবিলের সম্পর্ক (Relationship) স্থাপন করা যায়।
-
এটি ডাটাবেজে রেফারেন্সিয়াল ইন্টেগ্রিটি (Referential Integrity) বজায় রাখতে সাহায্য করে।
কী (Key) ফিল্ড
-
একটি ডাটাবেজ টেবিলে নির্দিষ্ট ফিল্ডের উপর ভিত্তি করে রেকর্ড শনাক্তকরণ, অনুসন্ধান, বা সম্পর্ক স্থাপন করা হয়। এই ফিল্ডকে কী ফিল্ড বলে।
-
কী ফিল্ড ব্যবহারের মাধ্যমে ডাটাবেজ থেকে দ্রুত তথ্য অনুসন্ধান করা যায় এবং একাধিক ফাইলের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করা সম্ভব হয়।
-
কী ফিল্ডের মাধ্যমে ডাটাবেজের প্রতিটি রেকর্ডকে অনন্যভাবে শনাক্ত করা যায়।
কী ফিল্ডের ধরন
১. প্রাইমারি কী (Primary Key)
২. কম্পোজিট প্রাইমারি কী (Composite Primary Key)
৩. ফরেন কী (Foreign Key)
প্রাইমারি কী (Primary Key)
-
কোনো ফাইল বা টেবিলের যে ফিল্ড প্রতিটি রেকর্ডকে অদ্বিতীয়ভাবে (Unique) শনাক্ত করে, তাকে প্রাইমারি কী বলে।
-
যেমন, কোনো শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে রোল নম্বর প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য আলাদা হয়; তাই এটি প্রাইমারি কী হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে।
-
একটি টেবিলে সাধারণত একটিমাত্র প্রাইমারি কী থাকে, যা ডুপ্লিকেট বা ফাঁকা মান গ্রহণ করে না।
কম্পোজিট প্রাইমারি কী (Composite Primary Key)
-
কোনো টেবিলে এককভাবে সুনির্দিষ্ট প্রাইমারি কী না থাকলে, একাধিক ফিল্ডকে একত্রে ব্যবহার করে যে কী তৈরি করা হয়, তাকে কম্পোজিট প্রাইমারি কী বলে।
-
এটি সাধারণত এমন টেবিলে ব্যবহৃত হয় যেখানে একাধিক ফিল্ডের সমন্বয়ে রেকর্ডকে অনন্যভাবে শনাক্ত করা সম্ভব হয়।
0
Updated: 1 month ago
কোন ধরনের ভাষা কম্পিউটার সরাসরি বুঝতে পারে?
Created: 1 month ago
A
সি++
B
সিউডোকোড
C
মেশিন ভাষা
D
হাই-লেভেল ভাষা
কম্পিউটার যে ভাষা সরাসরি বুঝতে পারে তা হলো মেশিন ভাষা (গ)। এটি একটি বাইনারি ভাষা, যা ০ এবং ১-এর মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। কম্পিউটারের প্রসেসর শুধুমাত্র এই বাইনারি সংকেতগুলো বুঝতে সক্ষম। উচ্চ স্তরের ভাষা যেমন C++ বা সিউডোকোড মানুষের বোঝার উপযোগী হলেও, কম্পিউটার সেগুলো সরাসরি বুঝতে পারে না। এসব ভাষাকে প্রথমে কম্পাইল বা ইন্টারপ্রেটর এর মাধ্যমে মেশিন ভাষায় রূপান্তর করতে হয়। অন্যদিকে, মেশিন ভাষা কোনও অনুবাদ ছাড়াই সরাসরি প্রসেসরে পাঠানো যায়, ফলে এটি সবচেয়ে নিচু স্তরের ভাষা হিসেবে পরিচিত যা কম্পিউটারের জন্য স্বাভাবিক এবং সরাসরি বোধগম্য।
মেশিন ভাষা সম্পর্কে তথ্য:
-
এটি কম্পিউটারের সবচেয়ে নিচু স্তরের ভাষা।
-
কম্পিউটারের নিজস্ব ভাষাকে মেশিন ভাষা বা নিম্নস্তরের ভাষা বলা হয়।
-
মেশিন ভাষা বাইনারি কোডে (০ এবং ১) রূপান্তরিত হয়, যা সরাসরি প্রসেসরের দ্বারা কার্যকর করা যায়।
-
উচ্চ স্তরের ভাষার প্রোগ্রামকে কার্যকর করার জন্য প্রথমে এটি মেশিন ভাষায় রূপান্তর করতে হয়।
0
Updated: 1 month ago
স্মার্টওয়াচ সাধারণত কোন ডিভাইসের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে?
Created: 1 month ago
A
প্রজেক্টর
B
রাউটার
C
স্মার্টফোন
D
স্ক্যানার
স্মার্টওয়াচ হলো এমন একটি পরিধেয় কম্পিউটিং ডিভাইস যা সাধারণ হাত ঘড়ির মতো হাতে পরিধান করা যায় এবং সাধারণত স্মার্টফোনের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে।
স্মার্টওয়াচের বৈশিষ্ট্য ও কার্যক্রম
-
সময় প্রদর্শনের পাশাপাশি স্মার্টওয়াচগুলোতে ব্লুটুথ সংযোগ থাকে, যা স্মার্টফোনের ক্ষমতা ঘড়িতে প্রসারিত করতে সাহায্য করে।
-
ব্যবহারকারী স্মার্টওয়াচ ব্যবহার করে কল রিসিভ ও ডায়াল, ইমেইল পড়া, আবহাওয়ার তথ্য জানা, সঙ্গীত শোনা, এবং ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্টকে প্রশ্ন করা সম্ভব।
-
ইতিহাস:
-
১৯৭৫ সালে Calcron প্রথম ক্যালকুলেটর ঘড়ি তৈরি করে।
-
১৯৮০-এর দশকে Seiko কম্পিউটিং সুবিধাসম্পন্ন ঘড়ি বাজারে আনে।
-
২০১৪ সালে Google স্মার্টওয়াচের জন্য Android Wear অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করে।
-
স্মার্টওয়াচের প্রধান কাজসমূহ (Functions)
-
কল, এসএমএস, ইমেইল এবং অ্যাপ নোটিফিকেশন প্রদর্শন।
-
কিছু স্মার্টওয়াচ থেকে সরাসরি ফোন কল করা যায়।
-
স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণে পেডোমিটার ও হার্ট রেট মনিটর থাকে।
-
টাচস্ক্রিন বা বোতামের মাধ্যমে পরিচালনা করা যায়।
-
স্মার্টফোনের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে বিভিন্ন তথ্য প্রদর্শন।
-
ডিসপ্লে হতে পারে রঙিন বা সাদা-কালো ই-পেপার।
0
Updated: 1 month ago