E-Governance কে 'SMART Government' বলে অভিহিত করেছেন কে?
A
বারবার কোনাবল
B
আব্রাহাম লিংকন
C
কফি আনান
D
চন্দ্রবাবু নাইডু
উত্তরের বিবরণ
E-Governance (Electronic Governance)
-
E-Governance-এর পূর্ণরূপ হলো Electronic Governance।
-
সুশাসন প্রতিষ্ঠার আধুনিকতম উদ্যোগগুলির একটি হলো ই-গভর্নেন্স।
-
ই-গভর্নেন্সের মূল লক্ষ্য হলো দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
-
এটি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সরকারি সেবা সমাজের সকল মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার প্রক্রিয়া।
-
ই-গভর্নেন্স ব্যবস্থায় নাগরিকরা স্বল্প ব্যয়ে, ঝামেলাবিহীনভাবে, সপ্তাহে সাত দিন, দিনে চব্বিশ ঘণ্টা সরকারি সেবা পেতে পারে।
-
এর ফলে শাসন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা আসে, দুর্নীতি হ্রাস পায় এবং কার্যত সুশাসন নিশ্চিত হয়।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য:
-
সুশাসন প্রতিষ্ঠা।
-
সরকারের জবাবদিহিতা বৃদ্ধি।
-
সরকারের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি।
-
সরকারের দক্ষতা বৃদ্ধি।
চন্দ্রবাবু নাইডুর SMART Government ধারণা:
-
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু E-Governance-কে SMART Government বলে অভিহিত করেন।
-
তাঁর মতে, SMART এর পূর্ণরূপ হলো:
-
S = Simple (সহজ সরল)
-
M = Moral (নৈতিক আদর্শপূর্ণ)
-
A = Accountable (জবাবদিহিমূলক)
-
R = Responsive (সংবেদনশীল/দ্রুত সাড়া প্রদানকারী)
-
T = Transparent (স্বচ্ছ)
-

0
Updated: 1 day ago
ইউএনডিপি ও এডিবির মতে সুশাসনের উপাদান কতটি?
Created: 1 week ago
A
৯টি ও ৮টি
B
৯টি ও ৪টি
C
৭টি ও ৬টি
D
৮টি ও ৭টি
সুশাসনের ধারণা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করেছে। ফলে সুশাসনের উপাদানের সংখ্যা ও গুরুত্ব প্রতিষ্ঠানভেদে ভিন্ন হলেও মূল উদ্দেশ্য একই—রাষ্ট্র ও সমাজে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও ন্যায়সঙ্গত শাসন নিশ্চিত করা।
-
ইউএনডিপি (UNDP) সুশাসনের ৯টি উপাদান নির্ধারণ করেছে।
-
জাতিসংঘ (United Nations) সুশাসনের ৮টি উপাদান উল্লেখ করেছে।
-
বিশ্বব্যাংক (World Bank) সুশাসনের ৬টি উপাদান তুলে ধরেছে।
-
আইডিএ (IDA) সুশাসনের ৪টি উপাদান ব্যাখ্যা করেছে।
-
এডিবি (ADB) সুশাসনের ৪টি উপাদান নির্ধারণ করেছে।
-
ইউএনএইচসিআর (UNHCR) সুশাসনের ৫টি উপাদান উল্লেখ করেছে।

0
Updated: 1 week ago
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নাগরিকের করণীয় -
Created: 6 hours ago
A
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা
B
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচন করা
C
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা
D
বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ না করা
সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং সুস্থ গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে সরকারের পাশাপাশি নাগরিকেরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। নাগরিকদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও সামাজিক দায়িত্ববোধ সুশাসনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।
-
সুশাসন (Good Governance):
-
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা।
-
শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যার সমাধান করা।
-
দায়িত্বশীল সরকার প্রতিষ্ঠা করা।
-
বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ না করা।
-
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা।
-
-
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নাগরিকের করণীয়:
-
আইন মান্য করা।
-
আনুগত্য প্রদর্শন করা।
-
সামাজিক দায়িত্ব পালন করা।
-
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচন করা।
-
নিয়মিত কর প্রদান করা।
-

0
Updated: 6 hours ago
বিশ্বব্যাংকের কোন প্রেসিডেন্ট সুশাসন শব্দটি ব্যবহার করেন?
Created: 1 week ago
A
বারবার অনাবল
B
জিনুই টি. প্রেস্টন
C
বারবার কোনাবল
D
রবার্ট টি. প্রেস্টন
সুশাসন শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Good Governance। এটি মূলত নির্ভুল, দক্ষ ও কার্যকর শাসনব্যবস্থাকে বোঝায়, যা রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে।
-
Good Governance বা সুশাসন অর্থ হলো নির্ভুল, দক্ষ ও কার্যকর শাসন।
-
বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট বারবার কোনাবল প্রথম এই শব্দটি ব্যবহার করেন।
-
সুশাসনের ধারণাটি মূলত আপেক্ষিক।
-
এর উদ্ভাবক হিসেবে বিশ্বব্যাংককে গণ্য করা হয়।
-
১৯৮৯ সালে বিশ্বব্যাংক প্রথমবারের মতো সুশাসন (Good Governance) প্রত্যয়টি ব্যবহার করে।
-
সুশাসনের প্রধান চালিকাশক্তি হলো স্বচ্ছতা।
-
এর মানদণ্ড নির্ভর করে জনগণের সম্মতি ও সন্তুষ্টির ওপর।

0
Updated: 1 week ago