জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে?
A
শিল্প মন্ত্রণালয়
B
অর্থ মন্ত্রণালয়
C
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
D
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
উত্তরের বিবরণ
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় স্বাধীনতা উত্তর ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে যাত্রা শুরু করে। পরবর্তী সময়ে এ মন্ত্রণালয়কে বিভিন্ন পর্যায়ে পুনর্গঠন করা হয়।
-
১৯৮১ খ্রিস্টাব্দে: বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে দুটি বিভাগে বিভক্ত করা হয় – বাণিজ্য বিভাগ এবং বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগ
-
১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে: শিল্পের সঙ্গে একীভূত হয়ে শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে; এ সময় বাণিজ্য বিভাগ, শিল্প বিভাগ এবং পাট বিভাগ মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত হয়
-
১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে: পুনরায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হিসেবে কার্যক্রম শুরু
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপর অর্পিত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নিম্নলিখিত অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থা রয়েছে:
-
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো
-
বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশন
-
আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তর
-
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর
-
যৌথমূলধন কোম্পানী
0
Updated: 1 month ago
সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে ন্যায়পাল সম্পর্কে বলা হয়েছে?
Created: 1 month ago
A
অনুচ্ছেদ - ৭৭
B
অনুচ্ছেদ - ৭১
C
অনুচ্ছেদ - ৭৩
D
অনুচ্ছেদ - ৭৬
বাংলাদেশের সংবিধানের ৭৭নং অনুচ্ছেদ ন্যায়পাল এবং তার কর্তৃত্ব ও দায়বদ্ধতা সংক্রান্ত বিধান নির্ধারণ করে।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
ন্যায়পালের পদ-প্রতিষ্ঠা: সংসদ আইনের মাধ্যমে ন্যায়পালের পদ স্থাপন করা যায়।
-
ক্ষমতা ও দায়িত্ব: সংসদ আইনের মাধ্যমে ন্যায়পালকে মন্ত্রণালয়, সরকারি কর্মচারী বা সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম তদন্ত করার ক্ষমতা এবং অন্যান্য নির্ধারিত দায়িত্ব প্রদান করা হয়। ন্যায়পাল এই ক্ষমতা প্রয়োগ এবং দায়িত্ব পালন করবেন।
-
বার্ষিক রিপোর্ট: ন্যায়পাল তার দায়িত্ব পালন সম্পর্কে বার্ষিক রিপোর্ট প্রস্তুত করবেন, যা সংসদে উপস্থাপন করা হবে।
অন্য প্রাসঙ্গিক সংবিধানিক অনুচ্ছেদ:
-
৭৬নং অনুচ্ছেদ: সংসদের স্থায়ী কমিটিসমূহ
-
৭১নং অনুচ্ছেদ: দ্বৈত সদস্যতায় বাধা
-
৭৩নং অনুচ্ছেদ: সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী
0
Updated: 1 month ago
বাংলার কোন সুবাদার মগ দস্যুদের বিতাড়িত করে চট্টগ্রাম জয় করেন?
Created: 1 month ago
A
ইব্রাহিম খান
B
কাসিম খান
C
শায়েস্তা খান
D
ইসলাম খান মাসহাদী
শায়েস্তা খান ছিলেন ইরানি বংশোদ্ভূত একজন প্রখ্যাত মোগল সুবাদার। তাঁর প্রকৃত নাম আবু তালিব, এবং মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর তাঁকে শায়েস্তা খান উপাধি প্রদান করেন। শায়েস্তা খান সম্রাট আওরঙ্গজেবের মামা ছিলেন।
-
১৬৬৩ খ্রিস্টাব্দে বাংলার সুবাদার মীর জুমলার মৃত্যু এর পর ১৬৬৪ খ্রিস্টাব্দে আওরঙ্গজেব তাঁকে বাংলার সুবাদার হিসেবে নিযুক্ত করেন।
-
শায়েস্তা খান প্রথমবার বাংলায় আসার সময় ৬৩ বছর বয়সী ছিলেন এবং দুই দফায় মোট ২২ বছর বাংলায় শাসন করেন।
বিজয়াভিযান:
-
শায়েস্তা খানের অন্যতম উল্লেখযোগ্য বিজয়াভিযান ছিল চট্টগ্রাম পুনর্দখল।
-
১৪৫৯ সালে আরাকান রাজ চট্টগ্রামকে বাংলার সুলতানদের নিকট থেকে দখল করেছিল। শায়েস্তা খান এই অঞ্চল পুনর্দখলের জন্য সেনাবাহিনী প্রেরণ করেন।
-
তাঁর সেনাবাহিনী সন্দ্বীপ দখল করে চট্টগ্রামের দিকে এগিয়ে যায়। চট্টগ্রামের মগ-রাজা ও স্থানীয় পর্তুগিজদের মধ্যে বিবাদ বাঁধে, এবং পর্তুগিজরা নোয়াখালিতে আশ্রয় নেয়।
-
শায়েস্তা খান ফিরিঙ্গী নেতাকে নিজের বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করেন।
-
১৬৬৫ সালের ডিসেম্বর মাসে, ফিরিঙ্গীদের ৪০টি রণতরীসহ ইবনে হুসাইনের নেতৃত্বে বিশাল নৌবাহিনী চট্টগ্রামে আক্রমণ করে এবং আরাকান বাহিনী পরাজিত হয়।
-
২৬ জানুয়ারি ১৬৬৬ খ্রিস্টাব্দে বুজুর্গ উমেদ খান বিজয়ীর বেশে চট্টগ্রামে প্রবেশ করেন। দীর্ঘদিন এখানকার শাসন শেষে তিনি দিল্লিতে ফিরে যাওয়ার জন্য সম্রাটের অনুমতি প্রার্থনা করেন, যা মঞ্জুর হয়।
শাসনকাল ও অবদান:
-
শায়েস্তা খানের শাসনামলে টাকায় আট মণ চাল পাওয়া যেত।
-
তিনি নির্মাণ করেন লালবাগ কেল্লা, শায়েস্তা খান মসজিদ, ছোট কাটরা, সাত গম্বুজ মসজিদ প্রভৃতি স্থাপনা।
-
১৬৯৪ খ্রিস্টাব্দে, ৯৪ বছর বয়সে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
সংবিধানের ১৩৭নং অনুচ্ছেদে মূলত কী নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে?
Created: 1 month ago
A
সরকারি কর্ম কমিশন প্রতিষ্ঠা
B
অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি নিয়োগ
C
বিচারক-নিয়োগ
D
উপরের কোনটি নয়
১৩৭নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সরকারি কর্ম কমিশন প্রতিষ্ঠার বিধান রয়েছে। আইনের দ্বারা বাংলাদেশে এক বা একাধিক সরকারি কর্ম কমিশন গঠন করা যাবে, যেখানে একজন সভাপতি এবং আইনের দ্বারা নির্ধারিত অন্যান্য সদস্য থাকবেন।
-
অন্যান্য সম্পর্কিত অনুচ্ছেদ:
-
অনুচ্ছেদ ৯৫: বিচারক নিয়োগ
-
অনুচ্ছেদ ৯৭: অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি নিয়োগ
-
0
Updated: 1 month ago